পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯৯২ বাড়ি দিয়া বুকের ভিতরে আগুনের অক্ষরে বিধান্ত সম্প্রতি লিখিয়া দিয়াছেন । নীরদ তাহার পাশে আসিয়া বলিল। একটুও ইতস্তত না করিয়া একেবারে সোজা তাহার মুখের দিকে চাহিয়া বলিয়া ফেলিল—“শুনলে তো ডাক্তার কি বলে গেলেন ? এখনও কি রজনীবাবুকে খপর দিতে তোমার কোন আপত্তি আছে ? ভেবে দেখ শাস্তি যদি ন৷ বঁাচে চির দিনের জন্ত কি আক্ষেপ থেকে याप्त !" হেমেন্দ্র তড়িতাহতের মত শিহরিয়া উঠিয়া কান্তরকণ্ঠে বলিয়া উঠিল “সেকি বাচবে না ? দয়া করে আপনি তাকে বঁচোন, আমায় যা করতে বলবেন আমি করতে প্রস্তু ত আছি । আমিই তাকে মেরে ফেলুম !” হেমেন্ত্রের চোখ ফাটিয়া জল আসিয়া পড়িল। বিমর্ষ মুখে কহিল “সে যদি না বঁচে আমি লোকের কাছে মুখ দেখাব কেমন করে। আমার এ সংসারে শাস্তি ছাড়া আর আছেই বা কে ! আমার-” গভীর নিশ্বাস পরিত্যাগ করিল “বেঁচে থাকা অসহ্য হয়ে উঠবে, আপনার বলতে কেউ আমার নেই।” নীরদ অনেকক্ষণ চুপ করিয়া রছিল, হেমকে সে যে রকম কঠোর চিত্ত, মমতাহীন পাষগুরূপে কল্পনা করিয়া লইয়াছিল তাহাকে সে রকম ঠিক না দেখিয়া অনেকটা যেন আশ্বস্ত হইল। অবস্থার গতিতে পড়িয়া সেও যে কত সময় তাহার স্বভাবের বিপরীত इड्रेब्र उंठिंब्रां८छ् ! cष cनाबौ cन অষ্ঠের বিচারক হইবে কোন মুখে ? তাহাকে যে তিরস্কার গুলো করিবে বলিয়া স্থির করিয়া রাখিয়াছিল নিঃশব্দে লেগুলা ङाँब्रडौ । চৈত্র, ১৩১৭ মনের ভিতরেই চাপিয়া ফেলিয়া সান্থন পূর্ণ কণ্ঠে সে কছিল "হতাশ হয়োন cश्य, প্রারব্ধঃপ্রবল বটে, কিন্তু পুরুষকারও সামান্ত বল নয়। আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা আমরা করতে যেন পরায়ুৰ ন হই। তারপর কৰ্ম্মফলদাতা তার কাজ কৰ্ব্বেনইতো । তবে টেলিগ্রাম করি ? শাস্তির পক্ষে এখন তার বোগের মূল ওষুধেই সব চেয়ে বেশি কাজ করবে।” লজ্জায় হেমেন্স আবার কিছুক্ষণ वाकाशैन श्हेब्रा ब्रश्ञि । उाङ्गभद्र भूथ ना তুলিয়াই মৃদ্ধ কণ্ঠে কহিল “র্তারা কি আমাদের ক্ষমা করবেন ?” হেমেন্দ্র সব কথাই অপরিচিত আত্মীয়ের নিকটে খুলিয়া বলিল,—কেমন করিয়া সে রজনীনাথকে যোগেশের সাহায্যে বিদায় করিয়াছিল, সেদিন তাঁহার অপমানের তীব্র প্রতিশোধ–ৰ্তাহার আহতমুখের সেই রক্তহীন বিবর্ণতা স্মরণ করিয়া অস্তরের মধ্যে আজ সে লজ্জা ও অমুতাপের তীব্র ক্যাঘাত অনুভব করিল। এমন বিপদের মধ্যেও নীরদ একটা অদম্য কৌতুহলের হাত হইতে নিজেকে মুক্ত করিতে পারিল না । অদূরে দত্তবাবুদের শ্বেত প্রাসাদের উপর হইতে ধীরে ধীরে স্বৰ্য্যরশ্মি নামিক্স যাইতেছিল এবং শীতের অকালসন্ধ্যায় শান্তির ললাটের মতই পশ্চিম আকাশের প্রান্তটা স্নান হইয়া আসিতেছিল, সেই দিকে চাহিয়া যেন অনাগ্ৰহভাবে প্রশ্ন করিল “তোমার বিনোদদার স্ত্রী সত্যি সত্যিই জাল নাকি ? সে নাকি ভাল লোক নয় ?” ছেম ঈষৎ বিক্ষিত ও অপমানিত ভাবে হঠাৎ মুখ তুলিয়া অপরিচিত প্রশ্নকারীর প্রতি काश्णि, उtशब्र भूc१ङ्ग गांभरु गtकोङ्कक छांद