পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ፃው ভারতী সোমা তিব্বতে ভ্রমণপূর্বক অধ্যয়ন করিতে লাগিলেন। ১৮৩১ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত তিনি সেই স্থানেই ছিলেন। ডাক্তার জেরার্ড সাহেৰের সহিত ১৮২৮ খৃষ্টাব্দে তথায় সোমার দেখা হয়। ডাক্তার, সোমীর সম্বন্ধে নিম্নলিখিত মন্তব্য লিপিৰন্ধ করিয়া গিয়াছেন। “আমি কালুমগ্রামে ক্ষুদ্রকুটারে সোমাকে দেখিতে পাই। উহার চতুর্দিকে পুস্তক রাশি এবং তাহার পরিশ্রম এবং উদ্যমের ফলে তিনি যে পুস্তক সকল রচনা করিতেছিলেন তাহা गिट्ठरु श्रानन्म नश्कां८व्र श्रांभां८क ८मथाई:उ লাগিলেন । যে অবস্থায় তিনি কাৰ্য্য করিতেছেন তাই বাস্তবিকই আশ্চৰ্য্য। এ স্থানে শীতের প্রভাব অত্যন্ত বেশী ; এবং গতশীতে আপাদ মস্তক পশমী বস্ত্রে আবৃত হইয়া দিবtaাত্র তিনি অক্লান্ত পরিশ্রমের সহিত কার্ধ্য সম্পাদন করিয়াছেন। সামান্ত আহারের উপর নির্ভর করিয়া, কোনপ্রকার বিশ্রাম ব৷ আরাম উপভোগ না করিয়া তিনি এই দারণ শীতে র্তাহার ডেক্স (Desk) সম্মুখে রাখিয়া কালাতিপাত করিয়াছেন। কালুম অপেক্ষা ইংরালাতে শীতের প্রকোপ আরও অধিক । সোম। এইখানে সামান্য একটি কক্ষে উাহার শিক্ষক লামা ও একটি ভূত্যকে লইয়। একবৎসর অতিবাহিত করিয়াছেন । ঘরের বাহিরে যাইবার সাধ্য ছিল না কেন না সমস্তই ঘন তুষারাবৃত। এই দারুণ শীতে তিনি একটি বড় কোট গায়ে দিয়া প্রভাত হইতে সন্ধ্যা পৰ্য্যস্ত অধ্যয়ন করিতেন । ভূমিশয্যায় শয়ন এবং সামাপ্ত ওভারকেটেই শীত নিবারণ করিতেন । শীত এত বিষম যে পুস্তকের পাতা উণ্টাইতে হাত ওভারকেটের পকেট হইতে বাহির করাও দুঃসাধ্য হইত। কর্কট সংক্রান্তিতেও এখানে বরফ পড়ে—ইহা হইতেই এখানে শীতের প্রকোপ হৃদয়ঙ্গম হইবে । এই অবস্থায় সোমা তিব্বতীয় ত্রিশ সহস্ৰ শব্দ উtহার অভিধানের জন্ত সংগ্ৰহ করিয়াছেন।” ১৮৩১ খৃষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে সোম কলিকাতায় জপিয়া এই মে গবর্ণমেণ্টের সেক্রেটরী চুইণ্টন मांtश्८६ङ्ग निकs ॐtशंग्न इखणि*ि *मान कtङ्गन । বৈশাখ, ১৩১৭ ৩১ হইতে ৩৫ সন পর্য্যন্ত চারি বৎসর কাল সোমা কলিকাতায় ছিলেন । তৎপরে তিনি পুনৰ্ব্বার ভ্রমণে বাহির হইয়া ১৮৩৬ সনে মালদহ যান। এ বৎসর মার্চ মাসে জলপাইগুড়ী হইয়া পূৰ্ব্ববঙ্গের কয়েকটি স্থলে কিছুদিন থাকিয়! তিনি কলিকাতায় প্রত্যাবর্তন করেন। এই সময়ে তিনি বঙ্গভাষা শিক্ষা ও সংস্কৃতে পারদর্শী হইবার চেষ্টা করিতেছিলেন। ১৮৩৭ হইতে ৪২ সন পর্য্যস্ত বঙ্গদেশীয় এলিয়াটিক সোসাইটির পুস্তকাগারের অধ্যক্ষপদে নিযুক্ত ছিলেন। সেই সময় তিনি ঋষ্টধৰ্ম্মসংক্রান্ত কয়েকখানি পুস্তত তিব্বতীয় ভাষায অনুবাদ করেন । কলিকাতায় তিনি কি অবস্থায় ছিলেন সে সম্বন্ধে olife Hitz; Revue des IDeux Mondes atsv পত্রিকায় নিম্নলিখিত বৃত্তান্ত দিয়াছেন । “কলিকাতায় অনেক সময় উlহার সহিত আমার দেখা হইত । ব্রাহ্মণদিগের ন্যায় তিনি এক প্রকার মেীমাবলম্বীই ছিলেন। তাহার খাকিবার ঘর দেখিলে উহা সন্ন্যাসীর कश्र दलिग्नाई उवभ. श्ड । क5ि९ ८ब*if५ वांशन (१ আসা ছাড়া তিনি তাহার কক্ষ কখনও পরিত্যাগ কfরতেন না । উtহার ন্যায় প্রবীণ বৈজ্ঞানিক ব্যক্তি কেবলমাত্র একবিষয়েই লেখেন ইহা বড়ই দুঃখের বিষয়।” মিঃ স্কুফট লিখিয়াছেন—সোম৷ তাহার তিব্বতীয় পুস্তকাদির মধ্যে রাত্রিদিব নিমজ্জিত থাকিতেন । সন্ধ্যায় কদাচিৎ তিনি শারীরিক পরিশ্রম करिठन यवः 'tब निछपृष्श् डालादक श्ड्रेश) থাকিতেন । সেইজন্য উfহীর সহিত দেখা করিতে হইলে ভৃত্যবর্গকে ডাকিয়া তালা খুলাইতে হইত। ৫৮ বৎসর বয়সের সময় তিনি তাহার শেষ যাত্রায় বহির্গত হইয়। ২৪শে মার্চ দর্জিলিং পৌছেন। এপ্রিল জ্বর হইয়। ১২ই মৃত্যুমুখে পতিত হন। চার বাক্স পুস্তক, কিছু কাগজ, এক প্রস্থ পোষাক এবং রন্ধনের পাত্র ব্যতীত অল্প কিছুই তাহার ছিল না। সামান্ত ভাত ও চায়ের উপর তিনি নির্ভর করিতেন । চিরদিনই পুস্তকু চতুর্দিকে ছড়াইয়। সামান্ত এক মাদুর পাতিয়া নিদ্রা যাইতেন । মদ্যপান ধূমপান বা অন্য ८कानङ्ग’ ठेtउछक अदा बारहीब्र कब्रिtठन न । ৬ই