৩৪শ বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা । “ক্ষমা করিবেন, আমাদের জীবনে হারজিৎ অাছেই—কেবলি ঢেউয়ে উঠা নাম । কাল কি হয় আজ তা কে বলিতে পারে ? “ওসব কথা থাকু মশায় ! দিন সে নোটগুলি,নইলে আমি এখনি পুলিস ডাকিব ।” “কোন লাভ নাই তাতে ! তবে গুমুন”— *বলুন, কি বলতে চান—কোন সাফাই শুনিব না ।”
- দেখুন আমি একজন ভদ্রলোক—কিছু अत्रठि cष नांई ७भन म८श् ! ७ छौवनüाहे জুয়াখেলা ছাড়া আর কি ? একঘণ্টা পূৰ্ব্বে আমি প্রেমার খেলায় মাতিয়াছিলাম। তাহাতে জিতিবার সম্ভাবনা ছিল—কিন্তু জিতিলাম না—অদৃষ্ট মন্দ ! একশ টাকাই शब्रिब्रांछि !”
“বদমায়েস, জুয়াচোর-” নারীর পক্ষে ধৈর্য্য রক্ষা করা অসম্ভব হইয়া উঠিল। জনের প্রাণ সহানুভূতিতে ভরিয়া গেল। সে আর্দ্র কণ্ঠে কহিল “দেখুন এর জন্ত আমিও দুঃখিত। তবে ইহা নিশ্চয় যে যদি জিতিতাম তাহ হইলে আপনাকেও তার অংশ দিতাম ! কি করিব সবই আমার অদৃষ্ট । আর কারে হাতে সে নোট পড়িলে সে সংবাদও আপনার মিলিত না ! এখন বলুন আমি কি করিতে পারি । যদি আপনার সাহায্য করিতে পারি তাহাতে আমি প্রস্তুত।” ছুঃখে নারীর হৃদয় জলিয়া উঠিয়াছিল! সে কছিল “সাহায্য করিবে ভূমি ! চোর ¢कt५ॉक ब्र---*
- ধা ইচ্ছা হয় বলুন-প্রেমীরা খেলার নেশা আমি ছাড়িতে পারি না—ভাগ্য পরীক্ষার यमन षङ्ग जांङ्ग नाहे । श्रांभांब्र रुनेि अंद्धि
ভাগ্যচক্র । ৩২৩ থাকিত তবে আবার খেলিয়া বাজি জিতিয়া আসিতাম।” “তার অর্থ?” “প্রেমীরায় কখনো জিত কখনো হার । এ মুহুর্তে হার পরমুহুর্তে জিৎ। একনিমেষে নিশ্চয় । আপনার কাছে কি দশটা টাকাও নাই-ত যদি দিতে পারেন ত একবার চেষ্টা দেখিতে পারি।” “দশ টাকা কাড়িয়া লইতেও তোমার লজ্জা নাই ।” “দেখুন, আমি জুয়াচোর নহি। আপনি আমাকে দশটাকা ধার দিন—এক ঘণ্টার জন্ত—আপনি এই খানেই প্রতীক্ষা করুন এখনি আপনার সব টাকা জিতিয়া আনিতেছি। এবার নিশ্চয় জিতিব ! “তুমি ফিরিয়া আসিবে ?” “নিশ্চয় । ভদ্রলোকের এক কথা ।” নারী পকেটে হাত দিয়া একখানি নোট দিয়া বলিল “এই আমার সম্বল ।” জন নোট লইয়া ১৮ নং বাড়ীর উদ্দেশে ছুটিল ! এক, দুই, তিন,—দশ বাজি খেলা চলিল! প্রতি বাজিতেই জিৎ ! জন আট শত টাকা জিতিয়াছে। সকলে তার পিঠ চাপড়াইয়া কহিল, “সাবাস, জন সাবাল ।” জন উঠিয়া পড়িল। এই পড়তার মুখে সরিয়া পড়াই বুদ্ধিমানের কাজ—কি জানি যদি আবার झांद्र श्ध्न ! ૨ নারীটি তখনো প্রতীক্ষা করিতেছিল । জন আসিয়া কছিল “এই নিন টাকা । জিতিয়া আনিয়াছি।” “জিতিয়াছেন! আঃ ”