৩৮। বর্ষ, वेिङौश्।। १११] হোক, তোমার স্বাদ মধুব হোক, তোমার আপাদমস্তক, অন্তর-বাহির, মধুর ও শীতল ভূইয়৷ বহুক। এইরূপে বর বা ছন্দকে মাধুর্য্য প্রদান করিয়া, সাত রমণী বা সপ্ত ছন্দ• এক একজন এক একটি রাং-চিত্রেব আলোক-বৰ্ত্তিক লষ্টয়া জ্যোতির এক ছন্দমালাব মত বরকে সাতবার প্রদক্ষিণ করিয়া ছাদন তলার বা ছন্দ-বাধার প্রথম রীত সম্পন্ন করেন । ছাদন তলার দ্বিতীয় রাতে ছন্দবন্ধন ব্যাপারটি স্পষ্টতর হইয়া আমাদেব কাছে প্রকাশ পায়। এই রাতের প্রথম অঙ্কে হয় সাত পাক ; প্রথম জলেব ঝাবি লইয়া জলোৰ্ম্মির ছন্দে, দ্বিতীয় সাতটি আলোক-বৰ্ত্তিক লইয়া স্বর্যের সপ্ত-রশ্মির इम, क्लडौबा डी गईs, 5ङ्क{ अश्वाभ द! প্রধান। একটি ভণস্থাদিত ভাণ্ডে জলস্ত প্রদীপ—মঙ্গল ভীড় বা বউ ভাড় কিম্বা আইভাড়—যেন নববধূব মনুর গোপন ছন্দকেই বহন করিয়া, পঞ্চম ববণ ডtলা যেন ষড়-ঋতুর বণিক ভঙ্গের সবটুকু ছন্দ চাইয়া, ষষ্ঠ শঙ্খ-ধ্বনির মঙ্গল ছন্দটি বহিয়া এবং সপ্তম উলু দিয়া বা বাণীব ঝঙ্কার রচিয়া সাত পাকে বরকে বেষ্টন কবেন । 驗 এই রীতের দ্বিতীয় অঙ্কে সাত ছন্দের এক-একটি দিয়া বরণ । ইহার প্রথমেই জলইতি বা জলোৰ্ম্মি এবং সব শেষে নয় প্রদীপের সেক কী নবরসের অভিসিঞ্চন। তৃতীয় অঙ্কে কস্তাকে বা অনুঢ়া ছন্দকে ধরে দিকে, বায়ু-তরঙ্গের ছন্দটির উপর দাই চারি পুরুষ-ছন্দ চারিবেদ বা চিত্রে इन ७ ब्रण ు ఫి : ছন্দসগণ বহন করিয়া আনেন আচ্ছাদন ( ছন্দের ? ) আড়াল দিয়া এবং বধুছন্দ ব ছন্দের ছায়ার দিকটিকে লইয়া ববছনা বা ছন্দের আতপের দিকটিকে সাতবার প্রদক্ষিণ করান । পিতার সহিত কষ্টার মনের ছন্দ, ভাবের ছন্দ যেন হইতেছে ছিন্ন সেই কারণেই পিতা-মাতা ইহার এ সময়ে কস্তা ছ দিকে বহন করেন না । রাতের চতুর্থ অঙ্কে শুভ দৃষ্টি ! এপারে যাহা ওপাবে যাহ। তাহদের শুভ দৃষ্টি-- ছায়াতপের শুভ দৃষ্টি । আচ্ছাদনকে (ছন্দকে) মাথায় ধরিয়া । পঞ্চম অঙ্কে মালা-বদল বা দুই পরের, অথবা ছায়াতপের গান্ধৰ্ব্ব-পরিণয়ে, ছনবন্ধন সার্থক হয়। "যথাপ্ত পরীব দদৃশে তথা গন্ধৰ্ব্বলোকে”—গন্ধৰ্ব্বলোকে সমস্তই যেমন বায়ু-তরঙ্গের, শব্দ-তরঙ্গের, রস-তরঙ্গের উপরে তরঙ্গিত ভাবে দেখা দেয়-তেমনি ছাদনাতলার এই গন্ধৰ্ব্বপরিণয়ের সমস্তটা ছন্দময়-একটাহিল্লোলের ভিতর দিয়া যেন ছন্দকেইআমাদের গোচরে আসিতেছে দেখিপ এদেশে স্ত্রীলেশকদের হাতে পরিবার অনেকগুলি গহনা আছে, তাহার মধ্যে একটির নাম হচ্ছে ছদ বা ছন্দ । এই ছাদটি ধারণ করিবার নিয়মে છૂર કરે আভরণটির গঠনকল্পনাতে ছন্দ e ছদ্মবুেধের সমস্ত রহস্য টুকু নিহিত রহিয়াছে দেখিতে পাই । প্রথমত ছাদটির গঠন একটি পূৰ্চত্র এবং একটি বিকশিত পদ্মফুল পরে পরে সাজাইয়া— যেন অরুণোদয়ের ছন্দ এবং চন্দ্রেীদয়ের ছন্দের সহিত পদ্মের ছন্দটির গোপন-সম্বন্ধ প্রকাশ করিয়া । তার পরে ছদটি পরিধানের নিয়ম
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/১৯৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।