পাতা:ভারতী ১২৮৪.djvu/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতী কী ১২৮৪) সম্পাদকের বৈঠক { ○** দিয়া অনায়াসে প্রাপ্ত হওয়া যায় । ফাঁদর সেকি বলেন বেগুনি রংএ কি এক রকম যাহাতে মনটা একেবারে দমিয়া যায়। এই |-জন্তই বোধহয় কবির বিষন্নতার বেগুনি পরিচ্ছদ কল্পনা করিয়াছেন । বোধ হয় বেগুনি আলোকে দুর্ভাগ্য বাতুলদিগের স্নায়বীয় উত্তেজনার উপশম হইতে পারে । তিনি ডাক্তার পঞ্জাকে পত্রে এইরূপ পরামর্শ দেন যে তিনি যে ঘরে এই বিষয় লক্টর। পরীক্ষণ করিবেন যেন সেই ঘরের দেওয়াল ও জানুল্লার শাশিগুলি বেগুনি রংঙে রঞ্জিত হয়। এবং ঐ ঘরে অনেক গুলি জানলা থাকা আবশ্যক—কেন না, তাহ। میسر حین | আলোক প্রবেশ করিতে পারুে। যে ঘরে পূৰ্ব্ব ও দক্ষিণ দিক দিয়া প্রচুর রূপে স্বৰ্যলোক প্রবেশ করে এবং যাচার জানলার | শশি ও দেওয়াল বেগুলি রংঙএ রঞ্জিত, i | রোগীকে এরূপ ঘরে রান্ত্রি যাপন করিতে হইবে। ডাক্তার পন্‌ পণ্ডিতবুর সেকির কতকগুলি ঘর প্রস্তুত করিয়া তথায় কত কগুলি রোগীকে পরীক্ষাধীন রাথিয়ছিলেন । উহাদের মধ্যে একজন আলাপ-বিমুখ রোগী | डिन ঘণ্টা কাল একটা লাল ঘরে থাকিয়। প্রফুল্ল ও প্রিয়-বাদী হইয় উঠে, আর এক জন আহার-বিমুখ রোগী ২৪ ঘণ্টা কাল ঐ লাল ঘরে থাকিয়া আহারের ইচ্ছা প্রকাশ করে। অত্যন্ত উত্তেজিত আর একজন বাতুলকে একটা | বিষন্ন ভাব আছে—কি এক রকম ভাব । হইলে দিনের মধ্যে সকল সময়েই স্তন্মধ্যে ভয়ানক উন্মত্ততা প্রশমনে আশ্চৰ্য্যরূপে পরামর্শ-ক্রমে উপরি-বর্ণিত নিয়মানুসারে । হইয়াছিল, এক ঘণ্টা পরে তাহার উত্তেঞ্জিত ভাব অনেক প্রশমিত হইল । চক্ষু, স্নায়ুর উপর নীল বর্ণের এরূপ প্রবল প্রভাব যে উহাতে এক প্রকার কষ্ট অনুভব হয়। আর একজন রোগীকে নিশাকালে একটি বেগুনি বর্ণ ঘরে রাখা হইয়াছিল—তাহার পর দিবসে সেই ব্যক্তি আপনাকে রোগ-মুক্ত অনুভব করিয়া তাহাকে বাড়ি পাঠাইবার | নিমিত্ত ডাক্তার পন্‌জাকে অনুরোধ করে। । সেই অবধি সে আরোগ লাভ করিয়াছে। এই সকল পরীক্ষার পর ডাক্তার পন্‌জ } নিম্নলিখিত সিদ্ধাস্তে উপনীত হইয়াছেন ;– | বেগুনি কিরণের বৈদ্যুৎ-রাসায়নিক শক্তি সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রখর ; লাল আলোকও তাপ- | জনক কিরণে পরিপূর্ণ-কিন্তু নীল বর্ণ | আলোকে তাপ-জনক কিরণও নাই, বৈয়া- } তিক বা রাসায়নিক কিরণ ও নাই। ইহর । উপকারিত কি রূপে জন্মিল বুঝান কঠিন ; হাতে কোন প্রকার উত্তেজক শক্তি ! দেী না থাকায় ইহা উন্মাদ-গ্ৰস্তদগের | शें 弯

  1. East; on t—World of science,

অস্তঃ প্রয়োগ } চৰ্ম্ম ঈষৎ কাটিয় তাহার মধ্যে খাদ্য প্র- { বেশ করিয়া দিবার প্রণালী সম্প্রতি আবিষ্কৃত হইয়াছে। সকলেই জানেন চৰ্ম্ম কাটিয়া ! তন্মধ্যে মঞ্চিয় প্রবেশ করাইয়া রোগীর । নিদ্রাকর্ষণ-প্রথা অনেক ৰৎসর হইতে ees নীল ঘরে সমস্ত দিন রাখা EOడాడాన్స్గా লিত। ক্রয়েগ নামক ভিয়েনী নগরের এক {