পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৭শ বর্ষ, দশম সংখ্যা গোলাকার স্ফীত এবং ফাপা জিনিসটির ভিতরে হাত প্রবেশ করাইয়া দেওয়ার কোনই রাস্তা নাই, কি উপায়ে এ বলের দ্যায় ফাপ জিনিস প্রস্তুত হইল । মোহন ভোগ মুখে দিয়া ঘিয়ের গন্ধে তিনি অস্থির । কাজেই এসকল আর তাহার খাওয়া হইল না । এলাচি, লবঙ্গ, মুগ এবং মুসুরের ডালের নমুনা দেখিয়া কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ স্বাদ গ্রহণ করিলেন। অtমাদের তোকিওস্থ বাড়ীতে কাউণ্ট ওকুমার বাড়ীতে অনেক গণ্যমান্ত জাপানী ভদ্রলোক ভারতীয় ভোজে যোগদান করিয়াছেন। সন্দেশ, রসগোল্লা, পানতেীয়া প্রভৃতি সকলের নিকট বিশেষ প্রশংসিত হইয়াছে, পোলাও এবং পায়স সৰ্ব্বসাধাবণেব নিকট তেমন প্রতিকর হয় নাই যেহেতু ঘি এবং দুধের , গন্ধ সকলে সহ করিতে পারেন না । সই (Soy) এবং সস (Sauce) উহাদের এবং দাইতোকোরী

ఈ స్క్రిసి

অতি প্রিয়। উহাদের দেশীয় ঐ দুই জিনিসের গন্ধ যেন বিশেষ ধরণের । আমরা অনেকেই উহ! তেমন পছন্দ করিতাম না । পিয়াজ এবং শাকশন্ডীর পাত কাটিয়া সই এবং সস্ মিশাইয়া সালাদ (Salad) খাওয়া নিত্য নৈমিত্তিক বলিয়া মনে হয় । উহাদিগকে জল থাইতে বড় একটা দেখা যায় না। প্রায় সৰ্ব্বদাই উহারা গরম জলে সবুজ চা পান করিয়া থাকে । প্রথম অবস্থায় এই চা আমাদের নিকট পেটেণ্ট ঔষধেব দ্যায়ু বিটকেল লাগিলেও ক্রমে বেশ তৃপ্তিদায়ক মনে হইত। বিয়ার এবং মদ্য পানেও উহাদের বেশ আনন্দ হয় । ভারতেব অনেকেই মনে করেন যে বৌদ্ধধৰ্ম্মের মূলস্বত্র অহিংসা পরম ধৰ্ম্ম ; তাই বুঝি উহার নিবামিষভোজী । কিন্তু তাহ নয়, জাপানীরা অতি মাত্রায় মাংসলোভী । শূকব, ঘোড়া, গরু প্রভৃতি সকল রকম জন্তুব মাংসই উহাদের নিকট অতি উপাদেয়। জাপানী শিশুর গtহার করিতেছে।