পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৪৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৮শ বধ, পঞ্চম সংখ্যা ● मद{ाँवं o . ế>ế বলিল, “হঃ—ছেলেমানুষ ! তোমার, সঙ্গে এমনই করিয়া গঠন-শিল্পে যখন তর্ক করব কি !” ফেলিসিয়া ধীরে ধীয়ে আপনার শক্তি নবাব এতক্ষণ স্থিৰভাবে সকল কথা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা পাইতেছিল, তখন সহস শুনিতেছিলেন । এখন তিনি কহিলেন, একদিন লিবাস্তিয়ন পক্ষাঘাত রোগে আক্রান্ত “किखु खेनि लैिक कथाहे तप्णप्छ्न, ७ोख्ाङ्ग ! श्रांमब्रा छौवहन ‘कर्बलूम क्-िकब्रह्हेि বা কি ! পয়সার জন্ত প্রথম বয়সটা পাগলের মত কাটিয়ে দিয়েছি—আর এখন নাম বাজাবার দিকেই মামাদের প্রধান লক্ষ্য ! যে করে এ प्लांक হয়েছে, তা কে না জানে ! কিন্তু আমার ‘পোজ টা ভেঙ্গে গেল, বোধ হয়, মাদামোসেল—“” ফেলিসিয়া কহিল, “খাক, আর. গড়র অীর এক দিন হবে” খন ”ি e অদ্ভুত বালিক, এই ফেলিসিয়া । সে একজন আর্টিষ্টের কম্ভা । পিতা সিবাস্তিয়ন রুই একজন প্রতিভাশালী আর্টিষ্ট ছিল। শৈশবেই ফেলিসিয়ার মাতার মৃত্যু হয়— মাকে সে কখনও চক্ষে দেখে নাই। স্ত্রী ছিল, সিবাস্তিয়নের চোখের মণি । স্ত্রীকে शंज्ञाहेब्र ७हे cभ८ब्रमिक बूक ५बिब्राई সিবাস্তিান কোন মতে থাড় ছিল। শৈশব হইতে পিতার কলাগৃহটির মধ্যেই ফেলিসিয়া বাড়িয়া উঠিয়াছিল। তাহার জগৎ এই ক্ষুদ্র ঘরটিকে লইয়াই। কাঁদা লইয়া সে পুতুল .গড়িত, কোনটা দুই দিন থাকিত, কোনটাকে বা গড়িয়াই সে ভাঙ্গিয়া ফেলিত । অল্প বয়স হইতেই এ কাজে তাহার কেমন একটু অশিক্ষিত-পটুত্ব জন্মিয়াছিল। পিতা न। । সিবান্তিয়ন কস্তার ভুল শুধরাইয়া দিত; শিল্পের স্বক্ষ কৌশলগুলাও বুঝাইয়া শিখাইতে, ছাড়িত না । হইয়া একেধারে অক্ষম ও অপটু হইয়া পড়িল। তাহার গৃহে শিল্প-নৈপুণ্যের তারিফ করিতে যে সকল লোক আসিত, ডাক্তার জেস্কিন্স তন্মধ্যে একজন। জেস্কিল্লের সহিত সিবাস্তিয়নের কতকটা সৌহার্দ্য জন্মিয়াছিল। তাহার উপর এই পীড়া উপলক্ষ করিয়া সেই সৌহার্দ্য রীতিমত পাকিয়া উঠিল। • ডাক্তার জেঙ্কিন্স নিত্য उशत्रू •দেখিতে আসিতেন। বন্ধুকে কত • আশ্বাসের কথা বলিয়া ভুলাইতেন ; ফেলিসিয়াকেও উৎসাহ দিতে ভুলিতেন না। বন্ধুৰ গৃহে এখন • তিনি একরূপ অভিভাবকস্বরূপ হইয়া উঠিয়া ছিলেন। সব সন্ধান রাখা, খুটিনাটি প্রয়োজনীয় প্রত্যেক জিনিষটির তদ্বির করা, এ সকলের কোনটাতে একদিনের জন্তও কখনও তাহার এতটুকু শৈথিল্য দেখা যায় নাই। ফেলিসিয়ার দিনগুলা নিতান্তই নিঃসঙ্গ নির্জনভাবে কাটিতেছে। এ নির্ভুনতা-ভঙ্গ করে ডাক্তার • প্রায় প্রত্যহই ফেক্সিসিয়াকে মাদাম জেঙ্কিন্সের নিকট লইয়া আসিতেন ; সারা দিন মাদামেৰ সাহচর্য্যে কাটাইয়া সন্ধ্যার সময় ডাক্তার আবার ফেলিসিয়াকে নিজেই সঙ্গে করিয়া তাহার গৃহে পৌছাইয়া দিয়া যাইতেন । কস্তায় প্রতি ডাক্তারের এতখানি স্নেহ-মমতা দেখিয়া রোগ-শয্যা-শায়িত অক্ষম সিবাস্তিয়ন কতকটা আরাম বোধ করিতেন। ফেলিসিয়া রাত্রে পিতার শয্যার পার্শ্বে