৩৮শ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা কোকিল-ছানার প্রথম উড়িবার অবস্থা ডিম ফুটিবার প্রায় একুশ দিন পরে কোকিলের উড়িবার সময় হয়। হঠাৎ একদিন সে প্রথম উড়িতে যায় কিন্তু পালক পিতামাতার কার্য্য তখনও শেধ হয় নাই। আরও কয়েক সপ্তাহ ধরিয়া তাহার ইহার তত্ত্বাবধান করিতে থাকে। কোকিল ছানা উড়িতে থাকে আর তাহারা মুখে খাবার লইয়া ইহার পিছু পিছু দোঁড়ায়। ভাল করিয়া উড়িতে শিখিলে, ইহার ফোটেগ্রাফ তোলা আদৌ সুবিধাজনক নহে। সেইজন্য টেলর সাহেব এই অবস্থায় একটি কোকিল ছানা আলিয়৷ তিন মাস রাখিয়াছিলেন এবং ইঙ্গার দেশান্তরে গমনের সময়াবধি বিশেষ মনোযোগ সহকারে ইহার গতিবিধি পর্য্যবেক্ষণ করিয়াছিলেন। তিনি বলেন যে কোকিল বড় হইয়া উড়িতে শিখিলে পালক পিতামাতা অনেকটা নিশ্চিন্ত হয় এবং (रुॉरुिल ১৯৬৩ অত্যধিক পরিশ্রমের পর বিশ্রাম লাভ করিতে পাইয়া বঁাচে ।” কোকিলছুনাকে বাড়ীতে রাখিতে হইলে दिt*ष १फ़् व्ड्रेटङ झग्न। ७थ५मऊ हेशं८क বেশী থাইতে দিতে নাই। কারণ যত খাবার দিবে ততই সে খাইতে চাহিবে। কীট পতঙ্গই ইহার প্রধান খাদ্য । ইহাকে অল্প অল্প করিয়া অনেক বার থাইতে দিতে হয়। খাদ্য ইহার মুখে দিয়া দিতে হইবে, নচেৎ • না থাইয়া মার! যাইবে তবু নিজে খাদ্য লইয়া খাইবার চেষ্টা করিবে না। থ্যাচার ভিতর প্রচুর খাদ্য রাখিয়া দিলেও সে ইহার কণাও মুখে দিবে না । টেলর সাহেবের কোকিলছানাট বেশ পোষ মানিয়াছিল। সে সাহেবের কাধে ও মাথার উপর উড়িয়া বসিত। একদিন সাহেব ইহাকে গাছের ডালে বগাইয়া ইহার ফোটো তুলিতেছিলেন, পার্থীটি হঠাৎ উড়িয়া গিয়া একটী উচ্চ বৃক্ষের শিরে কোকিলের দেশান্তরে যাইবার অবস্থা
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।