ミs、 প্রাপ্ত হই । ইহাতে ইহাকে হিমালয় পৰ্ব্বতজাত বলিীও বুঝিতে পারা যায়। ভূৰ্জপত্র বা ভূ ত্বকে মন্ত্ৰাদি লিখিবার নিয়ম প্রচলিত ছিল। ইহা হইতেই হউক বা শিবের সহিত যোগ হইতেই হউ ক ভূর্জেব এক নাম, শিবও পাওয়া যায়। ' পঞ্চদেবতরু বা স্বৰ্গ তরুর নাম যে অমিব। শুনিতে পাই তৎসমস্ত ও এই সময়েই আর্য্যগণ পরি জ্ঞাত হন বলিয়। বোধ হয় । পঞ্চদেবতরুর নাম এই— “পঞ্চৈতে দেবতরবে। মন্দার; পারিজাতকঃ । সঞ্চানঃ কল্পবৃক্ষশ্চ পুংসিব হরিচন্দনম্।” “মন্দাব, পারি জাত, সস্তান, কল্পবৃক্ষ, হরিচন্দন এই পাচটী দেবতরু। "হরিচন্দন’ শব্দটার ইঞ্জের সহিতই যোগ দেখা যায় } কারণ "হরি’ইন্দ্রের এক নাম। (৬) সুতরাং ইন্দ্রের চন্দন বলিয়াই হরিচন্দন নাম হইয়াছে । ইহার ইন্দ্রচনান যে এক নাম আছে তাহাতেও ইন্দ্রের সহিত ইহার যোগের প্রমাণ পাওয়া যায় । ইহার অপর নাম “দিব্য’ ‘দিবিজ” (3) কলিকাতার দর্জিপাড়াষ্ট্র বাবুর একখানি বাড়ী আছে । সেই বাড়ীতে ভারতী , { আষাঢ়, ১৩২১ ও আছে । তাহাতেও ইহা যে স্বৰ্গস্থানের বা ভারত উত্তৰবৰ্ত্তি আসিয়ার বৃক্ষ তাহ প্রমাণিত হয় । দেবতরু সম্বন্ধে শব্দ - দ্রুমেও "দেবভূমারেব সম্ভবাৎ দেবতরুঃ । এইরূপ ব্যাখ্যা প্রদত্ত হইয়াছে। সুতরাং এই সমস্ত যে ভারতের স্বৰ্গস্থান বা উত্তৰ আসিয়া বা মধ্য আসিয়ারই বৃক্ষ তাঁহাই প্রমাণিত হয় । এতং প্রসঙ্গে স্বৰ্গদম্বন্ধে আমাদের বক্তব্য এই যে পূৰ্ব্বে স্বৰ্গ আকাশস্থ স্থান বিশেষকে বুফাইত না পরস্তু মর্ত্যস্থ মুমেরু বা উত্তরমেরু স্থিত পৰ্ব্ব তই স্বর্গ নামে আখ্যাত হইত। অমরকোষ, অভিধানে ‘মুমেরুর বাচক শব্দ সকলের মধ্যে "ম বালয়’ শব্দ পাওয়া যায় যথা “মেরুঃ স্বমেরুহেঁমাত্ৰীবত্নাসানুঃ মুরালয়: ||” শব্দকল্পদ্রুমধৃত জটাধর অভিধানে সুমেরুর বাচক অমরান্দ্রি’ ও ভূস্বৰ্গ’ শব্দ ও, পাওয়া যায় । ইহাতে বুঝা যায় যে উত্তরমেরু স্বর্গ বলিয়া সংস্কার বহু পূৰ্ব্ব হইতেই প্রচলিত আছে ! শ্ৰীশীতলচন্দ্র চক্রবত্তী । 尊 স্রোতের ফুল । মহাশয়ের একমাত্র সস্তান নবকিশোর কলেজে ইরিবিহারী পড়িত । ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় নবকিশোরকে যখন থাকিয় তাহার জ্যেষ্ঠ পুত্র বিপিনবিহারী ও • নিজের টোলে সংস্কৃত না পড়াইয়া ইংরেজি তাহদের কুলপুরোহিত নন্দকিশোর স্মৃতিরত্ন পড়িতে দিলেন, তখন তাহার যজমান-মংগে (৬) "হরিং বিদিত্বা হরিভিশ্চবাজিভিঃ।” বযুবংশম্
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/২৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।