পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৩৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাল্লভী ৩৪শ বর্ষ ] ফাল্গুন, ১৩১৭ [ ১১শ সংখ্যা কৰ্ম্মযোগ । জগতে আনন্যেজ্ঞে তার যে নিমন্ত্রণ জামরা আমাদের জীবনের সঙ্গে সঙ্গেই পেয়েছি তাকে আমাদের কেউ কেউ স্বীকার করতে চাচ্চে না । তার বিজ্ঞানশাস্ত্র আলোচনা করে দেখেছে। তারা বিশ্বের সমস্ত রহস্ত উদঘাটন করে এমন একটা জায়গায় গিয়ে ঠেকেছে যেখানে সমস্তই কেবল নিয়ম । তারা বলচে ফাকি ধরা পড়ে গেছে—দেখচি, যা কিছু সব নিয়মেই চলুচে এব মধ্যে আনন্দ কোথায় ? তারা আমাদের উৎসবের আনন্দরব গুনে দূরে বসে মনে মনে হাস্চে । স্বৰ্য্যচন্দ্র এমনি ঠিক নিয়মে উঠচে অস্ত যাচ্চে যে, মনে হচ্চে তারা যেন ভয়ে চলচে পাছে এক পল-বিপলেরও ক্রটি ঘটে। বাতাসকে বাইরে থেকে যতই স্বাধীন বলে भएन श्ङ्ग ग[प्र| उिउज्ञकाङ्ग १तज्ञ ब्रए१ डोal জানে ওর মধ্যেও পাগলামি কিছুই নেই— সমস্তই নিয়মে বাধা। এমন কি, পৃথিবীতে দৰ চেয়ে খামখেয়ালি বলে যাকে মনে হয়, সেই মৃত্যু, যার আনাগোনার কোনো খবর পাইনে বলে যাকে হঠাৎ ঘবের দরজার সাম্নে দেখে আমরা চম্কে উঠি তাকেও জোড় হাতে নিয়ম পালন করে চলতে হয় একটুও পদস্খলন হবার জো নেই। মনে কোরো না এই গৃঢ় খবরটা কেবল বৈজ্ঞানিকের কাছেই ধরা পড়েছে । তপোবনের ঋষি বলেছেন—“ভীষান্মাদ্ধাতঃ পবতে”—র্তার ভয়ে, তার নিয়মের অমোঘ শাসনে বাতাস বইছে ; বাতাসও মুক্ত নয়— “ভাষান্মাদগ্নিশ্চেন্দ্রশ মৃত্যুধাবতি পঞ্চমঃ”— তার নিয়মের অমোচ শাসনে কেবল যে অগ্নি চন্দ্রস্বর্য্য চলচে তা নয়, স্বয়ং মৃত্যু, যে কেবল বন্ধন কাটুবার জন্তেই আছে, যার নিজের কোনো বন্ধন আছে বলে মনেও হয় না সেও অমোঘ নিয়মকে একান্ত ভয়ে পালন করে চলচে । তবে ত দেখচি ভয়েই সমস্ত চলচে কোথাও একটু ফাক নেই। তবে আর আনন্দের কথাটা কেন ? যেখানে কারখানা ঘরে আগাগোড়া কল চলচে সেখানে কোনো পাগল আনন্দের দরবার করতে যায় না। র্যাশিতে তবু ত আজ আনন্দের স্বর উঠেছে এ কথা ত কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। মানুষকে ত মানুষ এমন করে ডাকে, বলে চল ভাই আনন্দ করবি চল ? এই নিয়মের রাজ্যে এমন কথাটা তার মূখ দিয়ে বের হয় কেন ? cग cमर्थgङ भारफ़, निम्नcमग्न रुग्नि म४