No es cर्नब्र नैौङिअङ दिखांन ८ष हिण नां, अछिलष्ठांब्र जैौमांदरू tऋछ उांशांङ्ग कांब्र* নহে, স্থতিশক্তির অভাবও তাহার কারণ নহে, পরন্তু বিচারের অসামর্থ্যই তাহার হেতু।” t শ্রমশিল্পের উন্নতি, বাণিজ্যের উন্নতি —বৈজ্ঞানিক উন্নতির সহিত অনুস্থত। অভিযামের জন্য, উপনিবেশবিস্তারের জঙ্ক, ব্যাঙ্কের জন্ত, বড় বড় শ্রমশিল্পের জন্ত, কাজের লোক হওয়া আৰশুক ; এবং ঐ সমস্ত ব্যাপার কাজের লোককে আরও বেশী কাজের লোক করিয়া তুলে। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি হইতে বৈজ্ঞানিক মনোগতি, শ্রমশিল্পঘটিত মনোগতির সহিত মিলিত হইয়া জটিল যন্ত্রজালের সৃষ্টি করিল। এই সকল যন্ত্রের আরও উৎকর্ষবিধান कब्रिविांङ्ग छछ, ठेशएमज्ञ श्रृंग्निकांणनांझ छछ, উহাদের সংরক্ষণের জন্ত অবিরাম মনোযোগ আবগুক। তাই, দৈহিক শ্রম যতই কষ্টকর হউক না, তাহা অপেক্ষ এই মানসিক শ্রম, শ্রমশিল্পীকে আরও বেশী অবসন্ন করিয়া ফেলে। এসিরিক বরাবর শিশুই রহিয়া গিয়াছে, এরূপ উদ্যমের কাৰ্য্যে সে অসমর্থ ; চীনের লোক ও য়্যানাম দেশের লোক "এনজিন চালাইতে পারে না। (৫) ষোড়শ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে, এসিয়ার স্তায় যুরোপেও অন্ন লোকই প্রকৃতরূপে সভ্য ছিল। সপ্তদশ শতাব্দী হইতে—জটিলতর সভ্যতার প্রয়োজনে, বহুসংখ্যক শোকের সন্মিলন আবণ্ডক হইল। সুশিক্ষিত লোক ভিন্ন--ব্যাঙ্ক, উপনিবেশ কোম্পানী, নুতন छांङ्गडी কাৰ্ত্তিক, ১৩২১ ব্যবসায়াদির বিষয় কেহই বুঝিতে পারিত না । অষ্টাদশ শতাব্দীতে, উনবিংশ শতাব্দীতে, যন্ত্রাদির ব্যবহারপ্রয়োগের প্রয়োজনে, সমস্ত শ্রমজীবিদিগকে, পরে সমস্ত কৃষকদিগকে শিক্ষিত করা আবশুক হইল। এবং এইরূপে কালক্রমে লোকের ক্রমশঃ ধনবৃদ্ধি হইতে লাগিল, এবং এই ধনবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে লোকের অভাবও বৃদ্ধি হইতে লাগিল, জ্ঞানশিক্ষার স্পৃহাও বৃদ্ধি হইতে লাগিল। শিক্ষিত হইয়া, কৃতবিদ্য হইয়া, সৈনিককাৰ্য্য স্বীকার করিয়া, লোকের স্বায়ত্ত শাসনের যোগ্যতা লাভ করিল । বাধ্যতামূলক শিক্ষার বিস্তার হইলে, গণতন্ত্র ভিন্ন আর কোনও শাসনতন্ত্র সম্ভব হয় না । কিন্তু গণতন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রীয় একতা, সামাজিক একতা,মতবিশ্বাসের স্বাধীনতা, সমস্ত প্রাচীন স্কৃতির বিলোপ, স্ত্রীস্বাধীনতা, অত্যাচার হইতে শিশুর মুক্তি—এই সমস্ত আসিয়া পড়ে। আমাদের মূলতত্ত্বসমূহ হইতে যে সকল কাৰ্য্যফল প্রস্থত হয়, অনেক সময় প্রাচ্যদেশবাসীরা সেই কাৰ্য্যফলগুলা ধরিতে পারিয়াছে দেখু যায়,-যদিও তাহারা বাস্তব-জীবনের প্রয়োজনের দ্বারা তাহা পরিশোধিত করিয়া লইতে পারে নাই । যুরোপীয়েরা যে স্বাধীনতা-তত্বের পক্ষপাতী একজন জাপানী অভিনেতা সেই তত্ত্বটির এইরূপ মৰ্ম্মগ্ৰছ করিয়াছে – “যে স্বাধীনতা পিতা সম্ভোগ করে, পিতার স্তায় পুত্রও সেই স্বাধীনতা সম্ভোগ করে। . যে স্বাধীনতা প্ৰভু সম্ভোগ করে, (ঃ) হিন্দুরা আজকাল কোন কোন কল চালাইতেছে—উহার বাষ্পপোতও চালাইয়া থাকে।
পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৬২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।