৩৮শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা • আমার বোম্বাই প্রবাস >8>
- কালিশ পয়েণ্ট—মহাবলেশ্বর
শৈলনিবাস সিলঙ যত উচু এও তার সমান উচু ; সম্ভবত এই দুই পাহাড়েব শোভা সুেন্দৰ্য্যও এক প্রকাব। আমি নিজে সিলঙ দেখি নাই কিন্তু সে দিকে বেড়াইতে গিয়া আমার কন্থা সিলঙের যা বর্ণনা কবিয়াছেন তা মহাবলেশ্বরেও ঠিক থাটে । তিনি লিখিতেছেন, "ছোট থাটোর মধ্যে সবই বেশ নিৰ্টুনটি ফিট্ফট যেন বড় মামুষের বাগান সাজিয়ে রেখেছে। প্রকৃতির বিরাট বা ইর্দান্ত ভাব নেই, এখানে তিনি গৃহিণীরূপে" শামধের মত ঘরকন্ন সাজিয়ে গুজিয়ে রেখেছেন। দৃশুের খুব গাম্ভীর্ধ্য"না থাকৃ সৌন্দৰ্য যথেষ্ট আছে। লাল লাল রাস্ত ব্যাড়াবাব বেশ • সুবিধা ۱" ۰۰۰ ه ফীট উচু সুতরাং বেশী ঠাণ্ডাও নয়।” মহাবলেশ্বরের ভাবও অবিকল এই রূপ । দেখিতে যেমন সুন্দর, ব্যাড়াইবার স্থানও অপৰ্যাপ্ত পড়িয়া সুচ্ছ গাড়ী চলাচলের কোন বাধা নাই, আবহাওয়া শীতোষ্ণের মাঝামাঝি সুন্দর লাল রাস্ত, বিপনি, বামুল, উদ্যান পাহাড়ের গায়ে ছড়াইয়া আছে। উপরে সমান জমি এত আছে যে ঘরে থাকিয় পাহাড়ে বাস করিতেছি মনেই • হয় না । পাহাড়ের শোভা দেখিতে গেলে এক এক