পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उॉब्रडौ । 4 Robo श्रां औब्र १८थ झांश्रृंन कब्रिञ्च अदांग्न (5t१ নীচু করিল। ঈষৎ লজ্জার সহিত হেম নত হইয় তাহার হাত ধরিল,—“ওঠে মুখে একটু জল দাও, উঠে এসো।” কোন কথা না কহিয়া শুধু সে হাতখান টানিয়া লইল । নিৰ্ব্বাক ওষ্ঠ একটুখানি কম্পিত হইয়াই থামিয় গিয়াছিল, চোখের পাতা আর একটুখানি নামিয়া আসিলমাত্র । নিতান্ত অপমানিত বোধে হেমেন্দ্র দ্রু তপদে চলিয়া গেল । যোগেশকে গিয়া বলিল “বলুম তুমি বলগে তা হলেীন৷”—ব্যর্থরোষে জলিয়া সে যোগেশের প্রতিই আক্রোশ মিটাইয়া লইল । “তোমাদের কেবল আমায় জালাতন কর্কার ফন্দি বৈতে নয় !” যোগেশ বিরক্ত না হইয়া বরং খুলী হইয়াই উঠিয়া গেল । দ্বারের নিকটে আসিয়া যোগেশ 'বৌদি’ বলিয়া ঘরের মধ্যে প্রবেশ করিয়া থমকিয়া দাড়াইল । তাছার সম্মুখেই কি কোন ক্ষমতাপন্ন চিত্রকর নির্বাসিত সীতার চিত্র আঁকিয়! রাখিয়া গিয়াছে নাকি ? ঠিক সেই রকমই মুখের ভাবটুকু, বসিবার ধরণটিও যেন তেমনি ! করুণস্বরে যোগেশ বলিল 'বৌদি, উঠে আসুন, মুখ হাত ধূরে একটু জল টল খেয়ে নিন, নৈলে আমি প্রসাদ পাইনে যে ” এবার শাস্তির নিশ্চল প্রায় হৃদপিণ্ড সহসা চঞ্চল হইয়া উঠিল । তুষার যেমন স্বৰ্য্য কিরণে সহসা গলিয়া জলে পরিণত হইয়া যায় তাহার বুকের মধ্যের জমাট বাধা বেদন তেমনি সেই সহস্থভূতির স্বরটুকুতেই গলিয়া আসিল । কষ্টে অশ্রুরোধ করিয়া সে মাথার উপর ঘোমটা টানিয়া দিল, যোগেশ একবার চকিত কটাক্ষে তাহার মুখের দিকে চাহিয়া আবার বলিল—এবার একটু পৌষ, ר לסאל श्रृंद्र इोप्ले कब्रिव्रां अकहे कां८ह जानिज्ञ वणिज; “আমার কথা গুমুন, আমার বিশ্বাস করুনূ, আমি প্রকৃতই আপনাদের হিতাকাজী, —আমি শীঘ্রই সব ঠিক করে দোৰ, ছুদিনেই আবার আপনি লক্ষ্মীপুরের লক্ষ্মীরূপে সেখানে ফিরে যাবেন, আমার প্রাণ থাকতে আপনাদের কোন ক্ষতি হতে দোব না এই আপনার কাছে প্রতিজ্ঞা করলুম।” যোগেশের গলা কঁাপিতেছিল, হঠাৎ সে চুপ করিল। শাস্তির চোখ দিয়া এতক্ষণ পরে বিন্দুর পর বিন্দু কবিয়া অসহ বেদনাবাশি অশ্রুর আকারে ঝরিয়া পড়িতে আরম্ভ হইয়াছিল, সে বিস্ময়ের সঙ্গে প্রতিজ্ঞাকারীর প্রতি চাহিয়৷ দেখিয়া তাহার উৎসাহিত মুখের আগ্রহ সৃষ্টিতে নিতান্ত আশ্বস্ত হইল। ষোগেশ একটুখানি চুপ করিয়া থাকিয়া পুনশ্চ আবেগের সহিত জিজ্ঞাসা করিল বলুন আমি আপনার জন্য কি করতে পারি ? আমায় লজ্জা করবেন কেন ? আপনি লক্ষ্মীপুরে যেতে চান—না রজনীবাবুর কাছে ? বলুন-আমি তারি বন্দোবস্ত করে দেব-” শাস্তির সমস্ত শরীরের মধ্যে প্রতি শিরায় শিরায় উত্তেজনার আনন্দ স্রোতের মতন বহিয়া গেল, সে বালিকার মত সরলবিশ্বালে উৎফুল্প হইয়া বলিয়া উঠিল “আমি লক্ষ্মীপুরে জ্যেঠা মহাশয়ের কাছেই যাবে।—” যোগেশ আপনাকে কৃতাৰ্থ বোধ করিয়া সসন্ত্রমে কহিল, “আমি তারি জন্তে চেষ্টা করবে। আর বিশ্বাস করুন সে চেষ্টা সফল ও झ्८द ।” এদিককার সব এক রকম বন্ধোৰন্ত করিয়া দিয়া যোগেশ হেমকে বলিল “টাকার জন্তেই তো বড় মুস্কিল দেখচি ছোটবাবু।