৩৮শ বর্ষ, একাদশ সংখ্য৷ उशब नषूथह खांब्रप्ले थांणि कब्रिब्र ছিন্ন হস্ত বাহির করা হইল ; লবণাক্ত হইয়া সেটা কুঞ্চিত হইয়া গেলেও তখনও বেশ তাজা ছিল । তাহার পুত্র ও পত্নী বহুক্ষণ সেট নাড়িয়া চড়িয়া দেখিল । নথের মধ্যে যে লবণের গুড়া প্রবেশ করিয়াছিল ব্রুস দিয়া তাহারা সেগুল ঝাড়িয়া ফেলিল । তাহার পর একটা ক্ষুদ্র শবাধারের মাপ লইবার জন্ত ছুতারের ডাক পড়িল । পরদিন জাহাজের নাবিকর। সেই হস্তের শোক-যাত্রা করিল । জ্যাভেল ভ্রাতৃদ্বয়ই প্রধান শোক-কারী। তীর্থস্মৃত্তি ۹ هاه भिर्छात्र भूटब्रोश्डि श्रृंखाँो वरिब्र जहेब्र চলিলেন । cगहे शहेrङ जाटडणब्र अॉडा नषूम গমন বদ্ধ করিল । বন্দরে একটা অপেক্ষাকৃত স্বল্প-শ্রমসাধ্য কৰ্ম্মে নিযুক্ত হইল । ইহার পর কাগরে নিকট এই ছঃখের কাহিনী বলিতে হষ্টলে উপসংহারে চুপি চুপি তাহার কাণের কাছে মুখ লইয় গিয়া সে বলিত,—“দাদা যদি তখন জালের মায়া ছেড়ে দড়িটা কেটে দিত তাহ’লে আর আমাকে এমন মুলো ছ’য়ে থাকতে হ’ত না । কিন্তু আমার হাতের চেয়ে छोटाीिहे झोलोङ्ग को८छ् रु७ छ्'ब्ण ।” - খ্ৰীহরপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়। তীর্থ-স্মৃতি ভকতের হৃদিদ্ধার করি উদঘাটন প্রবাহিত ভক্তিস্রোত সঞ্চিতে মনন করিল মানব তারে, অপুৰ্ব্ব কৌশলে। কবি যথা কাব্য রচে, রচনার ছলে রেখে যায় আপনার চিত্তের সংবাদ क्र१िक व्षांनन्छ डांब्र ऋऑिक दियtन গাথিয় অক্ষর পাতে ; সেইমত জানি ভকত হৃদয় তার স্বগভীর বাণী— প্রকাশিতে নারে ষাং মানবের ভাষা তাহারে মূরতি দিবে করেছিল আশা,— গড়েছিল মূৰ্ত্তি শত অনিন্ম সুন্দর প্রস্তরে খোদিত করি আপন অন্তর। সেই হতে শত শত তীর্থ উঠে জাগি মানব চিত্তের সেই স্মৃতি-চিহ্ন লাগি C ক্ষুধিত মানব মন : তীর্থ দরশনে চলেছে যাত্রীর দল, নাহি রাখি মনে অসহ পথের ক্লেশ—রোগ মৃত্যু ভয় মানব পুণ্যের স্মৃতি হেরিবে নিশ্চয় আশায় করিয়া ভর । ছিল এ কামনা হেরিব তীর্থের সাধ, তীর্থের সাধন ; আলিঙ্ক দেখিতে তাই তার্থ বুদ্ধ-গর, স্থাপিল যাহাৰে ভক্ত স্মরি বুদ্ধ-জয়— বুদ্ধের সে মহাতপ সে মহা নিৰ্ব্বাণ করিবে সাধকে যাহা মহাসিন্ধি দান রাখিতে স্মরণে তারে। সাধকের দল লভিত হেথার মহা সাধনার বল चमादब्राछन फाब्रि डcन्न, ठकहज्रङ्ग गाष
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৩৮৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।