# , পড়িয়া و44 ه الأم আনন্দে তাহার জ্ঞান লোপ পাইবার উপক্রম হইয়াছিল।...এমি চোখ বুজিয়া নিজেকে সামলাইয়া লইল । সেনাপতি এই বীরত্বের জন্ত তাহাকে রেডক্রস উপাধি দান করিয়াছে, -এমি আজ কেমন করিয়া তাহার হৃদয় ভাব অপ্রকাশ রাখিবে। . আনন্দের সকল উচ্ছাস কিছুদিন পরেই আশঙ্কার উদ্বেগে উৎসাদিত হইয়া গেলু। খবর আসল নভেম্বরের শীতে যুদ্ধক্ষেত্রের छण ऋण झुर्रुिनरु श्ब्रl छठिंब्रltछ् ;-दज्ञएफ़ কোয়াসায় পথ চলা দুষ্কর লইয়া পড়িয়ছে ; সামুদ্রিক ঝড়ে নৌ-সেনা ব্যতিব্যস্ত হইয়া উঠিয়াছে,—তীরে যুদ্ধের ঝড়ও নিতান্ত কম নয়। এত খবর আসিল কিন্তু তার কোনো খবর আসিল না। অপেক্ষা করিতে করিতে এমির ধৈর্য চুতি ঘটিল। সে কি করিবে ভাবিয়া পাইল না ; আহারে তাহার রুচি নাই, চোখে ঘুম নাই, মনে শান্তি নাই। খাইতে বসিয়া সে ভাবে, তিনি কয়দিন অনাহারে আছেন কে জানে? ঘুমাইতে গিয়া ভাবে তিনি কয়দিন অনিদ্রায় আছেন কে জানে ? মুখশয্যা তাহার কণ্টক শয্যা बलिम्रl cवांशं श्ब्र ।
- অবশেষে সে এক দুঃসাহসিক অভিযানে যাত্রা করিবে মনস্থ করিল' পিতামাতার শাসন, বন্ধুগণের উপদেশ, কিম্বা সখিগণের অমুনয় তাহাকে কিছুমাত্র টলাইতে পারিল ন। একদিন ভোরে দেখা গেল তাহার ঘর শূন্ত,-বালিসের উপর একখানি চিঠি রহিয়াছে। চিঠিতে লেখা—“ম, তোমরা আমাকে ক্ষম কোরে। কৰ্ত্তব্য আমার টানছে ; ষেখানে আমার স্বামী
छैtब्रडी চৈত্র, ১৩২১ আছেন সেখানেই আমার যথার্থ স্থান । আমি যাই, খুজে দেখি তিনি এখনো বেঁচে ञांtछ्न कि न । झग्नऊ ॐांब ७थन षङ्ग শুশ্রুষার দরকার,—যদি আমি তার এতটুকুও সেবা করতে পারি তবেই আমার জীবন সার্থক জ্ঞান করব। কি জানি কেন মনে হচ্চে আমি তাকে বাচাতে পারব —আমার অস্তরের বাণীকে .আমি উপেক্ষা করতে পারি না। 肇 彎 髒 এমি শুশ্ৰুষাকারিণীর বেশে ক্রিমিয়ার হাসপাতালে পৌছিল । সেখানে খোজ লইয়া জানিল তাহার স্বামী বীরত্বের জন্ত উচ্চতর পদে উন্নীত হইয়াছেন। ইহা শুনিয়া এমি স্বামীকে দেখিবার জন্ত অধিকতর ব্যাকুল হইয়া উঠিল। সে তাহাকে একখানি চিঠি পাঠাইল, তাহাতে সমস্ত কথা বিবৃত করিয়া লিথিল,—তাহার আচরণে যদি কোন অন্তায় হইয়া থাকে সেজন্ত ক্ষম ভিক্ষা করিল, আর ভিক্ষা করিল,—যদি সম্ভবপর হয়, একটিবার তাহার দর্শন। এ কথাও জানাইল যে তাহ সম্ভবপর না হইলে সে এই হাসপাতালে সেবিকারূপেই সস্তুষ্ট চিত্তে থাকিবে, তিনি যদি এমির নিকট একটী সোহাগবাণী প্রেরণ করেন তবেই সে যথেষ্ট জ্ঞান করিবে; আর কিছু সে 5iश्न न| । खि उाशब्र श्राम्रो गर्थन गयस्त्र क्ष জানিতে পারিলেন তখন তাহার ভাবনার বোঝা ভারী হইয়া উঠিল। বালিকা বধু সে, সংসার জ্ঞানে অনভিজ্ঞ, করুণায় কোমল, কুমনীয় তমুমনে কেমন