৩৮শ বর্ষ, ষষ্ঠ সংখ্যা বারি তাছার পিঠে এক কীল বসাইপ্পা বলিল-তোর মুখার এখনি আমি একটা শিল চাপাইয়া দিব—এত পাথর পড়িয়া আছে আর তুমি শিল খুজিয়া পাও না ? তাইত বলিলাম,-তুই বস্, আমি হলুদ আর মরিচষ্টুকু গুড়াইয়া আনি!—” তখন হাড়ীর মধ্যে দৃষ্টি করিয়া সাবিত্ৰী বলিল “এই যে জল দিয়াছিস ভাই —” ভাজা চাল কি সিদ্ধ হইবে? ' আর ও কিরে বারি । আলুগুলা অত কুচাইয়া দিয়াছিস্ কেন ?—গলিয়া যাইবে না?— তুলিবই বা কেমন করিয়—আর ঐ টুকু ত আলু সিদ্ধ, তার জন্ত অত মল্লিচ ওঁড়া কেন করিতেছিস্ ভাই—থাক্ তোর হাত লাল হইয়া গেল!”— so বারি নিপুণ হস্তে রন্ধন করিতে লাগিল,—রন্ধনের গন্ধে ও বর্ণে সাবিত্রী বুঝিল ইহা তাহাদের নিত্য আহাৰ্য্য খিচুড়ারই রূপান্তর—কিন্তু রাজকুমারীর হস্ত স্পর্শে उांश नूडन ७ cगांख्नैौञ्च श्हेब्रां डेटिंरङएझ ! আরও বুঝিল যে রন্ধন ব্যাপারেও বারির কিছুই শিথিবীর নাই, জাল দেওয়া হইতে আরম্ভ করিয়া হাড়ী নামানে "চড়ানো পৰ্য্যন্ত সকল কৰ্ম্মেই তাহার নৈপুণ্য•ও অভ্যন্ত ভাব প্রকাশ পার-প্রস্তুতপ্রণালীও নুতন ও সুদৃশু! সাবিত্ৰী বিক্ষিত ও মুগ্ধ হইল! . রন্ধন শেষে হাড়ী ঢাকা দিয়া বারি বলিল, মা কথন আসিবেন জান ? সাবিত্র বগিল—“তিনি পূজায় বসিয়াছেন —শীঘ্রই জাসিবেন, ততক্ষণ তুমি একটু थम जून कब्र खाहे ! श्रांमि न श्छ श्रांलू কটা সানিয়। রাখিতেছি !—” লাইকা (సి হাসিয়া বারি বলিলু, “এই একটু খিচুড়ী করিতে আমার আবার শ্রম হইল কোথায় ? আর আলুও তুলিতে হইবে না,—বরং—” বলিতে বলিতে বারি আবার হাসিয়া ফেলিল । সাবিত্ৰী জিজ্ঞাসা করিল,—”কি হাসিলে যে ?”— হাদিতে হাসিতে তাহার কাধে হাত দিয়া মৃদ্ধস্বরে বারি বলিল,—“তুই গাছে চড়িতে জানিস্ দিদি ?”— সাবিনীও হাসিয়া উঠিল,—“কেন বল দেখি ? জানি বলিয়াইত বোধ হয় !”— “এই তেঁতুল * গাছটায়' চড়িতে পারিবি কি ?”— “কেন ? জিবে জল সরিতেছে নাকি ? কিন্তু তেঁতুল ধে কাচা ভাই—?” “আঃ র্কাচ কি আমিই দেখি নাই ?— তুই পাড়িতে পারিবি কি না তাই বল"?”— সাবিত্রী তখন গাছে উঠিল ।→ গোটাকত ফল ফেলিয়া দিয়া বলিল—“অীর চাই কি ?”— • কুড়াইতে কুড়াইতে বারি বলিল,— আর না 'রক্ষা কর ।” ● • * তাহার পর সেই অমফলকে - মৃত্তাপে পোড়াইয়া–খোলা বীচি ফেলিয়া লবণ গুড় ংযোগে বারি চাটুনী প্রস্তুত কল্পিল । সাবিত্রী দাড়াইয়া দেখিতেছিল, মৃদ্ধ হাসিয়া সে বলিল ; "আমাদের দ্বারায় এত হয় না ভাই, পোড়া পেটের জন্ত কে এত করে বল ?” * *
- এণ্ড আর কি করিলাম ? ভাত•ত তুমিও রাঞ্জিতে,-ডাল অ}লু এ সকল