পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৬০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'ృచిd 8 ८कोष७ ७ङऎकू 5शङ नाई। अंश्ब्र मूला कङ, তাহু কোথাও লিখিত দেখিলম লী । পূর্ববঙ্গে পালরাজগণ—প্রযুক্ত বীরেন্দ্র মাখ বহু ঠাকুর প্রণীত । ঢাক নয়াবাজার হইতে ইনগেন্দ্রনাথ ভদ্র কর্তৃক প্রকাশত । মুল্য বার আন গ্রন্থকার ভূমিকায় বলিয়াছেন, "ভাওয়াল, কাশীমপুর তালিপাৰা, চাদপ্রতাপ প্রভৃতি পরগণার * * অধিকাংশ স্থানই এখন মনুষ্য-বসতিশূন্ত এবং শ্বাপদ সন্ধুল নিবিড় বন কীর্ণ। কিন্তু ইহার অন্তরালে বহু শতাব্দীর প্রাচীন কীৰ্ত্তি প্রচ্ছন্নভাবে বর্তমান আছে । হিউয়েন সাংয়ের বর্ণিত সমতট এবং কামরূপ রাজ্যের বহু বৌদ্ধ গুপের ভগ্নাবশেষ এই অরণ্যানীতেই বৰ্ত্তমান আছে, এইরূপ অনুমিত হয় ; এবং এমন কি এই প্রদেশে মৌর্য্য সম্রাট অশোকের কীর্তির নিদর্শন পাওয় शांग्न ! গৌড়ের পালরাজবংশের অধঃপতনের সময় তদৃবংশীয় কোন কোন নৃপতি জলবেষ্টিত এবং স্বরক্ষিত পূর্ববঙ্গের এই অংশে আগমন করিয়া কতিপয় খণ্ডরাজ্য স্থাপন করেন । তাহদের রাজপ্রাসাদ দুর্গ এবং নগরাদির ভগ্নাবশেষ অদ্যপি এই প্রদেশের বহু স্থানে দৃষ্ট হয় । বৌদ্ধ যুগের এই নিদর্শন দেশের ইতিহাসের অতি প্রয়োজনীয় উপকরণ, সন্দেহ নাই ।” এবং এই জন্যই তিনি এই গুপ্ত রত্ব উদ্ধারকল্পে সকলকে যত্ন লইতে অনুরোধ করিয়াছেন। এই গ্রন্থে তিনি ভাওয়াগের প্রাচীনত্বের আলোচনান্তে পালরাজগণের বিবরণী সংগ্ৰহ করিয়াছেন । বিষয়টি পরিপূর্ণ ভাবে আলোচিত হয় নাই—লেখক প্রবন্ধের মত সংক্ষেপেই দুই-চারিটি মাত্র कथः षनिग्र क्रांड इश्करश्न: उtर (एकू ठिनि সংগ্ৰহ করিয়াছেন, তাহ! নিতান্ত বিচ্ছিন্ন ও বিক্ষিপ্ত হইলেও, ঐতিহাসিকের নিকট তাহার মূল্য সামান্ত নহে। আশা করি ভবিষ্যতে গ্রন্থকার ভাওয়াল প্রভৃতি প্রদেশ সমূহের সম্পূর্ণকাহিনী স্বগৃঙ্খলায় সজ্জিত করিয়া আপনার শ্রম সার্থক ও সাহিত্যকে সমৃদ্ধ कब्रिप्दन ! কমলকুমার—সামাজিক উপগুসি। শ্ৰীযুক্ত চণ্ডীচরণ বন্ধ্যোপাধায় প্রণীত। দ্বিতীয় সংস্করণ। মূল্য পাচ সিকা মাত্র । ভারতী ६ळख, २७२० সচিত্র আরব-ইতিবৃত্ত—হাফিজল झॉनॉन প্রণীত । কলিকাতা, কুন্তলীন প্রেসে মুদ্রিত। মহমুদল হোসেন দ্বারা প্রকাশিত। মুল্য দুই টাকা। গ্রন্থখানি ফুলিথিত ; লেখকের ভাষা সরল, আড়ম্বর-বর্জিত, পাঠ করিয়া অমর তৃপ্ত হইয়াছি। ছাপা কাগজ ও বঁtধাই ভালেই হইয়াছে। গ্রন্থে অনেকগুলি চিত্রও প্রদত্ত হইয়াছে । ব্যাকরণ-দোষ দুই-চারি স্থানে লক্ষিত হইল, গ্রন্থকারের ইহা প্রথম উদ্যম, সুতরাং তাহা ততটা ধৰ্ত্তব্য নহে। আশা করি, গ্রন্থকার সাহিত্য সেবায় নিযুক্ত থাকিয় আরব, পারস্য, তুরস্ক প্রভৃতি মোসলেম প্রদেশ-সমুহের হৃদয়গ্রাহী কাহিনী ও ইতিবৃত্তাদি সঙ্কলন করিয়া বঙ্গ সাহিত্যের শ্ৰীবৃদ্ধি করিতে পশ্চাৎপদ হইবেন না । জৈনধৰ্ম্ম—ঐযুক্ত উপেন্দ্রনাথ দত্ত প্রণীত । প্রকাশক কুমার শ্ৰীদেবেন্দ্রপ্রসাদ জৈন, মন্ত্ৰী সৰ্ব্বধৰ্ম্ম পরিষৎ, কাশী । কলিকাত লক্ষ্মী প্রিণ্টিং ওয়ার্কসে মুদ্রিত। জৈন ধর্শ্বের আলোচনা বিষয়ক এই গ্রন্থখানি নানা জ্ঞাতব্য তথ্যে পরিপূর্ণ। বিষয়টি জটিল হইলেও লেখকের সরল ভাষার গুণে দুরূহ হয় নাই । সরল বাঙ্গাল ব্যাকরণ—"যুক্ত নগেন্দ্রকুমার চনা প্রণীত । প্রকাশক, ঐরণেন্দ্রকুমার চন্দ। ঢাকা, ইষ্ট বেঙ্গল প্রিণ্টিং এণ্ড পাবলিশিং হাউসে মুদ্রিত। মুল্য চরি আন । গ্রন্থখানির ভাষা সহজ । বঙ্গ-ভাষা ও সাহিত্য এক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য তালিকাভুক্ত হইয়াছে ; হতরাং বাঙ্গালা পড়ায় অবহেলা করিলে চলিবে না । এই ব্যাকরণখনি প্রথম শিক্ষার্থীগণের পক্ষে মন্দ হয় নাই, তবে সকল স্থলে গ্রন্থকারের কথা সুবোধ্য হয় নাই; আমরা তাহার বক্তব্য বুঝিতেও পারি নাই । শিশুপাঠ্য গ্রন্থে এরূপ অস্পষ্টত মার্জনীয় নহে । একটি দৃষ্টান্ত দিই—“যদু তত্ত্ব প্রভৃতি সৰ্ব্ব নাম শব্দগুলির বিভক্তির বহুবচনে যে যে রূপ হয়, সাধারণতঃ উহাদের পরে ‘সকলে এই পদটি বসাইরা সপ্তমীর বহু বচনের রূপ করিতে হয় ৷ যথt-আমাদের সকলে, যাহাঁদের বা যাদের সকলে ইত্যাদি।” “আমাদের সকলে" এরূপ পদ শুদ্ধ নহে, এবং বাঙ্গালীয় চলিত पञांट्रकू भशिङ्गां७ चञोभद्रां ॐनि नई । “श्रांभब्रां जकएल”