% ούν ৰে হেমারলিঙের পানে চাহিল, ভ্রী কুঞ্চিত করিয়া কহিল, “ডেপুটি ?” হেমারলিঙ প্রথমটা কেমন ভড়কাইয়া গেল,--- তারপর সে ভাবটা কাটিলে মৃদ্ধ হাসিয়া লে কহিল, ”হুঁ, আজ সকাল থেকে ডেপুটি बं । शिख ११न७ शृङ्। ब्रसभं मक्षूत्र হয়নি।” তার পর এক নিশ্বাসেই সে কহিয়া গেল, “কিন্তু ফ্রান্স কখনই এই বোম্বেটেকে কোন্সিলে বসতে দেবে না।” নাই দিক—তাহাতে . কিছুই আসিয়া স্বায় না। হেমারলিঙের উপর বের ষে অগাধ বিশ্বাস ছিল, সেই বিশ্বাসের উপর কে যেন প্রচণ্ড একটা ঘা মারিল ! এই হেমারলিঙ কি জোর গলাতেই ন বলিয়াছিল যে, নবাব কখনই ডেপুটি হুইবে না | সে সম্ভাবমাও মোটে নাই—আর তাহার সেই কথার উপর বে কি অখণ্ড বিশ্বাসই মা স্থাপন করিয়া রাখিয়াছে! কিন্তু আজ এ কি ! সেই বোম্বেটেকে শুধু আজ ডেপুটি করিয়াই ফ্রান্স বসিয়া মাই ; মেলায় ফ্রান্সের সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পী সেই বোম্বেটেরই মূৰ্ত্তি গড়িয়া এত সন্মান, এমন গৌরব তাহাকে দান করিয়াছে।. আবার এই মূৰ্ত্তির কাছেই १ङ'cणांक जफू झझेब्राहक्क ! হেমারলিঙ এতটুকু ’ হইয়া গেল। তাহার ললাটে স্বেদবিন্দু ফুটিয়া উঠিল । সে ন শুনিয়াছিল, নবাবের মূৰ্ত্তি ফেলিলিয়৷ শেষ করিয়া তুলিতে পারে নাই, এবং কাল রাত্রি পর্য্যন্ত মেলার তালিকায় এ মুৰ্ত্তির কোন নামোল্লেখও ছিল না । আজ সৎসা বিনামেৰে একি বজাঘাত ! এটুকু জানা থাকিলে হেমারলিঙ কখনই বেকে छैॉब्लडाँ "ब्राप्छ् । tछज, १७१५ ७भन इक्के कब्रिब्रl ७१iप्न अनिवांज्ञ कब्रम করিত না ! আনিলেও এ ধারটায় যাহাতে তাহার দৃষ্টি আকৃষ্ট না হয়, সে বিষয়ে সে সতর্ক थांकिठ ! शंग्न, झाश्न, कि छूणहे नां হইয়া গিয়াছে ! আবার ফেলিসিয়াকে ও এখন উড়াইয়া দিবার উপায় নাই। এই কিছুক্ষণ পূৰ্ব্বে নিজের মুখেই সে ফেলিসিয়ার গুণ-কীৰ্ত্তন করিয়াছে ! সেদিন সাতে-রুমা ষ্টেশনে মবাবের অত সাধ-আশায় বাজ ফেলিয়া মনে যে আনন্দের আলো ফুটুর ছিল, আজিকার এ ঘটনায় নিমেষে তাছা স্নান হইয়া নিবিয়া গেল । বে অনেকক্ষণ ধরিয়া নবাবের সেই भूर्डिन *ांप्न ७कष्ट्रtछे 5ांश्ब्रि ब्रश्णि । भूश्व কথা নাই-কুঞ্চিত ভ্র---কি এক চিন্তা সমস্ত মনটাকে যেন ছাইয়া ফেলিয়াছে ! এমন সময় নিকটেই একটা উচ্চ হান্তরব শুনিয়া বে ফিরিয়া চাহিল । নবাব আসিনবাব এক তরুণীর সহিত কথা কহিতেছে। কে ও তরুণী ? হেমারলিঙ কহিল, “ও-ই ফেলিসিয়া ।” সেখানে আরও চারি-পাচজন লোক দাড়াইয়া ছিল । সকলেরই বেশ সন্ত্রাস্ত ধরণের— দেখিলেই বুঝা যায়, তাহারা কেও-কেট। নহে। বে পরিচয়ে জানিল, ঐ যে কালে হাট মাথায়, উনি ডাক্তার। জেঙ্কিন্সের মুখে একটা গৰ্ব্বস্ফীত দীপ্ত ভাব । তাহারই পাশে মাদাম জেষ্কিন্স। মাদাম জেষ্কিন্স ফেলিসিয়ার কারকার্য্যের তারিফ করিতেছিল। জেঙ্কিন্স বিশেষ করিয়াই আদেশ দিয়াছিল, “ফেলিসিয়ার সঙ্গে আলাপ করগে—তার কাজের তারিফ করগে।” বেচাল্পী মাদাম,—কি কল্পিবে সে ?
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৪৪৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।