পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৫৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

電R$ অশ্রীকণা প্রকাশিত হয়। স্বামীর মৃত্যুতে গিরীন্দ্রমোহিনীর হৃদয়ে যে শোকের সিন্ধু উথলিয়া উঠিল, “অশ্রুকণা তাহারি বিন্দু অাভাষমাত্র । এই গ্রন্থের সহজ করুণ স্বর পাঠকের চিত্তকে উদ্বেল করিয়া তুলে । সাধারণ শোকোচ্ছ,সি ত এমন অনেক প্রকাশিত হয়, কিন্তু তাহার মধ্যে কয়টি সাহিত্যে স্থান পাইবার যোগ্য ! গিরীন্দ্রমোহিনীর কবিতা বিশ্বসাহিত্যের অন্তভুক্ত ! কারণ সে শোক উদার, তাহা সঙ্কীর্ণ নহে । আজি অবধি ‘অশ্রীকণার’ চারিটি সংস্করণ প্রকাশিত হইয়াছে—তাহা হইতেই কাব্যের মৰ্ম্মম্পশিত সকলে অনুমান করিতে পরিবেন। বাঙ্গালী দেশে যে কাব্যগ্রন্থের চারিটি সংস্করণ অচিরকালের মধ্যে প্রকাশিত হয়, তাহার সম্বন্ধে অধিক কিছু বলিবার প্রয়োজন হয় না ! নিষ্ঠুর কাল হিন্দু নারীর ললাটের সিন্দুর বুঢ়াইয়া দিল—এ শোক সত্ত্বনার অতীত— কিন্তু যখন ভাবি সেই সিন্দুরহীন ললাটই কবিযশের অম্লান মুকুটমণির ছটায় ভরিয়া উঠিয়াছে, তখন আমরা সে শোকেও কথঞ্চিৎ সাস্তুনা লাভ করি। “অশ্রীকণায়’ কবির আন্তরিক শোক যেন মূৰ্ত্তি ধরিয়া বাহির इहेब्राप्छ, उाहे देशब उरुगखगि अिभन মৰ্ম্মস্পর্শী। তাহার মধ্যে কোন আড়ম্বর নাই, কৃত্রিমতা নাই ! তাহা বিধবা নারীর হৃদয়ের গান ! “অশ্রীকণা’র মুখপত্রে কবির উক্তিটুকু,-দুই, ছত্রমাত্র- কাব্যের মূলস্বত্রটুকু ধরিয়া দিয়াছে,— যথা অগ্নিহোত্র দ্বিজ, দীপ্ত রাখে অগ্নি নিজ, —চিরদীপ্ত রবে হুতাশন ! ভারতী । श्रांचेिन, ४७ ०१ “অশ্র কণার’ পরে প্রকাশিত অপর কাব্যগুলির মধ্য দিয়াও এই শোকের ধারা বহিয়া গিয়াছে! কোথাও কুলপ্লবী সাগরের বিপুল ধারা, কোথাও বা অন্তরবাহিনী ফন্তুর শীর্ণ রেখা ! তাহার কবি-জীবনের প্রধান ব্ৰত পতির ধ্যান—পতির পূজা ! পতিদেবতার প্রীতিকামনায় তিনি কাব্য রচনা করেন, তাই,"অশ্রীকণা’র শেষ কবিতায় কবি दकिप्रां८छ्न, “তবে কি লিখিব ‘শেষ’— গীন সমাপন ? হায় রে হবে কি কভু থাকিবে জীবন ? লিখিব কি তবে শেষ হল অশ্রীকণা ? তা হলে মুহূৰ্ত্ত তরে আর বঁচিব না।” “অশ্র কণা পাঠ করিয়া সুকবি e/অক্ষয়চন্দ্র ८ष्ोशूनौ भश्tश्रश्न उांशंङ्ग मभांप्लtघ्नां क८ङ्गन ७ কবির উদ্দেশে একটি কবিতা রচনা করেন । অক্ষয়চন্দ্র লিখিয়াছিলেন, “র্তাহার কাব্য পড়িতে পড়িতে এমন মনে হয় না ষে, তিনি কাগজ কলম লইয়া কখনো কবিতা লিখিতে বসিয়াছিলেন—যেমন শিশিরকণা দূৰ্ব্বাদলে পড়িয়া মুক্তারূপে ফুটিয়া, উঠে, সেইরকম গিরীন্দ্রমোহিনীর কাব্যে র্তাহার কল্পনার উচ্ছাসগুলি যেন অক্ষরক্ষপে পরিণত श्ब्रां८छ् । * * कझनां *त्रिभुं विकृT८ङब्र' গুীয় উজ্জল, অথচ তীব্র নহে, লীলাময়ী অথচ দুরন্ত নহে, মুগ্ধকরী অথচ মৰ্ম্মভেদী নহে!” মনস্বী yচন্দ্রনাথ বস্ব মহাশয় বলিয়াfotwin, This is poetry in life and poetry Asrukoma is the history of the soul as expression of that of a noble Hindu woman,