পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৩৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مياما و ج কোন কোন গাছপালার রস উহাদের মসলা । সে মসলার গন্ধ আমাদের নিকট বিটকেল। এমন কি প্রথম অবস্থায় জাপানী কলেজ বোর্ডিংয়ে ঢুকিয়া খাবার ঘরে গেলেই দুর্গন্ধে 'ক্লান্ত হইয়া পড়িতাম। প্রথম দুই তিন দিন কেবল নিজের ঘরে ফিরিয়া চা বিস্কুটে উদর পূৰ্ত্তি করিতাম। আমরা ক্রমে চাকর চাকরাণীদের আমাদের ধরণে बार्हो। ভারতী মাঘ, ১৩২৬ শিখাইয়া লইলাম। ডাল তরকারী, চর্চরী প্রভৃতি আমাদের ভারতীয় ধরণেই রাধিয়া দিত । জাপানীরা আমাদের মত তেল, ঘি, এবং লঙ্কা পছন্দ করে না । ঘিয়ের গন্ধে অনেকেরই বমির ভাব হয় । দুধ আজ পৰ্য্যন্তও সাধারণ লোকে অতি কষ্টে পান করিতে পারে । প্রায় চল্লিশ বৎসর পূৰ্ব্বে জাপানের এক ডাক্তার জাৰ্ম্মানিতে ডাক্তারি ఫ్గ - هي " - জাপানী রমণী তরকারি কুটিতেছে। -

শাস্ত্রে ব্যুৎপক্তি লাভ করিয়া দেশে ফিরিয়া দুধের উপকারিত দেশবাসীর ভিতর প্রচার করেন । তদবধি অনেকে অনিচ্ছা সত্ত্বেও ঔষধের দ্যায় দুধ পান করিতে প্রয়াস পায় । নব্যধরণের যাহারা তাহtদের দুধ ঘিয়ে ততটা অরুচি দেখা যায় না । আজকাল আমরা একদিন আমা দের ভাষাশিক্ষককে জলযোগের নিমন্ত্রণ করিয়াছিলাম । দেশের কয়েক রকম ডাল এবং ঘি মসলা আমাদের কাছে ছিল। জলযোগে লুচি, মোহনভোগ প্রস্তুত করিয়া দিয়াছিলাম। শিক্ষক মহাশয় লুচিদেখিয়াই অবাক । তিনি বলিলেন এই