৩৮৭ বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা . \ মৰ্ম্ম দেওয়া—জীবন দেওয়া, অথবা রূপের o মুরূপ বা স্বরূপ দেখানে । ইহার বিপরীতটাই হচ্ছে রূপকে নির্জিত করা বা রূপকে অরূপ কর । в. আমাদের রুচি অনুসারে আমরা রূপে বুকু দুই ভিন্নতা দিই। রুচি হচ্ছে আমাদের भानज्ञ लौक्षिं च किं ब्रटयोदन ८भांडां । हेशंग्नि দ্বারা রূপবান বস্তুমাত্রেরই রুচিরতা আমবা অনুভব করি। যাহারই মন আছে অহারই রুচি আছে, তেমনি আকৃতিমাত্রেরই নিজের নিজের একটা রুচি বা দীপ্তি অথবা শেড়া আছে ; এই দুই রুচির মিলন যখনি হইতেছে তখনি দেখিতেছি স্বরূপ ; আর তদ্বিপরীতেই যেন দেখিতেছি রূপহীন। কথায় বলে, “যে যাবে দেখতে নারে তার চলন বা ক !” বস্তুরূপটি মামাদের সন্মুখে পড়িবামাত্র আমাদের মনের দীপ্তি বা রুচি, লণ্ঠনের আলোর মত, বস্তুটির উপর গিয়া পড়ে এবং বস্তুব দীপ্তি বা শোভা আমাদের মনে আসিয়া পড়ে। যদি বস্তুরূপের রুচি আমাদের রুচিगश्रङ न झग्न ऊ८व पञांमब्र वजु झझे८ङ निरछब्र দীপ্তি ঘুরাইয়া লই—যেন মুখই ফিরাইলাম ; এবং বলি এ রূপটি কুরূপ ; এবং তদ্বিপরীতে आमब cनषि बखाः স্বরূপ ! সুতরাং রূপ দেখিতে এবং রূপকে রেখাদির দ্বারা চিত্রিত *बिग्नcगथांश्ङ श्रण यहे ब्राप्ति-भरनब्र मौश्वि বা চিরযৌবনশোভাই হচ্ছে চিত্রকরের একমাত্র সহায় এবং চিরসঙ্গী। সকল এীপের দীপ্তি সমান হয় না ; তেমনি সকল "ইষের অন্তঃকরণে এই কচি সমভাবে উজ্জল * " এই জন্ত তোমার দেখায় এবং আমার "ণ", আমার চিৰিতে ও তোমায় চিত্রিতে ভারত बफूत्र సీఆరి রূপের প্রভেদ ঘটে ও উত্তমাধম ভেদাভেদ থাকে। এই মনের রুচি রা দীপ্তিকে উজ্জ্বলতর করিয়া তোলাই হচ্ছে রূপসাধনা। এই দীপ্তির প্রেরণা দিয়া চিত্রের রেখা দীপ্তিমতী, লিখিত আকৃতির রূপ দীপ্তিমতী করিয়া তোলাই হচ্ছে বড়ঙ্গের প্রথম ভেদাভেদ -রূপভেদ-দখল কর । “ব্যঞ্জকে বা যথালোকে ব্যঙ্গ্যস্ত|কারতামিয়াৎ। সৰ্ব্বার্থব্যঞ্জকত্বান্ধীরথাকার প্রদৃশুতে।” ( পঞ্চদশী দ্বৈতবিবেকঃ) যখন দেখি সকল বস্তুর প্রকাশক আলোক যখন যে বস্তুকে প্রকাশ করিতেছে তখন সেই বস্তুর আকার প্রাপ্ত হইতেছে,—নতুবা স্বরূপ প্রকাশ হইতেছে না ; তেমনি সকল বস্তুর যাথার্থ প্রকাশক অন্তঃকরণ যখন যে বস্তুর উপরে পড়ে তখন সেই বস্তুরই আকার প্রাপ্ত হয় ;–নচেৎ তত্ত্বস্তুর জ্ঞান হয় কিরূপে ? শুধু চোখের দীপ্তি দিয়া রূপকে দেখা নয়, দেখানে নয়, बनत्व शैखि ब्रि তাহাকে প্রকাশিত দেখিতে হইবে এবং প্রকাশও করিতে হইবে। এই জন্তই শুক্রাচাৰ্য্য প্রতিমার লক্ষণ লিখিবার গোড়াতেই বলিয়াছেন—“নান্তেন মার্গেন প্রত্যক্ষেণাপি বা খলু।” চোখ দিয়া রূপ দেখা নয়, লেখাও নয়। 漫 ২. প্রমাণাণি . প্রমাণাণি—বস্তুরূপটির সম্বন্ধে প্রম বা ভ্রম ভিন্ন জ্ঞানলাভ করা,বস্তুর নৈকট্য, দুরত্বও তাহার দৈর্ঘ্য গ্রন্থ ইত্যাদির মান পরিমাণ; --এককথায় বস্তুর হাড়হদ । ' - চোখ দেখিতেছে সমুদ্রের অনন্ত বিস্তাব অথচ কয়েক-অঞ্জুলী-পরিমিত পটখানিতে
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।