| ৩৮৭ বর্ষ, সপ্তম সংখ্যা তখনও কল্পনার নেশাট তাহার মাথা হইতে যেন সম্পূর্ণ ছুটে নাই ! to আরও দুই একবার তাহাকে এপ্রিল ফুল করিবার মংলৰ করিয়াছিলায় কিন্তু উহার ঘরের চতুর মন্ত্ৰীটি সব ভণ্ডল করিয়া দিতেন।” “উদাসিনী” নামে একটি কবিতা তিনি প্রথম রচনা করেন। ইঙ্গা পরে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় । ইহার খুব প্রশংসাও তখন হইয়াছিল। তারপর "ভারত গাথা" নামে কবিতায় তিনি একখানি ইতিহাস লেখেন । ইহাতে আর্য্যদের ভারতে আগমন হইতে ইংরাজ রাজত্বের প্রারম্ভ পৰ্য্যন্ত সমস্ত বিষয়ই সংক্ষেপে কবিতায় বর্ণিত ছিল । এথানি তখন কোন কোনও বিদ্যালয়ে পাঠ্য পুস্তক রূপেও নিৰ্ব্বাচিত হইয়াছিল। অক্ষয়বাবু বঁtয়া বাজাইতেও বড় ভালবাসিতেন। আসল যন্ত্রের অভাবে তিনি অনেক সময় টেবিলেই কায সারিয়া লইতেন। অনেক সময় জ্যোতিবাবু বেহালা বাঞ্জাইতেন, আর অক্ষয়বাবু বায়ায় সঙ্গত করিতেন। অক্ষয়বাবু প্রেমের গানই বেশী রচনা করিয়াছিলেন, তাছার দুই একটি নমুনা নিম্নে প্রদত্ত হইল। नकfिf-भक्षामांन নিতান্ত না রইতে পেরে দেখিতে এলাম আপনি দেখ আর না দেখ আমায় । - দেখিব ও-মুখখানি। মনে করি আসিব না এ মুখ আর দেখাব না জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্মৃতি . يلجؤوه না দেখিলে প্রাণ কঁদে । কেন যে তাহ নাহি জানি । সেছি দিব না ব্যথা তুলিব না কোন কথা সাধিব না, কাদিব না রব অমনি । যেথা আছ সেখাই থাক * श्रीब्र कों८छ् १ों९ न cरकt চোখের দেখা দেখুব শুধু দেখেই যাব এখনি ॥ বেহাগ-মধ্যমান কেনইবা ভুলিব তোমায়
- কে ভোলে হৃদয়-ধনে ।
শূন্ত হৃদয় কয়ে কি মুখ বঁচিয়ে প্রাণে । আশাতে নিরাশা বলে’ তোমারে কি যাব ভুলে সে ত নয় রে ভাল বাসা —মুখ আশা সংগোপনে । রাৰিৰ ন মুখ-অশা চাহিব না ভাল বাসা ভাল বেসেই স্বধী রব ऋेन भ८म । প্রেমের প্রতিমা খানি দলিত হৃদয়ে আনি জীবন-জঞ্জলি দিয়ে । পুজিব অতি যতনে ॥ এক সময় জ্যোতিবাবু পিন্ধানে शखाश्वां नानादिष प्रब ब्रध्न कब्रिटङन। জ্যোতবাবুর দুই পার্শ্বে অক্ষয়বাবু ও