পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8)Ե হয়, সেইরূপ প্রক্রিয়ী দ্বারা চন্দ্রের দীপ্তিমওলৈ জীবননাশক পদার্থ নিচয়ের অস্তিত্ব সম্বন্ধেও অতি উত্তম প্রমাণ লোকলোচনের গোচরীভূত হইয়াছে। 蔓 ফুল্লজ্যোৎস্নময়ী নিশীথে ছাদের উপর শয্যা আস্তৃত করিয়া চন্দ্রদেবকে নিরীক্ষণ করিতে থাকিলে, উন্মত্ততাব সঞ্চার হয় । যাহার স্নায়বিক দুৰ্ব্বলতা অধিক তাহার মস্তিষ্ক বিকার হওয়া খুব সাধারণ ও সম্ভবপর আর যাহার মাংসপেশী সবল, শরীর স্বাস্থ্যসম্পন্ন, তাহারও স্বাস্থ্যের পক্ষে ইহা ক্ষতিজনক, ইহাতে কিন্তু সে পাগল হইয় পড়ে না । চন্দ্ররশ্মির প্রধান দোষ হইতেছে এই যে, ইহতে দৃষ্টিহীনতা জন্মে। - কেহ কেহ বা একেবারে অন্ধও হইয়া যায় তবে তাহা কচিৎ। একজন জৰ্ম্মান জ্যোৎস্নানিশীথে এয়ারোপ্লেনে বলিন প্রাসাদ হইতে উদ্ধে উঠিতে থাকেন সঙ্গে তাপমানের পারদ নিয়া গিয়াছিলেন । র্তাহাব উদ্দেশু ছিল গ্রহনক্ষত্রের পর্য্যালোচনা ; কিন্তু দেড়শো গজ উদ্ধে উঠিতেই তাহার বোধ হুইল যেন তাহার রক্তের নির্গমন কতকটা অবরুদ্ধ হইয়। যাইতেছে । তিনি বাহিরের ডেকে দাড়াইয়াছিলেন, চন্দ্ররশ্মি র্তাহাৰু উপরে সম্পূর্ণরূপে বিকীর্ণ হইয় চুম্বকের দ্যায় তাহাকে যেন আকৃষ্ট করিত্রে ছিল। তিনি অনুভব করিলেন যেন তাহাকে অস্তঃসারশূন্ত করিয়া শোণিতস্রোত হিমানীশীতল হইয়া পড়িতেছে । তৎক্ষণাৎ কেবিনে ফিরিয়া গেলেন । " লে যাত্রা আর নক্ষত্রপৰ্য্যালোচনা হইল না, অমুস্থ শল্পীবে গর্তি ফিরাইয়া নামিয়া যাইতে বাধ্য হইলেন। তখন শরীরের উত্তাপ নিম্ন দেখিয়াছিলেন डांबउँौ થોરન, ১৩২১ cष tनङ्गझछेक গিয়াছে । 爾 সম্প্রতি জানা গিয়াছে যে চন্দ্রের কিরণে পুৰ্ব্বে যে প্রকার জিনিস ছিল, উহার কিছু বিলোপ হইয়াছে, তাই তাছার ভাবেরও (odor) কিছু পরিবর্তন হইয়াছে। এতৎসম্বন্ধে আর একটা শোচনীয় ঘটনার কথা শুনা योंध्र । .কোনও এক ভাবুক গায়ক আপন গানে दि८डांज्ञ श्ब्रां झांप्लग्न उँ*ङ्ग ८छाां९न्नांभघ्नौ বাত্রিতে গান করিতেছিল, নিজের গানে সে ब्रख् ञानांछ ७षिञ्च 'यक्र° उद्मग्न श्हेब्रl *क्लिश cब उांझांब आंब বাহিক জ্ঞান ছিল না, রাত্রি দ্বিপ্রহরে তাহাকে আর গান করিতে শুনা গেল না ! যখন লোক গিয়া সেখানে পৌছিল তখন তাহার কোন সাড়া শব্দ নাই ! তাহারা দেখিল গায়ক তেমনিভাবে বসিয়া রহিয়াছে হাতে তেমনই রবার, আর মুখেও তেমনি তৃপ্তির হাসিটুকু লাগিয়াই রহিয়াছে, কিন্তু বক্ষে হাত দিয়া দেখিল উহা যেন তুষার শীতল, শরীরে রক্তের চলাচল বন্ধ মুখে যেন রক্তহীন প্রতিকৃতির চাপ অঙ্কিত হইয়৷ রহিয়াছে । লোকটা গানে এরূপ মজ গুল ইষ্টয় পড়িয়ছিল যে রশ্মিধার রাক্ষসী যে তাহার প্রতি শোণিতবিন্দু শোষিয়া লইতেছে তাহ। কিছুমাত্র সে টের পায় নাই ; তন্ময় ভাবে সে গাহিয়াই চলিয়াছিল। যখন দেহে হঠাৎ রক্তাভাব হইল, তখনই সারা দেহে সাড় পড়িয়া গেল, হৃদয়যন্ত্র শেষ ঝঙ্কার দিয়া চিরদিনের তরেই থামিয়া গেল । বৈজ্ঞানিক ব্রায়ার এই সমুদয় থওষ্টিান্ত দ্বারা চন্দ্রের নৃশংশত সম্বন্ধে অনেক অগ্রগণ