পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮৭ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা নবী কর কি সৰ্ব্বনাশ ! আজ রাত্তিরে কিছু বলে না, বলে না, সাত দোহাই বাবা । তাহলেই সে ঠিক বুঝতে পারবে আমি তোমার কাছে লাগিয়েছি। আর সে ৰে গোয়ার-গোবিনা, অমনি ছুটে গিয়ে श्रांमांज्ञ ठाi१ cर्थेॉफ़ कट्झ लिटब्र छ्ॉक्ल८ठ् । দোহাই বাবাজী । ধৰ্ম্ম সাক্ষী, আমি তোমায় কিছু বলি নি! আমি শুধু তোমার কাছে বিদায় নিতে এসেছিলাম, নিজেই আমি একঘরে হয়ে থাকব তাই বলতে এসেছিলাম। মধুসূদন মধুসূদন । হরিবিহারী বলিলেন—আচ্ছা আমি পরেই বলব । নিবারণ তাড়াতাড়ি আপনার ফাট৷ লাঠিগাছটি লইয়া উঠিল। হরিবিহারী বলিল —তোমরা যেমন পূজো করতে আসছিলে তেমনি আসবে কিন্তু। নিবারণ একথার কোনো দিয়া মধুসূদন-নাম উচ্চারণ করিতে করিতে প্রস্থান করিল। হরিবিহারীর তোষাখানার একতলায় সাধারণ বৈঠকখানা । সেখানে জমিদারপরিবারের আশ্রিত আত্মীয় অনাত্মীয় সকলে জটল্লা করিত, তাস পাশা থেলিত, গাজা গুলি মদ খাইত। নিবারণ আস্তে আস্তে একটি ঘরের দ্বারে গিয়া ডাকিল— निवछब्र१ च्यांछ् ? শিবচরণ গিরির বোনপো, পাচুর বাবা । শিবচরণ ভাড়াতাড়ি মদের বোতল লুকাইয়া হাতের উল্টা পিঠটা ফল করিয়া গোপের উপর রগুড়াই। লইয়৷ বলিল— * Ji ? থাক, wo স্রোতের ফুল জবাব না . $$ মুখুয্যে বলিল-আমি হে আমি। -cक भूभूषा भ*\छ ? ७ोङ ब्र\रज कि মনে করে ?—বলিতে বলিতে শিবচরণ দুইহাতে কাছ ও জিতে ও জিতে বাহির হইয়া আসিল । নিবারণ তাঁহার কাধে হাত দিয়া একান্তে টানিয়া লইয়া যাইতে যাইতে বলিল— একটা কথা আছে তোমাব সঙ্গে । তোমরা ত আমাদের বুড়ো-হাবড় বলে একটুও মানে না ; কিন্তু আমাদের কেমন দয়ার শরীর, কারুর বিপদ দেখলে ধৈর্য্য ধরে থাকতে পারিনে, বুক দিয়ে এসে পড়ি । আছা তুমি নিতান্ত ভালোমানুষ, কোনো किहूब्रहे cशैखि ब्रा१ न , cउांभांब्र धमन বিপদ দেশে আমি শতকার্য্য ফেলে এই দারুণ শীতের রাতে হিহি করতে করতে ছুটে এসেছি । তাতে আজকে আবার হাপানিট চাগিয়েছে... ।—বলিয়া নিবারণ সাইসাই শব্দ করিয়া ছাপাইতে লাগিল । শিবচরণের ত ভূমিকা শুনিয়াই চক্ষু স্থির। কি বিপদরে বাবা ! সেদিন লে একজন প্রজার খাজনা বাবদ পাচ টাক তের আন সরকারি বাক্সে না ফেলিয়া নিজের ট্যাকে গুজিয়াছিল। সেই অবধি লেচারার মনে শান্তি ছিল না, প্রাণ ধুকপুক করিতেছিল। তাই সে মদের বোতল লষ্টয়া বসিয়া গিয়াছিল। সেই চুরি কি ধরা পড়িয়াছে ? সে কোন কথাই বলিতে পারিল না । ভয়কাতর দৃষ্টিতে ফ্যালফ্যাল করিয়া মুখুয্যের মুখের দিকে তাকাইয় রছিল । মুখুয্যে বলিল—ভায়, শুনেছ কি তোমার