5 օԵՆ अशिकांब्र कि ? छूमि कथा न cञान, श्रामि ওদের দরোয়ান দিয়ে বার করে দেব। লিপিন স্তব্ধ হইয়া পিতার মুখের দিকে তাকাইয়া অবাক হইয়া রহিল । অবশেষে বলিল—আজকের রাতটা থাকতে দিন। কাল হয়ত ওঁর মৃতদেহুের সঙ্গে আমি আপনার বাড়ী ছেড়ে যাব। আর যদি ভালো থাকে তবুও আমি ওঁকে নিয়ে অন্ত কোথাও যাব । আজ রাত্রে আমাদের তাড়াবেন না । বিপিনের চোখ দিয়া লাগিল । এইসব দেখিয়া শুনিয়া হরিবিহারী দমিয়া গেলেন। থভমত খাইয়া বলিলেন—তো-তো-তোমাকে কে কি বললে যে তুমি কাদছ?... যা খুসি তোমাদের কর, আমি-আমি আর পারিনে । হরিবিহারী খড়মের চটপট শব্দ তুলিয়া প্রস্থান করিলেন। গিন্নি বড় আশা করিয়াছিলেন যে হরিবিহারী আসিলেই এইসব অনাস্থষ্টি অনাচারের একটা স্বমীমাংসা হইয়া যাইবে। কিন্তু যুদ্ধ প্রারম্ভেই তাহার যোদ্ধাকে পৃষ্ঠভঙ্গ দিতে দেখিয়া গিন্নি হতাশ হইয়া সেইখানে বসিয়া পড়িলেন। ' বিপিন ঘরের মধ্যে গিয়া কালীতারার মুখের কাছে ঝুকিয় জিজ্ঞাসা করিল— খুড়িম, কেমন আছ ? কেমন বোধ হচ্ছে ? কালীতারার চোখের কোণ দিয়া জল গড়াইয়া পড়িল। চক্ষু ঈষৎ উষ্মীলন করিয়া ৰলিল-আমার আর থাকাথাকি কি বাবা ? আমার সময় হয়ে আসছে। খোকাকে पत्रांमांब्र वृरकब्र ७°ब्र मां७ ।। জল ঝরিতে छांब्रडैौ চৈত্র, ১৩২১ মালতী খোকাকে তাগার বুকের উপর শোয়াইয়া দিল। কালীতারা—আঃ—বলিয়। একদণ্ড চক্ষু মুদ্রিত করিয়৷ পুত্রম্পর্শ অনুভব করিতে লাগিল । তারপর চোখ মেলিয়। মালতী দিকে চাহিয়া বলিল—তুমি কে মা खोनिम्न cबहे श्७ তুমি, তুমি আরজন্মে আমার মা ছিলে।. বাবা বিপিন, তুমি আমার খোকাকে দেখে ; ওর মায়ের পাপে নিষ্পাপ ও যেন কষ্ট না পায়। বিপিন চোখ মুছিতে মুছিতে বলিলু— খুড়িমা তোমার ছেলে তুমি দেখবে। অমন কথা বলছ কেন ? কালীতারার চক্ষু বিস্ফারিত মুখ বিবর্ণ হইয় গেল। সে বলিল—উঃ বুকের মধ্যে ষে কী করছে! নিঃশ্বাস যে বন্ধ হয়ে আসছে ! বিপিন তাড়াতাড়ি এক দাগ ঔষধ ঢালিয়া কালীতারাকে খাওয়াইল । তখন সে
- আবার একটু চুপ করিল। বিপিন বলিল
—নিধিদ, যা, ডাক্তারকে ডেকে আন ! কালীতারা তৈলীন প্রদীপের মতে ক্রমশই নিম্প্রভ হইয়া পড়িতে লাগিল । আস্তে আস্তে তাহার চোখ মুদ্রিত হইয়া গেল, দেহ একবার হঠাৎ স্পন্দিত হইয়। নিম্পদ হইয়া গেল, নিশ্বাস বন্ধ হইয় গেল । মালতী তাড়াতাড়ি খোকাকে কালীতারার বুক হইতে নিজের বুকে তুলিয়া गहेण । आशब अथवाब श्र७ बश्छि। গড়াইয়ু পড়িতে লাগিল। বিপিনও দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলিয়া বলিল—ভ গ বা ন । বিপিন চক্ষু মুদ্রিত করিয়া স্তব্ধ হইয়া বলিয়া রহিল।