যুদ্ধে ব্যোমযান (○) যে পাচ প্রকার কার্য্যে প্রধানতঃ ব্যোমযান ব্যবহার করা হয় তাহা আমরা পুৰ্ব্ব প্রবন্ধে বিবৃত করিয়ছি। ইহাদের মধ্যে দৌত্য কাৰ্য্যই প্রধান। অসংখ্য “এরোপ্লেন” এতদুদ্দেশ্যে যুদ্ধ-সীমান্তে দিবারাত্রি ছুটাছুটী করিয়া থাকে —এমন কি শক্ৰ মির উভয় পক্ষীয়েবই অগ্নিবর্ষণের মুখে । এরূপ অবস্থায় শূন্তে প্রতিপক্ষীয় বোম বিহারীর সাক্ষাৎ ঘটায় দ্বৈবথ-যুদ্ধও মধ্যে মধ্যে সংঘটিত হইয়া থাকে । বৰ্ত্তমান জার্মান সমৰে এই প্রকাব দ্বৈবথ-যুদ্ধেব পিবরণ অহরহ পাওয়া যাইতেছে। অনেকে বলেন কোনও স্থায়ী জিনিস ঠিকমত লক্ষ্য সন্ধান করিয়া আক্রান্ত করা অপেক্ষ শূন্তে শক্ৰব্যোমযানেব অল্পমাত্র উচ্চে অবস্থিত থাকিয়া উহাকে আঘাত করিয়া জখম করা সহজ। প্রকৃত পক্ষেও ব্রিটিশ বিমান । বিহারীগণ যত সহজে বিপক্ষীয় ব্যোমযান পিস্তল সাহায্যে আক্রান্ত করিতে সমর্থ হইয়াছেন—মেজের ফ্রেকেট এয়ারশিপের *seldojo (Frascati airship shed at Metz ) কিম্বা ডাসেলডর্ফের জেপলিন পেড়ে বোমা • নিক্ষেপ কাৰ্য্য তত সহজ o o o 猫 3.
E: শূন্ত যুদ্ধ "এরোপ্লেন" হইতে “জেপলিন" আক্রমণ।