৫১২ t ੱਕ স্কুলের ছেলের একত্র হইয়া আনন্দ ও উৎসবে নিযুক্ত থাকে। উপরে সংক্ষেপে লেডি হার্ডিংএর সৎকাৰ্য্যগুলির তালিকা দেওয়া গেল। এই সকল সৎকাৰ্য্যগুলি যে ভারতের পক্ষে কত উপকারী তাহা সকলেই উপলব্ধি করিতে পরিবেন। দিল্লিতে প্রবেশকালে যখন লর্ড হার্ডিং হঠাৎ আহত হন তখন তিনি তাঙ্কার পাশ্বে থাকিয়াও এই . আকস্মিক দুর্ঘটনায় বিচলিত না হইয়া স্বামীর সেবা ও ওখ্রষাকাৰ্য্যে নিযুক্ত ছিলেন। র্তাহার এই সাহসে মুগ্ধ হইয়া ইউরোপীয় ও ভারতীয় নারীগণ তাহাকে একটি ‘casket’ প্রদান করেন । .. গত ২১এ মার্চ লর্ড হার্ডিং তাহার পত্নীকে ভারতী ভাদ্র, ১৩২১ বোম্বায়ে বিদায় দিয়া আসেন। এত শীঘ্রই যে তাছার জীবনলীলা শেষ হইবে কেহই জানিত না । মৃত্যুকালে, তাহার. বয়স ৪৬ বৎসরও পার হয় নাই । তাহার নাম ও সৎকাৰ্য্যগুলি স্মরণীয় করিবার জন্ত নানা উপায় উদ্ভাবন হইতেছে, কলিকাতায় তাহার একটি তৈলচিত্র স্থাপন হুইবে এইরূপ ঠিক হইয়াছে । আমাদের মতে তাহার প্রস্তাবিত দিল্লির “নানীচিকিৎসালয়"ট কার্য্যে পরিণত করিতে পারিলেই তাহার প্রকৃত স্থতিরক্ষণ হুইবে । ইহাৰ জন্ত ১৪ লক্ষ টাকা সংগ্ৰহ হইয়াছে । কিন্তু সূৰ্ব্বশুদ্ধ ২ লক্ষ টাকা আবশুক। এই কয়েক লক্ষ টাকা কি সমগ্র ভারত হইতে সংগৃহীত হইবে না ? ডাঃ জগদীশ চন্দ্র বস্থ আজ কাল সংবাদপত্র খুলিলে প্রায়ই দেখা যায় যে বিজ্ঞানাচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্র বস্ন মহাশয় তাহার নবাবিষ্কৃত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলি ইউরোপের বিভিন্ন বিজ্ঞানসমাজে প্রচার করিয়া ইউরোপীয় সুধীবৃন্দকে মুগ্ধ ও স্তম্ভিত করিতেছেন।. এতদিন পরে ভারতবর্ষ শিষ্যভাবে, নহে, সমকক্ষ ভাবে নহে, গুরু ভাবে পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিক সমাজে আপনার জ্ঞানশ্রেষ্ঠত সপ্রধাণ, করিল—ইহা যে কত বড় জাশার কথা তাহ প্রত্যেক ভারতবাসী উপলব্ধি করিতে সমর্থ হইবেন। এই প্রবন্ধে বিজ্ঞানাচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্র বস্থর নবাবিষ্কৃত তত্ত্বগুলির সম্বন্ধে কিছু বলিয়া, তাহার এই আবিষ্কার গুলি কিরূপ ভাবে পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিক সমাজকে মুগ্ধ করিয়াছে তাছাই বলিব। বিলাভের “রয়াল সোসাইটির” নাম বোধ হয় প্রত্যেক শিক্ষিত ব্যক্তি মাত্রেই জানেন ; এই বিজ্ঞান সভা পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃহৎ এবং সৰ্ব্বপ্রকার বিজ্ঞানালোচনার প্রধান স্থান । এই বিজ্ঞান-সভায় সম্মুখে বক্তৃত করা কেবল মাত্র পৃথিবীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক দ্বিগের ভাগ্যে ঘটে।" এই রয়েল সোসাইটিতে তাছার বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলি প্রচার করিতে अष्ट्रङ्गक श्हेब्र आझाषी बन्नु यहाँन्द्रबिगाड গিয়াছেন। ইহার পূৰ্ব্বেও তিনি একবার এই সভায় বক্তৃত করেন। তাহার বক্তৃতা দিনের (Friday Evening discourse) Tetofs fool fosts outfavo Sir James Dewer.
পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩২১.djvu/৫১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।