পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

" يخ هذه ইয়া উঠিল। সদস্তর পূর্ণপাত্র মুখের কাছে ধঞ্জিয় বেথলিখামের স্বাস্থ্য”—বলিয়া সাগ্ৰছে তাহ পূক্ত করিলেন। জেঙ্কিন্সের মুখ্যাতিতে সদস্ত পঞ্চমুখ হইলেন। নবাবের নাম জুলিয়াও কেহ উচ্চারণ করিল না। তিনিও একটু অপ্রতিভভাবে ডাক্তারের স্বথ্যাতি করিলেন। ডাক্তার তাহাতে বাধা ত দিলেনই না, যাহার অর্থে এ আইডিয়া প্রাণ পাইয়াছে, তাহাকে একটা ধন্যবাদ দেওয়াও ভদ্রতার খাতিরে উচিত বলিয়া মনে করিলেন না। তারপর বিদায়-সম্ভাষণাস্তে ধীরে ধীরে সকলে প্রস্থান করিলেন। সন্ধ্যার অন্ধকার তখন · ঘনাইয়া আসিতেছিল। চারিধারকার .নিস্তব্ধতা छत्र कब्रिब्र नवां८दग्न ७धकां७ १iएँौ &ांtभन्न মাস্ত ধরিয়া সহরের দিকে ছুটিয়া চলিল । মোড় বাকিবার সময় সকলে পিছনে একবার চাহিয়া দেখিলেন—প্রকাও আঁধার পুরীর ত্রিতলের এক কক্ষ হইতে শুধু মৃচ্‌-কম্পিত জালোক-কণা, অন্ধকার আকাশের গায় ক্ষুদ্র একটা নক্ষত্র-বিন্দুর মতই কিক্‌ ঝিকৃ করিতেছিল। ব্যস্ত পরিদর্শন-রত নবাব বা সদস্ত কেহই বুঝিলেন না, এ আলোক কিসের আভাষ ! জেস্কিন্স শুধু ঈষৎ শিহরিয়া উঠিলেন। তিনি নিমেষে বুঝিলেন, আর এক অভাগা শিশু আপনার ক্ষুদ্র জীবনের जङिनश्च षणशांश्वं निtक्षिघ्न लिङ्गविानांघ्र शहेन।। চলিয়াছে—এমালোটুকু তাহারই সে অনির্দেগু পথে মৃছ কিয়ণের সঞ্চার করিতেছে । 髒 廳 豪 ১৬ তারিখের "জর্শাল অফিসিয়াল” কাগজ খানায় একটা পৃষ্ঠা হইতে নবাবের চক্ষু ভারতী ৰৰ্ত্তিক, ১৩২১ ষেন আর সরিতে চাহিতেছিল না। লে জায়গাটায় লেখা ছিল,—

  • ১৮৬৫ খ্ৰীষ্টাব্দের ১২ই মার্চ তারিখের ডিক্রি কর্তৃক রাজ্য পরিচালক সমিতির উপর যে ক্ষমত্ত ন্যস্ত হইয়াছে, সেই ক্ষমতার বলে মন্ত্রীসভা সানন্দ চিত্তে, বেথলিহাম আতুর-অশ্রেমের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি সৰ্ব্বজনপ্রিয় বিচক্ষণ ডাক্তার জেঙ্কিন্স মহোদয়কে ‘নাইট’ উপাধিতে আজ ভূষিত করিলেন। ডাক্তার মহোদয়ের বিরাট বিশ্ব-প্রেমের কথঞ্চিৎ সমাদর করিতে পারিয়া সভা প্রকৃত পক্ষে আপনাকে আজ কৃতার্থ

বোধ করেন্স।” নবাব এ সংবাদ পাঠ করিয়া স্তম্ভিত হইয়া গেলেন । ইহাও সম্ভব ! জেঙ্কিন্সের সমাদর—জেঙ্কিন্সের উপাধি-লাভ ! তাহার নহে ! অথচ এই আতুয়-আশ্রম—কাছার টাকায়— আশ্চৰ্য্য । তিনি দুইবার তিনবার এ ছত্রকয়টি পাঠ করিলেন। তাহার মনে হইতেছিল, পায়ের তলায় সমস্ত বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডট ষে সবেগে দুলিয়া উঠিয়াছে । অক্ষরগুলা তাহার চোখের সন্মুখে যেন অট্টহাস্ত করিয়া নাচিতেছিল। তিনি যে ঐখানটিতে নিজের নাম আশা করিয়া বসিয়াছিলেন। আতুর আশ্রম-পরিদর্শনাস্তে জেঙ্কিন্সও সেদিন আলিয়া নবাবকে দৃঢ় স্বরে বলিয়া গিয়াছিল, “সব ঠিক—নবাব বাহাদুর। এবার আপনি ‘নাইট’ হচ্ছেন, সমস্ত ঠিক হয়ে গেছে।” তাহার পর, এ কি ! কাগজখান ভুল সংবাদ ছাপিল না ত । না । এ যে গভর্ণমেন্টেরই মুখপত্র। ভুল হইবার জে কি !