পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৪৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা । পিতামহগণ যোগ্যতা ও সৌন্দর্য্যজ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। ঈশ্বরীর্চনার জন্ত নিৰ্ম্মিত এখন কার এই অশোভন ধৰ্ম্মমন্দিরগুলির তুলনায় তথনকার মন্দিরগুলি দেখিয়া এ কথার সত্যত বেশ বোঝা যায়।” 来 豪 萼 警 "शर्थन श्राभन्त्र भनरिङाज्ञ डेब्र छङग्न ड्रभि८ङ আসিয়া দাড়াই, তখন আমরা দেখিতে পাই যে আর্ট স্কুলের প্রাচুর্য সত্ত্বেও কোনো ব্রিটিশ বড় আর্টিঃ নাই এবং যদি ও প্রত্যেকেই লিখন ও পঠনপদ্ধতির সহিত পরিচিত, তথাপি সেক্সপীয়স্থ, স্কটু, থ্যাকারে,ডিকেন্সের মত উচ্চাঙ্গ সাহিত্যের এ যুগে এক স্ত অভাব। শিক্ষা যে যুগে আইননিদিষ্ট ছিল ন, তাহার সেই যুগেরই লোক ছিলেন।” শিক্ষা সম্বন্ধে এই অগস্তোষের গুঞ্জরণ এখন চারিদিক হইতেই ধবনিত হইতেছে । সভ্যতা বাহিরের ঐশ্বৰ্য্যকে যতই স্ফীত করিয়৷ তুলিতেছে, ভিতরের দৈন্ত ততই যেন গভীর হইতেছে। মামুষ সেই অতলম্পর্শ গহবরটিকে বুজাইবার জন্ত হাতের কাছে যাহা পাইতেছে তাহাই যেন চোখ বুজিয় তাহার মধ্যে ফেলিয়া দিতেছে। প্রাকৃতিক নিৰ্ব্বাচনের দ্বন্দ্বে ত্বরাগ্রস্ত জনসমূহ যেন তাহীদের হাতের দিকে চাহিবার অবকাশ পাইতেছে না। যুদ্ধ যখন ঘোরতর বাধিয়া ওঠে আগ্নেয়াস্ত্রের ধূমে অন্ধ সেনারা তখন যেমন আপন দলের লোকের উপরেই অস্ত্র বর্ষণ করিতে থাকে তেমনিতর একটা প্রচণ্ড লাভের চেষ্ট। আজ তাছাদের এমন পাইয়া বসিয়াছে যে, তাহার প্ররোচনার কল্যাণবুদ্ধিকে তাহারা যেন বিসর্জন দিতে বলিয়াছে ! প্রাচীন ভারতের লোকশিক্ষা ।

  • ט מ:

কিন্তু সাধারণের ভিতর শিক্ষা কোনো সফলত উৎপন্ন করিতে পারে নাই একান্ত ভাবেই যদি একথা বলা যায় তাহ! হইলে শুধু নিজের মতকেই প্রচার করা হয় সত্যকে নয়। ভিক্টর হুগো বলিয়াছিলেন *বিদ্যামনিদরের দ্বার যে উন্মোচন করে সে বন্দীশালাব দ্বার রুদ্ধ করে ।” তার কথা মতই আমরা সার জন লাবকের প্রকাশিত ংলণ্ডের অপরাধী তালিকায় দেখিতে পাই— ১৮৭০ খৃষ্টাব্দে ইংলণ্ডে এডুকেশন আইন প্রতিষ্ঠার পর তাহার পরবর্তী সাত বৎসরের মধ্যে অপরাধীর সংখ্যা ২ ০৮• ০ হইতে ১৩• •তে নামিয়া গিয়াছিল। প্রতি বৎসরের লোকসংখ্যাৰ বৃদ্ধির হাবের সঙ্গে যোজনা করিলে ইহা একটি বৃহৎ সার্থকতার পরিচয় প্রদান করে । প্রাচীন ভাবতবর্ষ শিক্ষার একটি বৃহত্তর আকাৰ দিয়াছিল । শুধু সভ্যতার জন্য নয়, জ্ঞান-গরিমার গৌরবের জন্ত নয়, মুখ স্বচ্ছন্দতা বৃদ্ধির জন্ত নয়, মনুস্যাক্সার মুক্তির একটি অত্যুন্নত লক্ষ্যের দিকে চাহিয়া সে তাহার বৰ্ত্তিক জ্বালাইয়াছিল ! একটু একটু করিয়া পথ না চলিয়া সে একদমেই সমস্তটা পথ চলিবার আয়োজন করিয়াছে, পথের ধারে প্রমোদ নিকেতন গুলিতে থাকিয়া দীর্ঘ যাত্রাকে দীর্ঘতর করিয়া তোলে নাই, পথশ্রমে তাহার শ্রান্ত পদ যখন বেদনায় টন্‌ টন্‌ করিয়াছে তখন সে এক মনে সেই চিরবিশ্রামের জায়গাটিকে স্মরণ করিয়া তাছার মনের সমস্ত কঠিন্তকে श्रूक्षौडूड कद्विश्च षष्टिं मङ इ८िड सॆानि। १ब्रिब्राcछ् ! बाक्लौcङ वाहेबांब्र छछहे cय