বৈজ্ঞানিক জীবনী ডারুইন উনবিংশ শতাব্দীতে পৃথিবীতে যত বৈজ্ঞানিকের আবির্ভাব হইয়াছিল এক হিসাবে ७ोझइँन छैशर्मज्ञ भत्क्षा गर्लप्टर्छ । अिधन অনেক বৈজ্ঞানিক আছেন, যাহার। সারাজীবন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় কাটাইয়াছেন, ফলও যথেষ্ট লাভ করিয়াছেন কিন্তু সেগুলি তাদৃশ কার্যকরী নহে। আবার এরূপ অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা আঁছে যাহা স্বল্পায়াসে সিদ্ধ হইয়াছে কিন্তু তাহার ফল বহুদূরগামী। ডারইনের বৈজ্ঞানিক সাধনা একদিকে যেমন বহুআয়াসস!ধ্য অপর দিকে তাহার আবিষ্কারগুলির প্রভাব বহুদূর বিস্তৃত। উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণীবিদ্য, ভূবিদ্য৷ প্রভৃতি বহুশাস্ত্র তাহার আবিক্রিয়ার ফলে নুতন নুতন আলোক লাভ করিয়াছে । বিংশ শতাব্দীতে যে সকল বৈজ্ঞানিক জন্ম গ্রহণ করিয়াছিলেন কাহারও আবিক্রিয়া এত অধিক পরিমাণে ফলপ্রস্থ হয় নাই বলিয়া ডারুইন তাহাদের মধ্যে অবিসম্বাদীরূপে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । চার্লস রবার্ট ডারুইন ১৮১৯ খৃষ্টাবে ১২ই ফেব্রুয়ারী ইংলণ্ডের অন্তঃপাতী ক্রবেরী নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তাহার পিতার নাম রবার্ট ওয়ারিং ডাক্লইন। তিনি একজন মুচিকিৎসক ছিলেন। তাহার প্রপিতামহ স্বপ্রসিদ্ধ ইরাসমাস ডারইন। ক্টনিও একজন বড় ডাক্তার ছিলেন এবং অনেক গ্রন্থ ও কবিতা রচনা করিয়াছিলেন। ডারুইনের বয়স যখন মাত্র আট বৎসর তখন র্তাহার মাতৃবিয়োগ হয়। এখন হইতে র্তাহার লালন পালন ও শিক্ষার ভার তাহার বড় ভগিনীগণের উপর পড়ে। ডারুইনের ভ্রাতা ভগিনী ছিলেন পাচজন, তিনি সকলের কনিষ্ঠ । ডাক্লইন পিতাকে খুব ভাল বাসিতেন ও ভক্তি করিতেন এবং পরবর্তীকালে তাহার কথা অনেক স্থানে লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। ১৮১৮ সালে তিনি ক্রবেরী স্কুলে প্রেরিত হন। এই স্কুলের অধ্যক্ষ ছিলেন ডাক্তার বাটলার ; ইনি পরে লিচফিল্ডের বিশপ হন। র্তাহার পিতার ইচ্ছা ছিল যে ডারুইন র্তাহার মত চিকিৎসাবিদ্যা অধ্যয়ন করেন। সেইজন্ত ১৮২৫ সালে তিনি এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরিত হন। চিকিৎসা বিজ্ঞান তাহার আদৌ ভাল লাগিল না । কিন্তু এইখানে তাহার পরবর্তী জীবনের কার্য্যের প্রথম স্বচনা আরম্ভ করিবার তিনি সুযোগ পাইয়াছিলেন। অধ্যাপক ডাক্তার গ্রান্টের সহিত বন্ধুতাস্থত্রে আবদ্ধ"হইয় তাহার সঙ্গে ডারুইন সমুদ্রতীরস্থ জীবজন্তুর নমুনা সংগ্ৰহ করিতে যাইতেন । এইরূপে ১৮২৬ সালে তিনি প্লিনস্থান সোসাইটিতে দুইটি মৌলিক প্রবন্ধ পাঠ করিয়াছিলেন এবং এই প্রবন্ধে “চার্লস
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/২২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।