৩৮শ বর্ষ প্রথম সংখ্যা • • তামাটে রং, জলজলে, চোখ, আর অগাধ টাকা! তা হক-কথা বলব, টাকাটা সৎকার্য্যে খুবই ব্যয় করছে! ওর কাছে আমি ঋণীও আছি”—ডাক্তারের স্বর কৃতজ্ঞতায় নম্র হইয়। পড়িল,-“ওরই সাহায্যে আমি বেথলিহাম আতুরাশ্রম খুলতে পেরেছি। আশ্রমটার সম্বন্ধে মেসেঞ্জার কাগজখানা খুব লিখেচে । লিখেচে, এত-বড় সদাশয়তার কাজ বোধ হয় এক শ’ বছরের মধ্যে আর দুটি হয় নি! দেখি, কাগজখানা বুঝি সঙ্গেই আছে।” o কথাটা শেষ করিয়া ডাক্তার পকেটের মধ্য হইতে ভ iজ করা একখান খুবের মগজ টানিয়া বাহির করিলেন। ডিউক কিন্তু বাজে কথায় ভুলিবার লোকনহেন বক্র দৃষ্টিতে • নবাব @巴》 ...কিন্তু কি জান ? দুদিন আবুও সৰ্বর করে আমি সব দেখতে চাই। লোকটার । সত্যিই • শাস আছে কি না । বিদেশের টাকা-কড়ির ব্যাপার—একটু সাবধান হয়েই মেশা উচিত। সুতা , বলে অন্ত কিছু ভেবে মা—আরে না, আমি তা বলচি না। ...কি জান, আমার নিজের বাড়ীতে অবশ্য নয়, তবে অন্ত কোথাও, ཡས་མང་རྗེ་ ধর,— থিয়েটারে, কি কোন পার্কে টার্কে, কি আর ' কারও বাড়ীতে—”ডিউকের মুখের**কথা লুদিয়া লইয়া ডাক্তার কহিলেন, “বৈশ,— স্থবিধেও হয়েছে। আসছে মাসে মাদাম । জেঙ্কিন্স বাড়ীতে একটা পার্টি দিচ্ছেনঅনুগ্রহ করে সেই পার্টিতে যদি আপনি-” কাগজখানার দিকে চাহিয়া তিনি কহিলেন, , “বাঃ! এ হলে ত চমৎকার ব্যবস্থা হবে, “তাহলে তোমার নবাবের অঢেল টাকা, বল । শুনচি কার্দেলাকের থিয়েটারট ও রই টাকায় ভাল করে ফের খোলবার বাবুস্থ হচ্ছে। ডাক্তার। নবাবু যদি সেখানে আসে, আলাপ रुद्भिरश्न हिअ-वाम् ।।” @ এই সময় দ্বার খুলিয়া ভৃত্য, আসিয়া মপাভর দেন৷ ঐ লোকটাই গুধে দিয়েছে। সংবাদ দিল, “মন্ত্ৰীসভার সভাপতিমহাশয় রোয় ল্যান্দ্র ওর জন্তে আস্তাবল খুলচে, বুড়ে সোলবাক ওকে বিস্তর ছবি একে দিচ্ছে। এ সব ত অল্প টাকার খেলা নয়।”
- ছেঙ্কিন্স হাসিলেন ; হাসিয়া, কহিলেন, ,
“তবে বলি, ডিউক, সাহেব, নবাব •বেচার, আপনার নামে একেবারে মরে আছে । এখানে এসে সহরে বলুে নাম কেনবার ঝোক ওব বেজায়। আপনাকেই ও আদর্শ ঠিক করে চুলচে। আপনার কাছে লুকোব না, আপনার সঙ্গে একবার, মিশতে পেলে ও বেচান্স যেন বর্তে যায়।” “জানি-আমি তা শুনেচি। মপাভ আমায় বলছিল. আমার মতও চাইছিল । অনেকক্ষণ · অপেক্ষা করছেন—তার শুধু হুজুরের সঙ্গে একটি কথা আছে।...নীচে পুলিশ সাহেরও বসে আছেন o ডিউক কহিলেন,“বলগে, আমি যাচ্ছি। ... শুর পর ডাক্টার, তোমার পালটাই ৷ আপাততঃ তা হলে চলবে * o * “हूँ। 5ਸਨੂ ।* বিশেষ, যখন উপকার পাওয়া যাচ্ছে।” ডাক্তারের মুখে প্রসন্নতার একটা বিশ্ব কিরণ ফুটিয়া উঠিল। ডিউক র্তাগুর গৃহে পদধূলি निम्। নিমন্ত্রণ-সভাটিকে আপ্যাঞ্জিত করিবেন। সঙ্গে নবাবকেও তিনি ডিউকের সহিত পরিচিত করাইয়া দিবার সুযোগ লাভ করিবেন। এতখানি সৌভাগ্য ।