পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৪৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮শ বর্ষ, পঞ্চম সংখ্যা • মালতী ব্যথিত হইয়া বলিল—এর সমস্ত দোষই কি আমূার মাসিম ? আমায় তবে বেহালায় পাঠিয়ে দাও। এখানে এসে অবধি ত আমারও সোয়াস্তি নেই, তোমাদেরওঁ সোয়াস্তি নেই! भूक्लिमा १डौब इंहेब्रा भू१ किल्लाहेक বলিলেন—আমি ত তোমায় এখানে আনতে পাঠাই নি। তুমি ধিঙ্গি মেয়ে, আপনি নাচতে নাচতে এসেছ, আপনি আপনার মতে চলছ। যা খুলি তাই কর গে। আমি এ সবের কিছু জানি নে। খুড়িমার এই অভিমান মালতী বুঝিতে পারিল না। সে একটু ঝাঝের সহিতই বলিয়া উঠিল—তুমিও যেমন আমায় আনতে পাঠাও নি, আমিও তেমনি আপনি ব্যস্ত হয়ে তোমাদের এই নরকের জেলখানায় আসি নি। আমাকে নিয়ে এসেছেন নবকিশোর স্রোতের ফুল । శ్రీలిసె বিদ্রোহী হইয়া উঠিয়াছিল ; এখন সে যুদ্ধোন্মুখ, এখন তাহার কান্না শোভা পায় না । সে স্থির করিয়া লইল এখানে সে कांशं८ब्रl cकङ् नरश्, उांशंब याइ कब्रिवांन আছে তাহা তাহাকে একলাই করিয়া তুলিতে হইবে । সে সকলকে উপেক্ষা করিয়া চলিবার সঙ্কল্প নীরবে মনের মধ্যে দৃঢ় করিয়া তুলিতে লাগিল। খুড়িমা যদি একটু নরম হইয়া ভালো মন্দের বিচার তাঁহারই উপর ছাড়িয়া দিতেন, তাহা হইলে মালতী কখনো কাহারে অপ্রীতিকর আচরণ করিতে পারিত না । কিন্তু খুড়িমা আবাল্য জমিদাবের গৃহিণী, স্বামীক সৌহাগিনী ছিলেন ; শাশুড়ী ননদের অধীনে কোনো দিন তাহাকে থাকিতে হয় * নাই ; তিনি হুকুম করিতেই অভ্যস্ত ; তারপর অবস্থার ফেরে পড়িয়া পরাধীনতার বাবু। তাকে ডাকিয়ে থাও, আমি তার দুঃখের বিরুদ্ধে নিষ্ফল আক্রোণে দগ্ধ সঙ্গেই বোঝাপড় করব। 聯 খুড়িমা তীব্রম্বরে বলিয়া উঠিলেন—আ মর পোড়ারমুখী ! এততেও তোর হায় নেই ? ধষ্ঠি মেয়ে জন্মেছিলি তুই ? উড়ে বসতে পুড়ে যায়—এমন শতেকখোয়ারী তুই! কোথায় লজ্জায় মরে থাকবে, না আবার চোপ করা হচ্ছে ! * মালতী কি বলিতে যাইতেছিল। উচ্ছসিত চোখের জল দমন করিতে গিয়া সে আর কোনো কথা বলিতে পাf,ল না। এক বুক উচ্ছসিত অশ্রুর মুখে সমস্ত শক্তি চাপা দিয়া সে পাষাণের মতে বসিয়া রহিল । তাহার একগুঁয়ে অভিমানী স্বভাব কেবল বাধার পর ৰাধা পাইল্প পাইল্প প্রবল হইতেছিলেন। এমন অবস্থায় তিনি এমন একজন লোককে পাইয়াছিলেন যে শুধুই তাহার বোনঝি নয়, তাহার আশ্রিতও বটে। হুকুম করিয়া অধীনে দাবাইর রাখিবার মধ্যে যে একটি বিলাসিতার আনন্দ আছে, তাহার প্রলোভন খুড়িমা মুলতীকে পাইয়া কিছুতেই ত্যাগ করিতে পারিতেছিলেন | || 廳 畿 劇 এ দিকে মালতীও কখনো কংিরে অধীনে থাকিয়া হুকুম মামিয়া চলে নাই । সমবেদনায় করুণহৃদয় পিতামাতার স্নেহয়ত্বের শীতল ছায়ায় সে অবিরোধ স্বাধীন ভাবেই বিচরণ করিয়াছে। আজ অকস্মাৎ অচেনা অগ্ৰীতিকর পরিবেষ্টনের মধ্যে আটক পড়িয়ী