সংখ্যা {دنوارى সঙ্গে বালক জ্যোতিরিন্দ্রনাথ তাস খেলিতেন। মনোমোহন বাবুর পিতা লোলচৰ্ম্ম বৃদ্ধ রামলোচন বাবু যেরূপ গুজর কণ্ঠস্বরে এবং তাহার বড় বড় চক্ষু দুটি বিস্ফারিত করিয়া “অ—ম—ম্—ম-হ—ন” বলিয়া ডাক দিতেন, তাহা ভুলিবার নয়। আব ভুলিবার নয় কৃষ্ণনগরের দুগ্ধফেননিভ শুভ্র ফুরফুরে সেই “গঙ্গাজলী” সন্দেশ এবং তাহাদের বাড়ীব চা’ ! সে চা’য়ে কি সুগন্ধ ! এমন চা’, জ্যোতিবাবু বলিলেন, আণব কখনও জ্যোতিরিন্দ্রনাথের জীবনস্থতি २ ०१ খান নাই। আসল কথা ছেলে বেলার সকল অনুভূতিই একটু বেশী মাত্রায় : তীব্র হইয়৷ থাকে। তিনি লালমোহন বাবুর সঙ্গে একটা , বড় থাটে একসঙ্গে শয়ন করিতেন। একদিন ভাগট্রের বাড়ীসংলগ্ন দীর্ঘ তরুবীথির মধ্যে মনোমোহন বাবুও সমৃেক্স বাবুছইঞ্জুনে পায়চারী করিতে করিতে বিলাত যাইবার মংলৰ আঁটিতে ছিলেন– লালমোহন বাবু তাই শুনিয়া অমনি হাসিতে হাসিতে আসিয়া পিছন হইতে বলিয়া ofton “ntal, the Steamer is ready 1" তখন কেশব বাবু ব্রাহ্ম কেশবচন্দ্র সেন সমাজে যোগ দিয়াছেন । ব্রাহ্মসমাজের মধ্যে কি উৎসাহ ও আনন্দ ! কেশব বাবুব সহিত খৃষ্টান পাদ্রা লালবিহারী দে ও কৃষ্ণনগরের 1)yson সাহেবের সহিত খুব বাগযুদ্ধ বাকিয়া গিয়াছিল । আজ লালবিহারী বাবু কেশব বাবুব বহু তাৰ প্রতিবাদ করিয়া দিবেন ! বক্তৃতL আঞ্জ • কেশববাবু সেই প্রতিবাদের উত্তৰ দিবেন। উভয় পক্ষই বাগ যুদ্ধে মজবুত। লালদে সুন্দর ইংরাজীতে কেশববাবুকে ঠাট্টা করিয়া • উড়াইবাৰ চেষ্টা করিতেন, কিন্তু পরিহাণ-বাণ প্রয়োর্গে কেশব বাবুও কম দক্ষ ছিলেন না । লালবিহারীর বক্তৃতা লিখিত,কেশব বাবুর মৌখিক আবাব
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২১৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।