পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& 8 o হইল। শীঘ্রই তিনি তাহার চতুর্দিকে ভক্ত আধিপত্য শতগুণ বৃদ্ধি কারামুক্ত হইলেন ও বৃন্দ আদিয়া জুটিল । সহজানন্দ তখন 'স্বামী নারায়ণ’ নাম গ্রহণ করিলেন । এই সময়ে বিশপ চাবব গুজরাটে গিয়া স্বামীর সহিত সাক্ষাৎ কবেন । র্তাঙ্গাব নামক গ্রস্থে এই সাক্ষাৎকারের বর্ণনা এইরূপ -– Journal ভারতী কীৰ্ত্তিক, ১৩২০ “এই সাধুপুরুষ মধ্যমাকৃতি, কৃশাঙ্গ, প্রায় আমার সমবয়সী, সাদাসিদে সহজ মানুষের মত বিনীত নম্রস্বভাব-ৰ্তাহাব আকার প্রকাবে অসাধারণ প্রতিভার কোন চিত্ন দেখিলাম না । তিনি আমার সঙ্গে দেখা কবিতে আসিতেছেন, আমি ভাবিয়াছিলাম এক দেখিলাম অন্ত দৃষ্ঠ—তিনি প্রায় দুই শত ঘোড়-সোয়াব সঙ্গে মহা ঘটা করিয়া আমণব স্বামীনারায়ণ মন্দির । সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিলেন । দুইজন ধৰ্ম্মাধ্যক্ষ এই রূপ সৈন্ত সামন্ত লইয়া সহব তোলপাড় করিয়া তুলিলেন, এই ভাবিয়া আমি মনে মনে লজ্জিত হইলাম। আমার সৈন্তদল যদিও অল্পসংখ্যক তথাপি শিক্ষা ও শস্ত্রবলে বলবত্তর, সন্দেহ নাই। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে অন্ত হিসাবে কত তফাৎ ! আমার সেনাগণ আমাকে জানে না চেনে না, যন্ত্রেব হায় আমার কাজ করিয়া যাইতেছে কিন্তু আমার সহিত তাহাদেব কোন সহানুভূতি নাই । স্বামীর রক্ষকগণ তাহার শিষ্য, অনুরক্ত ভক্ত, তাহার উপদেশ শ্রবণের জন্ত দূর দূর হইতে স্বেচ্ছাপূৰ্ব্বক সমাগত হইয়াছে, তাহার কোন বিপদ হইলে শরীরের রক্ত দিয়া তাহার