ృbఆ “শহী”, “আগ্নেয়াস্ত্র”, “নীলিকাস্ত্র” প্রভৃতির উল্লেখ আছে। শুক্রনীতিতে “ক্ষু নলিকা” ও “বৃহৎনালিকা"র বর্ণনা আছে । ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রদেশে এখনও মোগল বাদশাহুদিগের লৌহ-নিৰ্ম্মিত বৃহৎ কামান বিস্তর দেখিতে পাওয়া যায়। রেনেল সাহেব তাহার “Memoir of a map rf Hindoostan" নামক পুস্তকে একটী ২০ ੇ 》· ইঞ্চি লম্বা কামানের বর্ণনা করিয়াছেন : টাকায় তিনি স্বয়ং অষ্টাদশ শতাব্দীতে উক্ত কামান দেখিয়াছিলেন ; এখনও ঢাকায় હઃ ভারতী চৈত্র, ১৩২১ ১১যুট লম্বা কামান দেখিতে পাওয়া যায়। মুর্শিদাবাদে "জাহানথোস” নামক কামান ১৭ ফুট ৬ইঞ্চি লম্বা ; উহ। ১৬৩৭ খ্ৰীঃ অব্দে ঢাকার জনীৰ্দ্দন মিস্ত্রি কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। বিষ্ণুপুরেও অনেকগুলি পুরাতন कामैन cनशिष्ठ भी७ब्र। याग्र । ऋद्रडरब २० किल्ले লম্ব একটী কমান আছে ; বিজাপুরে "লও। কেশব" নামক ২১ ফিট ৭ ইঞ্চি কমান আছে ; গুলবার্গাতেও একটা বৃহৎ কামান আছে । “আইন আকবরীতে" “বন্দুক" তৈয়ার করিবার প্রণালী লেখা আছে। এখনও . অনেক পুরাতন জমাদার ও রাজার গৃহে ‘মোগলাই বন্দুক দেখিতে পাওয়া যায়। প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে লৌহকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করা হইত, যথা, "মুণ্ড,” “তীক্ষ,” “কাও” ; আবার “মুণ্ড” লোহ তিন ভাগে বিভক্ত बझ| शॆठ, चं।, श्रुळ्, ३टै, কড়ার । তীক্ষ লোহ ছয় ভাগে বিভক্ত করা হইত, যথা, থর, সার, হৃন্নট্র, তারাবর্চ, বাজির, কাললোঁহ । "কাস্ত” লৌহ পাচ ভাগে বিভক্ত করা হইত, যথা, ভ্ৰামক, চুম্বক, কর্ষক, দ্রাবক, রোমকান্ত । “রসরত্ন-সমুচ্চয়,” “রসেন্দ্রসার-সংগ্রহ” প্রভৃতি পুরাতন সংস্কৃত গ্রন্থ-পাঠে মুও, তীক্ষ ও কান্ত লৌহ আধুনিক, cast iron, stee 3 wrought iron অর্থে ব্যবহৃত হইয়াছে বলিয়া অনুমান झ्छ । 影 छछुिशांब्र cशांशंब्र कर्छि, ffāz tą orgfs wrought iron a tsatà i & M**
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৫১৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।