পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৩১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, দশম সংখ্যা । शृर्थन यांभि थ१श 9झे ८णt* श्रांगि, उiझ्द्र आवृjसृश्ऊि পূৰ্ব্বেই এই স্ত,পটি ভস্মীভূত হয়। পুনরায় নির্মিত হইতেছে । কিন্তু নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য শেষ হয় নাই । বৃহৎ স্তু পটার পশ্চিমে রাজা কনিক্ষ কর্তৃক নিৰ্ম্মিত প্রাচীন সঙ্ঘয়াম আছে । ইহার উচ্চ প্রাসাদ, ছাদ, কক্ষ সকলই যে সমস্ত যতিগণ এই স্থানে থাকিয়! কীর্তি অর্জন করিয়াছিলেন, তাহার সাক্ষ্য দিতেছে । যদিও এইক্ষণ ইহার কিছু ক্ষয় হইয়ছে, তাহ হ ইলেও ইহার অলৌকিক নিৰ্ম্মাণ কৌশল সহজেই প্রতীয়মান হয় । মাত্র কয়েকজন যfত এই স্থানে বাস করেন ; ইহার হীনমতাবলম্বী । সত্তারাম নিৰ্ম্মাণকাল হইতে অনেক শাস্ত্র প্রণ ঘল কবি যতিগণ এই স্থানে বাস কর্য অহত্ব লাভ করিয়াছেন। র্তাহীদের খ্যাতি বহুদূর পযাপ্ত বিস্তু ত ছিল এবং তাহীদের আদর্শ ধৰ্ম্মিক জীবনের প্রশংস। এখনও শোনা যায় । তিনতলাতে মাননীয় পাfশ্বকের কক্ষ : ইহা অনেককাল পুবের ধ্বংশ হইয়াছে কিন্তু লোকে এখানে স্মারক লিপি স্থাপন করিযাছে। পার্থিক প্রথমতঃ ব্রাহ্মণ ছিলেন কিন্তু অশীতিবৎসর বয়সে তিনি বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্ৰহণাভিলাষে সংসার পরিত্যাগ করেন । নগরের বtলকেরা ত{চাকে নিম্নলিখিতভাবে বিদ্রুপ করিতে লাগিল “হে মুর্গ, অজ্ঞ বৃদ্ধ । তুমি কি জানন যে যাহারা বৌদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী তাহদের উপাসন ও শাস্ত্র পাঠ করিতে হয ? তুমি এইক্ষণে বৃদ্ধ হইয়াছ । এইক্ষণ শ্রমণ ব্রত গ্রহণে তোমার কি ফললাভ হইবে ? তুমি কেবল আহার করিতেই জান—আর ত কিছুই জান না ।" পাৰ্শ্বিক বিদ্রপাত্মক এই কথা শুনিয়া প্রতিজ্ঞ করিলেন যে, যতদিন তিনি ত্রিপিটকে পারদশী ন হইবেন, যতদিন ঙিনি অস{দচ্ছ। প্রতিকরণে সক্ষম ন হইবেন যতদিন তিনি অভিজ্ঞ ন হইবেন এবং বিমোক্ষলাভে সক্ষম ন হইবেন ততদিন তিনি শয়ন পয্যন্ত করিবেন না। সেইদিন হইতে দিবাকালে বৌদ্ধধৰ্ম্ম সংক্রান্ত পুস্তক পাঠ এবং রাত্রিতে উপবেশন করিয়া ধ্যান করিতেন । তিন বৎসরে তিনি ত্রিপিটকে এবং ত্রিবিদ্যায় পারদর্শী হইলেন । লোকে সেই চয়ন--সিউ-ইউ-কি। b8> সময় হইতে র্তাহীকে মাননীয় পার্থিক নামে অভিহিত এবং যথেষ্ট সম্মাণ করিত। পাশ্বিকের কক্ষের পূৰ্ব্বে অন্ত একটা পুরাতন গৃহ আছে ; তথায় বম্ববন্ধু বোধিসত্ত্ব অভিধৰ্ম্মকোষ শাস্ত প্রণয়ন করেন । র্তাহার প্রতি সন্মান প্রদর্শনার্থ এই স্থানে একটা স্মারকলিপি রহিয়াছে। বম্ববন্ধুর গৃহের প্রায পঞ্চাশপদ দূরে দ্বিতল গৃহে শাস্ত্রজ্ঞ মনোহৃত বাস করিতেন । এই বিজ্ঞ পণ্ডিত বুদ্ধদেবের নির্বাণের সহস্ৰ বৎসর পরে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। যৌবনকালে তিনি বিদ্যাভ্যাসে রত এবং বিশেষ প্রতিভাশালী ছিলেন । ধাৰ্ম্মিকদের মধ্যে র্তাহার যথেষ্ট কুযশ ছিল এবং বিষয়ী লোকও উহাকে যথেষ্ট সম্মান প্রদর্শন কল্পিত । এই সময়ে স্বপ্রতিষ্ঠিত নরপতি খিক্রমাদিত্য রাজত্ব কfরতেন। দৈনিক তিনি পাঁচ লক্ষ স্বৰৰ্ণমুদ্র। বিতরণ করিতেন । তিনি দরিদ্র, অনাথ ও অtভুরের অভাব মোচন করিতেন। বিক্রমাদিত্যের কোষtश्राद्ध चम्ब्रि भूछ श्श्व ७३ आश्वकाग्र ऊँाशब्र কোষাধ্যক্ষ মহtয়াজকে এইরূপ নিবেদন করিল, “মহারাজ ! আপনার খ্যাতি চরাচর ব্যাপ্ত হইয়াছে । আপনি আমাকে প্রত্যহ পাচলক্ষ সুবর্ণমুদ্র। আৰ্ত্তের উপ কারার্থ ব্যয় করিতে আদেশ দিয়াছেন । কিন্তু ইহাতে আপনার কোষাগার শূন্ত হইবে এবং কৃষিগণের উপর কর বৃদ্ধি করিতে হুইবে ; ক্রমান্বয়ে ইহাতে ভূমির উর্বরাশক্তি লোপ পাইবে । ইহাতে প্রজা অসন্তুষ্ট হইবে । মহারাজ দানের জন্ত প্রশিদ্ধিলাভ করিবেল কিন্তু মন্ত্রীবর্গের কুৎসা প্রচারিত হইবে।” রাজা উত্তর করিলেন “আমি আমার ব্যয়বিশিষ্ট হইতেই দরিদ্রের উপকার করিবার চেষ্টা করি। নিজের সুবিধার জন্ত অবিবেচনাপূর্বক আমি কখনও প্রজাপীড়ন করিব না।" এই প্রকারে রাজা প্রত্যহ পাচলক্ষ সুবর্ণমুদ্রা ব্যয় করিতেন। কিছু দিবস পরে, রাজ৷ বিক্ৰমাদিত্য মৃগয়াকালীন শূকর অনুধাবন করিতেছিলেন। শূকর অনুসন্ধানে সাহায্যকারী ব্যক্তিকে তিনি লক্ষমুদ্রাদান করিয়াছিলেন। মনোহৃত একদিন ঠাহীর মস্তকমুণ্ডনকারীকে লক্ষ স্ববর্ণমুদ্রাদান