পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

あ6 ● কাঠামো পাওয়া যায় বলিয়, ইহা একদিকে যেমন সহজ, অপরদিকে তেমনি শক্ত—কারণ ইহাতে নবীনতার অরুণ আভা না পড়িলে ইহা একেবারে ব্যর্থ হইয় यांग्र-4द: cनई थांडांप्लेकू cन७ब्रl cठभन मझ्छ नप्श् । বৰ্ত্তমান গ্রন্থে কবি একাৰ্য্যে সফল হইয়াছেনইহাই এই গ্রন্থের বিশেষ প্রশংসার কথা । এই কাব্যের প্রথম গাথা—বিদ্যুৎপর্ণ। বিদ্যুৎপর্ণ। একটী অন্সর ; কবি “হদিস” দিয়াছেন, মহাভারতে ইছার উল্লেখ আছে। বলা বাহুল্য এই ঐতিহাসিক গন্ধ কাব্যটিকে বিশেষ কোনো মূল্য দান করে নাই। ইহাই যথেষ্ট সে স্বর্গের অন্সর । ইন্দ্রের সভায়, তাহার কনক নুপুর সিঞ্জিত হয় –মন্দাকিনীর কুলে, পারিজাতের উপবনে লীলা-অলস পরিক্রমণে তাহীর চরণ অনভ্যস্ত নয়। বাকীটুকু কবি ফুটাইয়া তুলিয়াছেন—কল্পনা ও হৃদয় দিয়া । অনন্ত সৌন্দৰ্য্য, ভোগ ও স্বপ্নের রাজ্য স্বর্গ কামচারী, মুক্তবন্ধন তাহার অধিবাসী । তাহার প্রাণের নিভূততম কোণে সখেদ ক্রনন গুমরিয়া উঠে কেন ? —কেন সে প্রাণ মৰ্ব্যের ধুলার পানে সতৃষ্ণদৃষ্ট জগাইয় রাখে ?-কবি তাঁহাই বুঝাইয়াছেন এই গাথায়। - সত্যেন্ত্রনাথের কল্পনা কেমন পক্ষীরাজের পৃষ্ঠে আসন লইয়া উধাও হইয়াছে তাহার অtভাষ দিতেছি ; —নিন্মোষ্কৃত চিত্রটি কবি শেলীর তুলির অমর্যাদা করিত না ঃ– e শুক্ল শারদ রাতে জোছনার সিন্ধু, মেঘের পদ্মপাতে মোরা মণিবিন্দু! মেঘের ওপিঠে শুয়ে ধরণীয়ে দেখি কুয়ে আঁখিজল পড়ে ভুয়ে দেখে চেয়ে ইন্দু। এই চিত্রে, শুধু নিসর্গের সৌন্দর্ঘ্য নয়, ইহাকে মনোরম করিয়াছে অস্ত প্রকৃতির দ্যোতন। সৌন্দর্ঘ্যের भर्षख्रण cष शृक्ल नैौब्रव अनन उांशंद्र गकांनई कांबा । उरेि कवि गरिबांtश्न cनोग्लश्रीब्र ७३ cष अमान ইহাতে সহানুভূতি করে আর . একজন – छfअडौं অগ্রহায়ণ, ১৩২১ সে মৃধাকর ইলু! এই গাথাটিতে এরূপ অনেক মুক্ত ছড়ান আছে! আর একটি গাথা-সুর্য্যসারথী ; পৌরাণিক উপাখ্যান অবলম্বনে। অরুণের জন্মকথা । মহাভারতের বিপুল আশ্রয়ে, সাধারণের অলক্ষ্যে, যে রত্বশিলা বিস্মৃতির খুল-মাটিতে বিশ্রাম লাভ করিয়াছিল—কবি অবলীল কৌতুহলে তাহাকে কাটিয়া, মজিয়-ঘষিয়া শিল্পীর আননে ভাস্বর করিয়াছেন। মহাভারতে ছিল উপাখ্যান ; যাহার মূল স্বত্রটি খুজিয়া পাওয়া দুর্ঘট, যtহ নিতান্ত দুৰ্ব্বোধ ও আকর্ষণহীন । কবি দিয়াছেন কাব্য ; যাহা স্বষ্টির মাধুরীতে রমণীয় এবং মানবচিত্তের সহানুভূতি আকর্ষণ করিতে ব্যগ্র। মহাভারতের উপাখ্যানরহস্য—কি স্বন্দর অর্থের মধ্যে প্রস্ফুট হইয়াছে। বিনতার উপাখ্যান এখানে না বলিলেও চলে—কিন্তু এইটুকু বুঝাইলে আলোচ্য গাথাটির মূল্য বুঝা যাইবে। মহাভারতে আছে ৰিনত ইচ্ছাপূর্বক অধৈৰ্য্য হইয়া ডিম্বের আবরণ ভেদ করিয়াছিলেন। কিন্তু কবি বুঝাইয়াছেন যে এরূপ বলিলে বিনতার ঋষিস্বামীর অমর্য্যাদা করা হয়। তাই কবি বলিলেন - “সতীনীর ছেলে ক্র র সপেঁয়া দ্যায় তোরে লাঞ্ছনী!" সেই লাঞ্ছনার পুঞ্জীভূত বেদনার কাতরতার মাঝে, বিরুবা নারী সংযমের গঞ্জী অতিক্রম করিয়াছেন একমাত্র দুঃখের দোসর পুত্রের মুখদর্শনের আশায় । *অথবা জাগালে, দুখের দোসর বড়ই একাকী জেনে” । মানবপ্রকৃতির নিয়মের সহিত সামঞ্জস্য স্থাপন করিয়া কবিতাটি গৌরবে সুপ্রতিষ্ঠ হইয়াছে। এই গ্রন্থে অনেকগুলি গথা স্থান পাইয়াছেপ্রত্যেকটিতে বিশেষত্ব আছে। "শোভিকায়" রূপজীবনীর ব্যাকুল . প্রেমপিপাসা; "অনার্যাতে নারীর মাতৃত্ব-মহিমা ; “পরিব্রাজকে"-ধৰ্ম্মপিপীয়র চিত্ত্বের দুর্বলতা "রাজগিনী"তে রাজকূলজাত নারীর আত্মমৰ্যায়; “বশমস্তে"-চিত্রকরের নিষ্কাম সৌন্দৰ্যসাধন, “শৰাদীনে" হিনিষ্ঠ সাধন চেষ্টার উপর