পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/২৫২

狮4够 मtषा ७कदांब्र कब्रिग्नां मांङiण श्हेङ । उ१न লে উদারভার পরাকাষ্ঠ প্রদর্শন করিম খালীগীদিগকে বকদিশ দিত, খয় বাৎ করিত, জাহাজের সাবানাদি জলে ছুড়িয়া ফেলিত। তাহার পর হইতে আবার সে छांणमांश्व-शाश्न श्रृंझ नाझे ताश्वा । याई হোক, এই ব্যক্তিকে নিযুক্ত করিয়া জ্যোতিবাবুর যেমন অনেক খরচ বাচিয়া গেল, তেমনি অভিজ্ঞ কৰ্ম্মচারীর তত্বাবধানে কাৰ্য কৰ্ম্মও বেশ সুচারুরূপে চলিতে লাগিল । জ্যোতিবাবু এ লাইনে আসিবার পূৰ্ব্বেই frits gèrs Flotilla Company zistą এক কোম্পানি আসিয়া কাৰ্য্য সুরু করিয়া দিয়াছিল। জ্যোতিবাবু যখন প্রথমে কাৰ্য্য আরম্ভ করিবেন স্থির করিয়াছিলেন, তখন যদি পারিতেন তাহা হইলে তাহার অনেক স্ববিধা হইতে পারিত। কিন্তু প্রথম জাহাজ “সরোজিনী” নিৰ্ম্মত হইতে র্তাহার এত বিলম্ব হইয়া গেল যে তিনি আসিবার পূৰ্ব্বেই ফ্লেটিল কোম্পানি কাষ ফণদিয়া বসিয়াছিল। তাহার জাহাজ যদি ঠিক সময়ে তৈরি হুইত, তাহা হইলে তিনি এর অনেক আগেই কাৰ্য্য চালাইতে পারিতেন ; তখন হয়ত এ কোম্পানি এদিকে মা আসিতেও পারিত। কিন্তু তাহ হইল ন। এখন দুই পক্ষই এই লাইনে ষ্টীমার ঢালাইতে লাগিলেন। উভয় দলে খুব প্রতিযোগিতাও আরম্ভ হইল। একখানি भाल्ल थ्रीमान्न शहेग्न हेश्ब्रोछ ८कान्छोनिङ्ग जात्र ঠিক প্রতিযোগিতা হইয়া উঠিতেছিল না বলিয়া তিনি আরও চারখানি জাহাঙ্গ ক্রমে ক্রমে ক্রয় করিলেন । এ জাহাজগুলির নাম छांब्रडैौ cशोक् ४७२४ ছিল “বঙ্গলক্ষ্মী” “স্বদেশী” “ভারত” এবং “লৰ্ড রিপন” । তখন এই পাঁচখানি জাহাজ খুলন। छ्छेtउ दग्निभाण यांजी गद्देब्रl *ननांशमन করিত। সময় সময় মাল লইয়া কলিকাতাতেও আসিত । এই সময় জ্যোতিবাবু জাহাঙ্গেই থাকিতেন। বাঙ্গালীর জাহাজ চালনায় তখন বরিশালের ছাত্রসমাজে এবং নব্যদলের মধ্যে একটা খুব আন্দোলনের স্বষ্টি হইয়াছিল । তৎকালে লিখিত জ্যোতিবাবুর একখানি পত্র হইতে তাহার বর্ণনা নিম্নে উদ্ধৃত করিয়া দিলাম — “আমাদের উভয়ের মধ্যে খুব প্রতিদ্বন্দ্ব তা । ফ্লোটিলা কোম্পানির অনেক খরচ পত্ৰ— লোক জনের ব্যয়, কিন্তু তার প্রায়ই যাত্রী পায় না । অধিকাংশ যাত্রী আমাদের জাহাজে যায় । তাদের বিস্তর ক্ষতি হচ্চে, তবু তারা নিয়মিতভাবে সমান জাহাজ চালাচ্চে, যত্নের একটু ক্রটি বা শৈথিল্য নাই । আর তার প্রকাশ্যভাবে বলে—বাঙ্গালীর অধ্যবসায় নাই। তাহারা আমাদের সহিত প্রতিদ্বন্দ্বিত করে” কতদিন জাহাজ চালাতে পারবে । এখানে আমাদের জাহাজ যাতে স্থায়ী হয় তার জন্ত এখানকার লোকের —বিশেষতঃ ইস্কুলের ছাত্রদের অপরিসীম উৎসাহ ও যত্ন । এমন উৎসাহ আমি কখনও দেখিনি ! তাদের ভাব দেখে চমৎকৃত হতে হয় । প্রত্যহ খুব ভোরে আমাদের জাহাজ এখান থেকে যাত্রী নিয়ে খুলনায় যায়। ফ্লোটিলা কোম্পানির জাহাজও সেই সময় যায়। পাছে আমাদের জাহাজে লোক না গিয়ে প্রতিপক্ষের জাহাজে যায় এইজন্ত কতকগুলি ভদ্রলোক ও স্কুলের