গু৮শ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা শস্তণ্ডামল প্রান্তর প্রচুব শিশিরপাতে অধিকতর লাবণ্যময়, পার্থীর গানের তখনও বিরাম হয় না। কোকিল পাপিয়া দূরান্তর প্রবাসে যাইবার পূৰ্ব্বে, একবার প্রাণ ভরিয়া গান গাহিয়া লয়, বিদায়কে মিলনের মতই রমণীয় করিয়া তোলে । প্রভাতের অতি সুকুমার কুয়াসা স্বর্য্যোদয়ে অমল শুভ্ৰ, সন্ধ্যায় নারাঙ্গী-রাঙা হইয়া উঠে। শীত-শেষ বসন্তের স্বচনা মনে জাগাইয়া তোলে। তাই শীতের ধূসর রাজ্যে প্রবেশ করিবার সময়ও আমরা বসন্তের স্বপ্নে উদভ্ৰান্ত হই। নব চুতা স্কুরের পীত লাবণ্য, অশোকের অরুণ বর্ণ থাকে না সত্য, তবে দিগন্তচুম্বি প্রান্তরে আপক ধান্তমঙ্গীত্বে কনক শোভা জাগিয় ওঠে, শেফালি অজস্ৰ ফুটিতে থাকে, এই স্নিগ্ধ সুরভি পূজার ফুলগুলির নবনীত শ্বেত কোমল দল, দীপ্ত রক্তিম মুকুমার বৃন্তের উপর ভর করিয়াই ফুটয় ওঠে। হায়! আমাদের জীবনের শারদ আশ্বাস জীবন কৈশোরের অশোক আশার আশ্রয় করিস্থাই সঞ্জীবিত থাকে। t আমাদের দেশের প্রকৃতিতে বসন্তের প্রাদুর্ভাব বড় কম, সে আসে আর যায়। অশোক ফুটিয়া উঠে, আবীরের ছড়াছড়ি পড়িয়া যায়, বঁাশী বাজিতে থাকে তবে সে কত দিনের জন্য ? হয় এক পক্ষ, নয় বিশট দিনের মত। তাই হোরির আমোদে একটু বাড়াবাড়ি, কিঞ্চিদধিক চীৎকার শোনা यांब्र ! यांशं फूबाईब्रां यांझेदांब्र छरग्न उक्रूम, যাহা ক্ষণিকের আনন্দে স্বপ্নময় তাহাই লইয় কড়িাকড়ি পড়িয়া যায়। মাঝে হইতে বিশেষ বসন্তের কথা తీar কিছুই পাওয়া যায় না, বাকি থাকে শ্রান্তি গ্লানি, দীর্ঘ জাগরণের রাঙা চোখ আর ভাঙ্গ গল । বসন্তের এই যে অন্তরহীনতার কথt दठिनlभ, श्रांदांझ ञछ कि ब्रिां ७ादिध्नां দেখিলে, দেখিতে পাই ঠিক বলা হুইল না। মুকুলের মধ্যেই ত পরিণতির স্বচনা বাস করে। মুকুলের আভাসের মত বর্ণ গন্ধ, ফলের মধ্যে পুঞ্জীভূত হইয়া, বাস্তবতা লাভ করে ; শুধু তাই নয় মুকুলের মধ্যে যে স্বাদেব অস্তিত্ব আমরা জানিতাম না, ফলে তাহ পরিপক্কতার মধুরতার রসে ভরপুর হইয় উঠে। প্রত্যক্ষ না হইয়াও এই সবই তো মুকুলের ক্ষণিকতার মধ্যে জীবন্ত ছিল, অন্তরে তাহার নিঃস্ব শুষ্ঠত নয়, পরিপূর্ণ প্রাণ ছিল বলিয়াই এমন সম্পূর্ণ সৌন্দর্য্যের বিকাশ সম্ভব হইয়৷ থাকে। ভাবিয়া দেখিতে গেলে সম্পূর্ণভার অপেক্ষ স্বচনাই অধিক প্রাণ-সার। সম্পূর্ণত অর্থে বিধাম, শেষ, অনন্তের অধিকার সেখানে সীমাগ্রস্ত ; কিন্তু প্রারম্ভ, প্রথম বিকাশ-চেষ্টার মধ্যেই অনন্তের আবাহন, বিসর্জন নহে। বসন্ত বৎসরের স্বচনী বলিয়াই অন্তহীন সম্ভাবনার সঙ্গোপন আকর। বসন্তে ফুলের বর্ণ লাবণ্য যত প্রচুর, মুগন্ধগৌরব তত নাই, এ যেন রূপে বিকাশ,—মন তখনও জাগে নাই। ইহার উংসবের মধ্যেও মনের গভীরতার অভাৰ দেখিতে পাই। দোললীলা এই মধু ঋতুর আনন্দ-অম্বুষ্ঠান। এই দিনে আমরা যাহাদের সঙ্গে হোরি খেলা করি, তাহদের नtत्र श्छ cकांन ग→र्क १i८कन, नब्राऊ
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪৩৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।