পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮৭ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা खक उ बख्वा श्हेप्ड cनधित्ड श्राख्द्र বাইতেছে যে গ্ৰীকৃদিগের মধ্যে ভৃগু ফুিজিয়াস নাম প্রাপ্ত হইয়াছিলেন এবং তিনি হিরাক্লিডিদিগের রাজারূপে প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছিলেন । হিরাক্লিডিদিগের গ্ৰীকৃবিজয় হইতে গ্রীসের নুতন সভ্যতার পত্তন হয় । সুতরাং হিরাক্লিডিদিগেব রাজারূপে বর্ণিত হওয়ায় তিনি যে গ্ৰীকৃ সভ্যতার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তাহাই বুঝিতে পারা যায়। আরম্ভেই ষে আমরা ‘ flame ও blaze শব্দের সহিত ভৃগু ঋষির যোগের উল্লেখ করিয়াছি—গ্ৰীকৃ সভ্যতার সহিত ভৃগু ঋষির পূৰ্ব্বোল্লিখিত যোগেই আমরা তাহার প্রকৃত রহস্ত উদঘাটনে সমর্থ হই । পাশ্চাত্য স্বপণ্ডিত রেগোজিন যে প্রকারে 'flame’ s ‘blaże, * 75 Hfērā ņs শব্দের যোগ প্রদর্শন করিয়াছেন তাহাতে গ্ৰীকৃ ভাষার মধ্যেই যে ইহার প্রথম সম্বন্ধ দেখিতে পাওয়া যায় তাহারই প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। নিম্নে রোগোজিনের আলোচনা উদ্ভূত হইতেছে ;.

  • Bhrigu” comes from a .root Bhrij —“to burn,” “roast”, and must have been an old name of “flame”, of Lightning itself. It survives in Greek phlego, Latin flagrare, fulgere (to blaze, to flame, to flare, flash, be resplendent) with all their derivatives, chief of which is the Latin fulgur, “lightning bolt,” not to speak of their numerous posterity in our modern tongues.” Vedic India by Ragozin p 364 foot note.

পুরাতত্বে ভূগুবংশীয়দিগের স্থান 'eరిd भन्नुशन्न दूष्टीिदम अब्रस्त्र रुद्दे(उद्दे अङ्कङ সভ্যতার স্বত্রপাত হয়। জলযন্ত্রই সেই কৃষি জীবনের প্রধান উপকরণ। হল্যন্ত্র বাচক পাশ্চাত্য ভাষায় প্লীও (plough ) শব্দ যে "ভূগু" শব্দেরই অপভ্রংশ পাশ্চাত্য পুরাতত্ত্বদিগের নিম্নোদ্ধত মন্তব্য হইতেই उtइ छानिएउ °ोज्ञ श्रृंोझ ३–" “Also, as we find the northern “r” altered into “I” "in the Akkadian Bil-gi, we find a similar change in the name Phlegyas, the Greek form of Phre-gu-as, and we thus see that the German pflug and our plough are names taken from that of the Phrygian fire father-god by a race which, besides changing the r into an 1, changed the ph, into a p.” The Ruling Races of Prehistoric Times,” Vol I p 39. পূৰ্ব্বোদ্ধত ভাষাতত্ত্বের প্রমাণে ভৃগুকেই হলযন্ত্রের প্রথম উদ্ভাবয়িত বলিয়া বুঝতে পার! যাইতেছে। ভৃগু যে অগ্নির আবিষ্কৰ্ত্ত। তাহাও আমরা দেখিতে পাইয়াছি । সুতরাং , পুবা তত্ত্বের দিক্ এবং ভাষাতত্বের দিকৃ এই উভয় দিক্‌ দিয়াই ভূগুই যে ইউৰোপীয় সভ্যতার প্রকৃত প্রাণদাতা তাহার প্রমাণ আমরা পাইতেছি ।

  • এই প্রকারে কেবল পশ্চিম আসিয়ার ইতিহাসেই যে প্রাচীন সভ্যতার নেতারূপ্লে ভৃগুদিগের স্মৃতি অঙ্কিত দেখা যায় তাহা নহে, প্রাচীন গ্ৰীকৃসভ্যতার নেতারূপে পাশ্চাত্য ইতিহাসেও পাশ্চাত্য ভাষাতেও, ইহঁাদিগের স্মৃতি অঙ্কিত দেখা যায়।

শ্ৰীশীতলচন্দ্র চক্রবর্তী।