পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮শ বর্ষ, দশম সংখ্যা —ওসব ম্লেচ্ছপনা আমরা झcव न । খুলি করিস। —ন মা, তা হবে না, তোমরা বেঁচে থাকতেই আমার যা খুলি তাই তোমাদের করতে হবে । ওরকম আঁতুড়ঘরে আমি কিছুতেই কারো ছেলে হতে দেবে না । —আমার বাড়ীতে ত একপাশে এমন খালি ঘর নেই যেখানে ছেলে হতে পারে । ঠাকুর-দেবতার বাড়ী, ওসব অনাচার আমি দেখতে পারব না । ওসব সইবে না। —ম, ঠাকুর দেবতাই ত ছেলে দেন, এ আশীৰ্ব্বাদ ত মা তারই। তুমি ঘর ছেড়ে দিতে না পার আমি " ঘর ছেড়ে দেবো। আমার শোবার ঘরে ছেলে হবে। গিন্নি অতিমাত্র বিরক্ত ও বিস্মিত হইয়া বলিলেন-বিপিন তোর সব অনাছিষ্টি আবদার । তুই ক্ষ্যাপ না পাগল ! শোবার ঘরে ছেলে হবে কি ? তুই গুবি কোথায় শুনি ? --অামি আমার পড়বার ঘরে শোব। —সেখামে তোর বইয়ের জায়গা হয় না, খাট ধরবে ? —থাটের দরকার কোঁচের ওপর গুতে পারব। গিরি পরাস্ত হইয়া বলিলেন—এই ঘরে দাই আসবে, হাড়িবেী এসে সব একাকার ঘটমঙ্গল করবে ? —হাড়িবে ত রোজ ওপরে আসে তোমার পাইখানা ধুতে, তাতে দোষ হয় না ? —লে ত একবারটি আসে, চলে গেলে **iपन्नखण छ्फ़ लिtग्न छक्रू कब्र' ह्छ । থাকতে ত আমরা মরে গেলে তোর যা নেই, আমি স্রোতের ফুল ato: –এও একবারটি এসে চলে যাবে। তারপর ইচ্ছে হয় গোবরজল ছড়া দিয়ে শুদ্ধ করে নিয়ে । —একবারটি এলেই হল ? আঁতুড় ঘরে থাকবে কে ? ঝাল, পাচন, জল খাবার দেবে কে? - —ঐ নোংরা হাড়ি বুঝি আঁতুড়ঘরে থাকবে আর খেতে দেবে ? অারে রাম। তার সঙ্গে একঘরে থাকলে জাত যাবে না 7 ছোয়া খেলে জাত যাবে না ? —আঁতুর ঘর শুদ্ধ, তখন জাত ধার 케 || —তোমাদের শাস্তরের মহিমা বুঝে ওঠা ভার। লোকের মনগড়া শাস্তর, যখন যেমনটি চাই তখন তেমনি বিধান প্রস্তুত। কিন্তু শাস্তর যাই বলুন, চোখে ত দেখছ যে হাড়ি ডোমের কত অপরিষ্কার। আর ওরা অপরিস্কার বলেই ত ওরা অস্পৃশু হয়েছে। তার চেয়ে তোমাদের একজন থেকে না কেন ? এই ত মোক্ষদা, ক্ষমা, জয় ঠাকরুণ কত লোক নিষ্কৰ্ম্ম৷ রয়েছে—আর দাসীও ত আছে গও পাচেক। তবু ঐ হাড়িবোঁট না থাকলে চলবে না? —আঁতুড়ঘরে কেউ ত থাকতে পারবে মা ; অশুদ্ধ হয়ে যাবে যে ; গঙ্গা না নাইলে শুদ্ধ হবে না। -ञानि म श्ब्र श्रृंत्रां नाईटब्र त्रांनतांग्न ভার নিচ্ছি! কে থাকবে আঁতুড়ে বল। ক্ষম থাকবি ?...মোক্ষদা তুই থাকৃবি ? সকলে নিরুত্তর । তখন মালতী তাহার বড় বড় চোখ