পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা । আরোপ করিয়াছিল। কিন্তু ক্রমশই সে দেখিতে পাইল এই চন্দ্র, স্বৰ্য্য,ক্ষিতি,অপ, উষা, বরুণ, দিবস, রাত্রি--ইহাদিগের অস্তরে আর একটি শক্তি কাৰ্য্য করিতেছে ; তখন সে বলিয়া উঠিল, “এতেষাং পুরুষাণাং কর্তা যস্ত বৈ তৎকম সবৈ বেদিতব্যঃ !” যিনি এই স্বর্য্য-চন্দ্রাদির স্বস্টকৰ্ত্ত, এই স্বৰ্য্য-চন্দ্রাদি র্যাছার দ্বার স্বঃ, র্তাহাকেই জানা আবশুক । তখন তাহার চোখের কাছ হুষ্টতে সেই পদাটি সরিয়া গেল, প্রকৃতির সেই গোপন অস্তুর্কক্ষের দ্বার তাহার কাছে উদঘাটিত झंझेश्च।। ८१[क्ल-- “ন তার স্বর্ষ্যে ভীতি ন চন্দ্র তারকং নেমা বিদ্যুতোভান্তি কুতছয়মগ্নিঃ । তমেব ভা হুমকুভাতি সৰ্ব্বং যস্ত ভাসা সৰ্ব্বমিদম্ বিভাতি ॥" সূৰ্য্য সেখানে কিরণ দেয় না, চন্দ্রতার সেখানে কিরণ দেয় না ; বিদ্যুৎ, অগ্নি, সেখানে প্রকাশিত চয় না । তাহার আলোই এই সমস্ত আলোকিত করিতেছে, তঁাচার প্রভায় এই সমস্ত প্রতিভাত হষ্টতেছে । এইখানেই সে বিরত হইল না, তাহার পুলকোম্বেল কণ্ঠ বিশ্বময় ঘোষণা করিয়া দিল— “যন্মনসা ন মনুতে যেনাহুৰ্ম্মনোমতন্‌ যচ্চক্ষুস ন পশুতি যেন চক্ষুংষি পশুতি যচ্ছে,াত্রেণন শৃণোতি যেন শ্রোত্ৰমিদম্ শ্রতম। যদ্বাচনিভূদিতং যেন বাগভূাপ্ততে যং প্রাণেন ন প্রাণিতি যেন প্রাণঃ প্রণীয়তে। মন র্যাকে মনন করিতে পারে না, কিন্তু ধিনি মনকে চালিত করিতেছেন, চক্ষু যাহাকে দেখিতে পায় না, কিন্তু যিনি চক্ষুতে দৃষ্টি-দান প্রাচীন ভারতের পূজা। b) কবিতেছেন, শ্রেীক্ৰ যাহাকে শুনিতে পায় না, কিন্তু যিনি শ্রীতিকাৰ্য্য সম্পন্ন করিতেছেন, প্রাণ র্যাহাকে প্রাণবান করিতে পারে না, কিন্তু যিনি জীব প্রাণের প্রণেতা তিনিই ব্ৰদ্ধ। অমৃতের অধিকারী, তোমরা তাহাকে জ্ঞাত হও ! ঠিক কথা যদি বলা যায়, তবে ভারতবর্ষই ব্ৰহ্মাকে আবিষ্কার করিয়াছিল । বৈদিক যুগ হইতে আরম্ভ করিয়া বর্তমান যুগপৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষে সাধনার তিনটি যুগ ( Period ) দেখা যায়। প্রথম, বৈদিক যুগ, সাধন-তন্ত্রের সোপান । ভারতবর্ষের নব উন্মীলিত শিশু-চক্ষে জড় প্রকৃতি ও তাহার ছদ্ধর্ষ শক্তি ঐশ্বরিক মুৰ্ত্তিতে প্রকাশ পাইয়াছে, স্তব্ধ বন-তল নিশাবসানে হিরণ্যগৰ্ভ পুষার অর্চনা-গীতির ঝঙ্কারে ভরিয়া উঠিয়াছে । তিনি অগ্নিময় রথচক্রে দিবসকে বাধিয়া আনিতেছেন, তিনি যজ্ঞ-হবি গ্রহণ করিয়া শস্তক্ষেত্রকে উর্বর ও যজ্ঞীয় পণ্ডদল বৃদ্ধি করিয়া দিবেন, তাহার আশীৰ্ব্বাদে ধন, বল, আয়ু বৰ্দ্ধিত হইবে। প্রত্যেক ঋক্ যেন এক একটি চিত্র, তাহার ভিতর দিয়া তখনকার অকৃত্রিম সরল জীবন উজ্জ্বল ভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছে, তাহার পর মধ্য যুগ । সেই অনায়াস-লব্ধ সহজ জ্ঞান তখন অপসারিত হইয়াছে, স্বষ্টি বৈচিত্র্যের পুলক-হিল্লোলের বিহবলতা চক্ষু হইতে অপগত হইয়াছে, তখন সে বিজ্ঞানের দ্বারা আত্মজ্ঞান লাভ করিয়া বলিতেছে, “স এয cनडि ८नङि, ८नश्राद्माश् श्रृं८श्न हिँ श्रृंश्८ङ” তিনি ইহা নন, ইহা নন, ইন্দ্রিয় ও মনের छांद्र शाह &ांश डांश डिनि नtझ्न, डिनि