পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৫৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిణ by একট পি কট উল্লাল ব্যঞ্জ পূব নব সঠিত তাঙ্গ বা প্ল মেষ্ট শকট আক্রমণ কবিল । .প রক্ষণেই আমাদেব বসদেব গাড়}ব প্রত্যেক ছিদ্র দিয়া বেবি গ জঁ ন সঙ্গি ত শত শত আগ্নে প্লেব গুলপৃষ্ট গষ্টয় গেল। পৰ্ব্বত श्री लहू ठ १ # ठा श्र११८११ श्र:ग्र श्रमःथा হত ও অহিত ক্র গড়া টয় পড়িতে লাগি । অ শিষ্ট্রেব। ভ। প। ইয়া দি ডঃ ইস। ছিল, কিন্তু পবক্ষণেই তাঙ্গাদেব সেনাপতিব আদেশে বিপুল বিক্রমে গাড়ব উপব ঝণ পাঠয়া পড়িল । বৃথা তাছাদের আশা ! তাঙ্গাদেব দলপতির নিহত হষ্টবামাত্র ছত্রভঙ্গ পাহাড়ীসেনা পলাইতে অবিস্ত কবিল। এই বাব আমাদের পুলি ! আমাদের কামান গৰ্জ্জন করিয়া উঠিল, নীল আকাশেব বক্ষচ্যুত কালে কালো পক্ষীগুলিব মত পৰ্ব্বত গা চু' ত পাৰ্ব্বত্য পাণীগুলি উৎকৃষ্ট শিকাবাব লক্ষ্যচুতি থমকি ৷ হইল না। আমাদের পদাতিক সৈন্তেব। পলাতকদের সঙ্গীনবিদ্ধ করিতেছিল । ঠিক যেন ছায়াবtঞ্জীর ছায়াচিত্রের মত মুহূৰ্ত্তে রঙ্গ ভূমির দৃষ্ঠপট পবিবৰ্ত্তিত হইয় গেল। শত্রু এখন আমাদেব ক’ব তল গত । সহজে তাহাব মুক্তি পায় আমার श्। नंश् । এমন শিক্ষা ত{হাদের দিয়া দিব যাচাতে লালকোর্তা দেখিলেই তাহারা সহস্ৰ হাত দূরে থাকে। নিৰ্ম্মম ভাবেই আমরা তাহাদের পশ্চাদ্ধাবন করিয়াছিলাম ৷ পলতকের অনুসরণ করিয়া ছুটয় চলিয়াছি, পথ আমাদের অপরিচিত, এমন সময় তারাদ গিরিপথের রন্ধ মুখে আমরা আসিয়া পৌছিলাম। রন্ধের উভয় পার্থ রক্ষার জন্ত ভারতী চৈত্র, ১৩২• চেম্বfবলেন ও ইলিয়টকে কতক সৈন্স সামস্তসহ দুষ্ট দিকে পাঠাইবা অল্প সংখ্যক সৈন্ত সমেত আমি বন্ধ পথে প্রবেশ কবিলাম। সাহস ও শক্তি মানবঘাতী আগ্নেয়াস্ত্র আমাদেব সহায় । কিন্তু এই যে কে তাদুরস্ত আঁটিস টি ছাটপরিচ্ছদ পৰ্ব্বতের স্থানে আরোঙ্গণে কাট ওয়ালা সৈনিকে ব উচু নীচু অসমতল অনেক সময় বাধা দিতেছিল । ( নোট — পৰ্ব্ব তপথে খবগোষের মত উঠা নমাব পক্ষে বিধৰ্ম্মদেব ঐ কুৎসিত অঞ্চলখোল্লা গুলাই উপযোগী ) । এ অবস্থায় তাহার। পলাইতে পারিত । কিন্তু ভাগ্য তাহদের প্রতিকূল । আমব যে পথ ধরিয়া ছুটিতে ছিলাম ত{হারই বদিক দিয়া অার একটা সরুপথ গিয়াছে, প্রায় পঞ্চাশজন পলাতক সেই পথে প্রবেশ করিল । পথপ্রদর্শকদের নিকট শুনিয়াছি এ পথে বহিব হইবাব এই আমাদেরই সন্মুখ দিয়া ছাড়া অন্ত পথ নাই ; পথে'ব শেষে অতুচ্চ গগনস্পর্শ পৰ্ব্বতমালা । ইদুব স্বেচ্ছায় গৰ্ত্তে ঢকিয়াছে নিগমের পথ রাখে নাই। তখন দিবালোক স্পষ্ট হইয় ফুটিয়া উঠিতেছিল তবু সে স্থানটা অন্ধকার । সুর্য্যবশ্মি সেখানে অবাধে প্রবেশ লাভে সক্ষম ছিল না। দুই ধাবে উচ্চ শৃঙ্গ, কোথাও উন্নত কোথাও অবনত । সৈন্তদিগকে বন্ধুক ঠিক করিয়ু ধীরে ধীরে অগ্রসর হইবার জষ্ঠ আদেশ দিলাম। পথের শেষ দেখা গেল, আর পথ নাই শিকারী তাড়িত পলাতক কুকুব গুলা সম্মুখে প্রস্তরখণ্ড জমা করিয়া এদিকে ওদিকে ছুটাছুটি করিতেছিল। ইহাদের বন্দী করিয়া লইয়। যা ওয়ায় ফল কি ? ছাড়িয়া দেওয়ও অসম্ভব। মৃত্যুই ইহাদের