<v* ३६,६६११५ ४९५\ #श्tणनं, “बl, उी कक्षनहे श्छेदंड भाrब्र ন, এ প্রতিম কালচাদ গড়িয়াছে।" লে ব্যক্তি পুনরায় বুলিল, আ ম উগতে খড় ভড়ায় এক মেটেমে কৰিয়াfছ, আমার খুঁড়োমশাই দেমেটোমে করিয়াছেন, মুখ গড়িয়া বসাইয়াছেন।” তখন কৰ্ত্ত গৈ ঠেী করিয়া হাসিয়া তাঁহাকে একটি টাকা বখশিশ দিলেন । আমি সেইরূপ দুই একটি পরিচ্ছেদে এক মেটামো করিয়াছি, বঙ্কিমচন্দ্র দোমে টোমে কবিয়াছিলেন। কোন পবিচ্ছেদে কি ঘটনা লিখিতে কষ্টবে তাহ তিনি বলিয়া দিতেন, আমি সেক্টরূপ লিখি তাম, পরে তিনি উহ! তাহার লেখাব সুবের সহিত মিলাইয়া লঃ হেন। আমি উপযাচক হইয়াক্ট লিখিতাম, কখনও কখনও তিনি ইচ্ছা করিয়াও আমাকে লিখিঙ্গে বলিতেন। ' অনেকে জিজ্ঞাসা করিতে পারেন বঙ্কিম ও দীনবন্ধু প্রসঙ্ক লিখিতে লিখিতে নিজের কথা কেন ! একটা বিষয়ের কৈফিয়েৎ দিবার জন্যই নিজের কথা বলিতে বাধা ইষ্টখেছি! ভারতীর “কম যুগ” প্রবন্ধের লেখকের সহিত কথা পসঙ্গে আমি • বলিয়ছিলাম যে কৃষ্ণকান্তের উষ্টলের পরিচ্ছেদে আর উচ্চার উঠলচুরি পরিচ্ছেদে কোন কোন আমার একটু আধটু লেখা আছে। এখন বুঝিতেছি, তাছার ধারণা হইয়াছিল যে পরিচ্ছেদটী সমুদয় আমার লেগ । তজ্জন্ত ১৩১৮ সালের কাৰ্ত্তিক সংখ্যার ভাবতীতে *বঙ্কিম যুগ” প্রবন্ধে ভ্রমবশতঃ লিখিয়াছিলেন ৰে রোহিণী কৃষ্ণ কাস্তের হাস্তরসের কথোপকথনটি আমারই লেখা। আমি ভাগকে কখনও এমন কথা বলি নাই, যে ঐ অংশটুকু दश्धिyछ ९ शैौन-छू ১১২৭ वाभांझ ८ण१ । श्रांभि शनि शूर्षि झहे८ङ, তাঙ্কার নিকট পরিচিত থাকিভাম, তাহ হষ্টলে র্তাহাব এমন সাংঘাতিক ভ্রম হুইত না । তাহাব সহিত ঐ আমার প্রথম আলাপ। “উইলচুরি” পরিচ্ছেদে আমার কতটুকু লেখা আছে তাঙ্ক নিম্নে বুঝাষ্টতেছি । একদিন বঙ্কিমচন্দ্র কৃষ্ণ কাস্তুের উইলচুরি পবিচ্ছেদ লিখিতেছিলেন: এমত সময়ে পাঁচটাৰ ট্রেণে কলিকাতা চইতে র্তাগর দুষ্টটি বন্ধু আসিনে, তিনি কাগজ কলম ফেলিয়া উঠিলেন, আমি তাঙ্গকে অনুবোধ করলাম “কি লিখিতেছিলেন বলিখা দিন, লিখিব।” তিনি আমার আপদার রক্ষা কবিঃ হাসিতে হাসিতে লিখিতে অনুমতি দিয়া ঐ পুরিচ্ছেদে যাহা লিপিতে হইবে - বলিয়া দিলেন । আমি, তখন ঐ হাসিব অর্থ বুঝিতে পারি নাট, পরে লিখিতে বসিয়া বুঝিগাম-দেখিলাম “ব্ৰহ্মাব বেটা বিষ্ণু আসি বৃষ ভারুঢ় মঙ্গদেবেব কাছে এক কেীট। আফিং কঞ্জ লষ্টয়া এই দলিল লিখিয়া দিয়াই বিশ্বব্ৰহ্মা গু বন্ধক রা থয়াছেন, মহাদের গাঞ্জার ঝোকে ফোরক্লোজ করিতে ভুলিয়া গিয়াছেন।” এই পর্যন্থ লিখিয়াছেন—এষ্ট স্বরে রেখা আমার অসাধাঁ বুঝিয়া আমি এই স্থানে “রোহিণীকে আনিয়া কৃষ্ণ কাস্তের সহিত সাক্ষাৎ করাষ্টলাম এবং তাহদের উভয়ের কথোকথন আমার সাধ্যমতে লিখিলাম। পরদিন বন্ধুগণ চলিয়া গেলে বঙ্কিমচন্দ্র “কৃষ্ণ কাস্তুের উইল লিখিতে বসিয়া ঐ পরিচ্ছেদে আমার লেখার প্রথমাংশ অর্থাৎ রোহিণীর সহিত কৃষ্ণকাস্তের আফিমের আমি উছ
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৫০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।