পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eev' ऋग्न क्रौ१ cछrt९न्न छ्फुॉईग्नां श्रांकtt* চাদ উঠিল, জানালার নীচে টবেব মধ্য হইতে চন্দ্রমল্লিকার গন্ধ আসিতে লাগিল, শাখা বিরল সঞ্জিনা গাছের উপর হইতে একটা নিশাচর পক্ষী কর্কশ কণ্ঠে চিৎকার করিতে করিতে বাতাসে ডান মেলিয়া জানালার নিকট দিয়া উড়িয়া গেল । ধীরে ধীরে নীরদ পুৰ্ব্বকক্ষে ফিরিয়া আসিল । সে ঘরে যেখানে সে তাহাকে ছাড়িয়া গিয়াছিল—ঠিক সেইখানটিতে সেই অবস্থায় যোগেন্দ্র তখনও স্তব্ধ হইয়া বসিয়া ছিল । অনুতাপের গ্লানিতে তাহার মুখ পরিপূর্ণ। নীরদ ধীরে ধীরে তাহার পাশে আসিয়া দাড়াইল, বলিল “যোগেন তাই বলে, বরণডালা সাজাতেই বলে, আমি আমার স্ত্রীকে জানতে যাচ্ছি।” তাহার জিহবায় তখন ভারতী । কাৰ্ত্তিক, ১৩১৭ আর একটুও জড়তা ছিল না। যোগেন্দ্রের কণ্ঠ মধ্য হইতে অস্ফুট চীৎকারের মত বাহির হইয়া পড়িল “তোমার স্ত্রী !” নীরদ উত্তব করল, “হঁ। আমার পরিত্যক্ত অত্যাচারিত, স্ত্রী শিবানী।” সন্মুখে কোন অশরীরি মূৰ্ত্তির ছায়া দেখিলে লোকে যেমন চমকিয়া পলাইতে যায় তেমনি ভাবে পিছাইয়া গিয়া গল্ফট কণ্ঠে যোগেন্দ্ৰ কহিয়৷ উঠিল, “তবে তুমি, তবে তুমি শান্তির—” পরিত্যক্ত চৌকি খান সরাইয়া বসিয়া নীরদ স্থির কণ্ঠে উত্তব করিল “হঁ্যা । কিন্তু যোগেন ওসব কথা নিয়ে আলোচনা এখন থাক । প্রতিজ্ঞা কর, আমি ফিরে না আসা পৰ্য্যন্ত তুমি কার কাছে এ কথা বলবে না ?” প্রকৃতিস্থ হইবার চেষ্টা করিতে করিতে যোগেন্দ্র কহিল “আচ্ছা ।” একই একই সুরে সবাই বাধ৷ জান বা অার না জান । একই তারে সবাই গাথা মান বা তার না মান । একই মরণ, সবাই মবে মরতে চাও অtর নাই বা চা ও । একই জনম সবাই ধবে ধরতে চাও আর নাইবা চাও। একই কথা সবাই বলে ভাষা যতই হোক না কে1। এক রাগিণীই সবাই ভাজে স্বরের তফাৎ থাক না কে । এক জোড়নে সবাই জোড়া বাধা সলাই এক তাতে । দশাব ফেরে যতই ফিরুক আগ-পিছুতে এক সাথে । এক নিয়মে গড়ছে সবাই য তই কর কোলা চল । ভাঙ্গতে তারে পারবে না কেউ কারিকরের এমনি কল। একই ধরম একই করম একেরই সব কারখানা । এক ছাড়া দুই নাই রে ও ভাই যতই কর কল্পনা ।