৩৮৭ বর্ষ; দ্বিতীয় সংখ্যা নামে এবং তৎপরে “আমার ঝি চাকরের -ঘাটু, আমার গরু বাছুরের ষাটু, আমার রাখাল ক্লৰাণের ঘাটু, আমার আত্মী কুটুম্ব যে যেখানে আছে সকলের ষাটু। এইরূপে, সকলের ‘ষাট বাচাইয়া’ গৃহিণী তাহাদের গাত্রে সেই পাখা দ্বারা বাতাস করিয়া আশীৰ্ব্বাদনির্মাল্য ও ষষ্ঠীর ডোর ( সেই হরিদ্রা রঞ্জিত স্বত্র ) একটু একটু করিয়া ছিাড়য়া সকলের গলায় বধিয়া দিলেন । তখন “ঠাকুম আমায় ঐ কোল • বায়নাটা, ও দিদিমা আমায় ঐ গিন্নি পুতুলটা "আমায় সনেদশ’ ‘আমায় নাড় —“আমায় সেই টুকটুকে আমটা”—ই ঠাকুমা ষষ্ঠীব কালে বেড়াল, শোল মাছ মাজ বুঝি নাড়তে নেই এইরূপ গোন্ধ থামাষ্টতে র্তাহাদের ও ব্যতিব্যস্ত হইয়া উঠিতে হইল । কচিৎ কেহ মাষষ্ঠীব কোন আনিবেদিত সবুজ পরী శిe :) ভোগের প্রতি লোলুপত প্রকাশ কবিতেই মাতারা শিহরিয়া শিশুর মুখ চাপিয়া ধরায় গৃহিণী বলিলেন “তা বলেছে ?--মারিসনে, মাষষ্ঠী ওদের অপরাধ নিলে কি ওরা বঁাচে ! কোনু ছেলে আগ ভুলে নিলে ষষ্ঠ দেবী দোষ নেন না। বলীদের হাঙ্গাম থামাইয় বয়োজ্যেষ্ঠ পুত্র ও জামাতাদিগকে ডাকাইয়া আশীৰ্ব্বাদি নিৰ্ম্মাল্য সহ মস্তকে পাখার বাতাস দিয়া তাহাদিগকে প্রসাদ ও জলযোগে বসাইয়। দিলেন মধ্যস্থলে জামাতাদিগের নির্দিষ্ট আসন পড়িল, এবং বস্ত্রযুক্ত বাটার রেকবী র্তাহ’দের হস্তে স্পর্শ করাইয়া পাশ্বে রাখা হইল। ভাগ্যবানের গৃহে সে দিন আনন্দ ভোজনের ধূম পড়িয়া যায় ! পুত্র জামাত পৌত্র দৌহিত্র ঘর ভরিয়া সারি সারি আহারে বসে এবং আনন্দ রহস্যে বঙ্গের অন্তঃপুর মুখরিত হইয় উঠে । , শ্ৰীনিরুপম দেবী। সবুজ পরী সবুজ পরী ! সবুজ পরী! সবুজ পাখা দুলিয়ে যাও, এই ধরণীর ধূসর পটে সবুজ তুলি বুলিয়ে দাও । তরুণ-করা সবুজ মুরে মুর বাধ গো ফিরে ঘুরে, 動 পাগল আঁখির পরে তোমার যুগল আঁৰি ঢুণিয়ে চাণ্ডু, ঘাসের শীষে সবুজ ক’রে শিস দিয়েছ, মুনারী ! তাই উথলে হরিৎ লোহাগ কুঞ্জনের বুক ভরি’! 影 যৌবনেরে যৌবরাজ্য দেওয়া তোমার নিত্য কাৰ্য্য, পাঞ্জা তোমার শুামল পত্র নিশান তৃণ-মঞ্জরী।
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২০৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।