পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌধ-রহস্য নবম পরিচ্ছেদ ইজরেল টেক্সেব বিববণী শেষ হইয়াছে। এষ্টপার ডাক্তার ইষ্টাবলিং যিনি আজি পৰ্য্যন্ত ষ্টুনিবেয়াবে সন্মানেব সঙ্গি ত ডাক্তাবি কর্য্যে নিযুক্ত বহিয়াছেন, তাহারই কথা কিছু জানাইল । জেনারল হিথাবষ্টনেব ক্ল মবাব হলে আগমন কালের মধ্যে একলাব মাত্র ডাক্তাব কুমবাবে প্রবেশ করিয়াছিলেন । কিন্তু এইটুকু সময়েব মধ্যেই এমন কতকগুলি ঘটনা তিনি জানিতে পারিয়াছিলেন যাহা ন ললিলে এই কাহিনী অসম্পূর্ণ থাকিয়া যায়। ডাক্তাব র্তাহাব বহুমূল্য সময়ের ক্ষতি কবিয়াও যে তাহ লিগিয়া দিয়াছেন সে জন্য এই অবসরে আমি তাহাব নিকট আমাব হৃদয়েব অস্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাইয়| তাঙ্গাব লিখিত বিবরণটি তাহারই ভাষায় নিয়ে উদ্ধত কবিয়া দিলাম। -- “মিঃ জিল ওয়েষ্ট্রে র অটুবোধে আমি রহস্তময় বৃত্তান্তটি লিখিতে ঈষৎ কৌতুকপূর্ণ আনন্দই অনুভব করিতেছি । মিঃ ওয়েষ্ট যতদিন এখানে আছেন তাহাকে আমি ততদিন হইতেই জানি। তাহার শুভ্র সরল সাধু চরিত্র, লোকপ্রিয়তা, বিনয়নম ব্যবহার, আর সর্বাপেক্ষা উন্নত সুন্দর চেহারা এই সকল বাহ্যিক ও অtভ্যস্তবিক সৌন্দর্যের জষ্ঠ আমি তাহাকে স্নেহ ও শ্রদ্ধার চক্ষে দেখিয়া থাকি । عها تاگو، জেনাবেল হিথাবষ্টনের বৈচিত্র্যময় অদ্ভূত ঘটনাপূর্ণ কাহিনী ট জন সাধারণকে জানিতে দেওয়াও আমি আমার কৰ্ত্তব্য বলিয়া মনে কবি । গতলৎসব সেপ্টেম্ববের প্রথমেষ্ট একদিন প্রভাতে ক্লমবার ছলেব মিসেস হিথারষ্টনের নিকট হইতে একখানি পত্র পাইলাম। পত্রে তিনি তাহাব স্বামীব শারীবিক অসুস্থ তাব সংবাদ দিয়া, সেই দিনই আমবি সাহায্য প্রার্থনা কবিয়াছেন । যদি ও অমল বাহিবে ব বিষয় লষ্টয়া মস্তিস্কেপ পৰিচালনাব অবসব খুব অল্পই ছিল, তথাপি ঐ শেয়ালি, অদ্ভুত নিৰ্জ্জনত প্রিয় জেনবেলেব সম্বন্ধে অবসব ক’লে কখনও ক পল ও চিন্ত আসি ত । জানিতে ইচ্ছা হইত লে কটাব ভিতবের প্রচ্ছন্ন কোন গভীব রক্তস্ত আছে কিনা । মিসেস হিথারষ্টনেব আহবান অবিলম্বেই পালন কবিতে মনস্থ কবিলাম । কমবাবেব পূৰ্ব্বতন অধিকাৰী মিষ্টাব ম্যাক্ভিতিব আমলে এই তরুচ্ছায়াস্নিগ্ধ পথ দিয়া অনেকবা। আমি কমবাব চলে যাতায়াত কবিয়ছি । কিন্তু এবার সেই চিব পবিচিত ঘনসন্নিবিষ্ট সবুজ বঙ্গেব বেলিং ঘেবা প্রকাগু ফটকটর সম্মুখে আসিয়া আমি কিছুক্ষণের জন্য বিস্ময় যেন হতবুদ্ধি হইয় পড়িলাম। যে উন্নতশীর্ষ সিংহদ্বীব তাহার বিবাট বক্ষ মুক্ত কবিয়া দিল নিশি তা ভ্যাগতগণকে সাদরে আহবান কবিয়া লই ত, এখন তাঙ্গ সীমান্ত একটা লেীগের কুলুপে রুদ্ধ হইয়া রঙ্গিয়াছে।