পিপীলিকা বৈজ্ঞানিকগণ বলিয়া থাকেন প্রাণী জগতে পিপীলিকা বুদ্ধি এবং অধ্যবসায় গুণে আদর্শ স্থানীয় । বাস্তবিক পিপীলিকার কার্য্য কলাপের বিষয় ভাবিতে গেলে বিন্মিত হইতে হয় । বিশেষতঃ যখন আমরা ইহাদের আয়তনেব কথা মনে করি তখন ত বুদ্ধিতেই পারি না যে এত ক্ষুদ্র মস্তিষ্কের ভিতব কি করিয়া এত তীক্ষ বুদ্ধি সঞ্চিত হইল, এতটুকু জীব কিরূপ ভাবে এত পরিশ্রম ংসাধন করে । প্রাণী জগতে একমাত্র মনুৰ্য্যেবই সহিত ইহাদের বুদ্ধি ও কার্য্য কলাপের তুলনা হইতে পাবে। ইহাদেব সামাজিক শৃঙ্খলা, জাতিবিভাগ, ইহাদেব মুনির্মিত বাসগৃহ এবং রাস্ত ঘাট, গৃহপালিত দাস দাসী ইত্যাদির কথা ভাবিলে মনুষ্যের ন্যায় ইহাদেবও যে হৃদয় বলিয়৷ একটা বৃত্তি আছে তাহ সহজেই অনুমান করা যায়। বিভিন্ন জাতীয় পিপীলিকার আচরণ ও কাৰ্যকলাপ বিশেষ ভাবে বিভিন্ন। এক জাতীয় পিপীলিকার ভিতরেও সকলের আচরণ একরূপ দেখা যায় না। এমন কি একই পিপীলিকাকে স্থান ও সময় ভেদে বিভিন্ন রূপ আচরণ করিতে দেখা গিয়াছে। পিপীলিকাজীবন প্রধানতঃ দুই স্তরে उिख्। उिष खैौदन ७ गम्भूcिमश्-आधु *ि*ौगिक। हेशग्न भ५ानडौं श्णै °°ż! ♥toe ( larva s pupa ) 1 fvw গুলি সাদা এবং হরিদ্র রঙেব এবং কতকটা লম্বাকৃতি। ডিম্ব প্রসবের প্রায় পনেরো দিবস পর সাধারণতঃ সেগুলি ফুটিয়া থাকে ; অনেক সময় একমাস বা ততোধিক সময়ও অতিবাহিত হইয়া থাকে। তখন এ গুলিকে বোলতাব টোপের মত দেখায় তবে তদপেক্ষা অনেক ছোট । এই অবস্থায় ইহাকে larva বলে। বোলতার টোপ অনেকে দেখিয়াছেন ; স্থানবিশেষে এগুলি বড়শিতে গাথিয় মৎস্ত ধরিবার জন্ত ব্যবহৃত হইয়া থাকে। এই (larva) গুলি অতি যত্ন ও সতর্কতার সহিত লালিত পালিত ‘ হয়। ইহুদিগকে শ্রমিক পিপীলিকার পিঠে করিয়৷ প্রকোষ্ঠ হইতে প্রকোষ্ঠীগুরে লইয়া যায়। বয়স ও আয়তন অনুসারে ইহাদিগকে পিপীলিক বিবরে স্তরে স্তরে সজ্জিত থাকিতে দেখা যায় । ঠিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী বিভাগের মত পিপীলিকা শিশু গুলি এই অবস্থায় কোনকোনও ক্ষেত্রে একমাস হইতে ৬৭ সপ্তাহেব ভিতর পূর্ণতা প্রাপ্ত হইয়া জীবনের তৃতীয় স্তরে উপনীত হয় । কখনও বা অপেক্ষাকৃত অধিক , সময়ও অতিবাহিত হয় ইহাকেই পিউপা (pupa) অবস্থা বলে । e 鬱 এই সময়ে অর্থাৎ পিউপ অবস্থাতে ইহাদের পিপীলিকার দ্যায় আকৃতি লাভ হয়। পা হল ইত্যাধি বাহির হওয়ার পরই ইহার জীবনের তৃতীয় স্তবে পদার্পণ করিয়া থাকে। এ অবস্থায় অল্প কয়েকদিন অতিবাহিত হইবার পরই ইহাদের কোমলদেহ
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৩৯৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।