পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৫৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిని 8 ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম থাকিত কি না, তাহ সংশয়ের স্থল । পশুর মধ্যে ধৰ্ম্মবুদ্ধির উৎপত্তি হয় নাই । যাহা লোককে ধারণ কবে, তাছাই ধৰ্ম্ম | ধৰ্ম্মেব জয় হাতে তাতে ঘটে না। ধৰ্ম্মেব পথ কণ্টকে আকীর্ণ। কিন্তু যুপ ধৰ্ম্ম তথা জয় হয় কি না এই বাক্য “ধৰ্ম্মের জয়” প্রপন্ধে আলোচিত হইয়াছে। আমি আছি—ঠত আমবি পক্ষে অবিসংবাদিত ধ্রুব সত্য । কল্পিত জগং, উশব অস্তিত্ব ব্যবহাবিক মাত্র । আমি উষ্ঠাকে স্বষ্টি কবিসু তাম হইতে স্বতন্ত্রভাবে দেখিতেছি ও উচ{ব সঠিত আমার একটা কাল্পনিক সম্পর্ক প। তাই য়াছি । আমা ছাড়া আiব কোন বস্তুব পাৰমাথিক সত্তা নষ্ট—অষ্টং বঙ্গ স্মি নাপবঃ । এষ্ট আIব এক্ট যে আমার জগদ্ব্যাপার আমার কামনামাত্র, আমার ইচ্ছা মাত্র, আমার লীল মাত্র । এই বিশ্ব ব্যাপার এক মহাযজ্ঞ যজ্ঞ ত্যাগ স্মক । ভারতী চৈত্র, ১৩২০ জীল যে জীবত্ব গ্রহণ করিয়া জগতে উপস্থিত আছে, তাহ যখন মূলেই ত্যাগ, তখন যে যে কৰ্ম্ম ত্যাগের উপর প্রতিষ্ঠিত, তাহাই বিশ্বযজ্ঞের অনুকূল । ত্যাগাত্মক কৰ্ম্মষ্ঠ ধৰ্ম্ম ; জীবের অন্তথা গতি নাই, “যজ্ঞ” নামক এই বিষয়ের প্রবন্ধে আলোচনা इडे:ाएझ । উপযুক্তি প্রবন্ধগুলি পাঠ করিলে পরার্থ কৰ্ম্ম করিব কেন, এই প্রশ্নের উত্তর স্থানে স্থানে পাওয়া যায় । ডারুইন-পন্থীরা কিরূপে ঙ্গি তাদেব মূল অনুসন্ধানে প্রয়াস পাইয়াছেন, তাহ ও গ্রন্থকার বুঝাইয়াছেন এবং দেপাষ্টয়াছেন বিজ্ঞান-বিদ্যার নিকট আমি পবের জন্ত কেন ত্যাগ স্বীকার করিব, এ কথাব চবম উত্তব পাওয়া যায় না । পরাথপৰতার মূল স্বাক্টতত্ত্বের মধ্যে নিহিত আছে । শ্ৰীৰূপেন্দ্রনাথ বসু । চেরি-পুপ বসন্তেব আগমনে আজো আছে দেবি, পৰ্ব্বতের স্তরে স্তবে বিরাজে তুষাব। চুরি কবে? ফিকে বং গোলাপী উষাব, লাজমুখে ফুটিয়াছ বাকে বাকে চেরি । পত্রহীন শাখাগুলি ফেলিয়াছ ঘেবি, বধিয়া তাহার অঙ্গে কুস্কুম আসার । সে জানে, যে বোঝে অর্থ ফুলের ভাষার, বসন্তের ঘোষণার তুমি রত্নভেরি । মৰ্ম্মর-কঠিন-শুভ্ৰ তুষারেব গায়ে পড়েছে রূপের তব রঙ্গীন আলোক, পূৰ্ব্বরাগে লিপ্ত তব কর-পরশনে, শিশিবে বসন্ত-স্মৃতি তুলেছে জাগায়ে। রক্তিম আভায় যেন ভরিয়া ত্রিলোক শোভিছে উমার মুখ শিব দরশনে ॥ হিমালয়।" ঐপ্রমথ চৌধুরী।