পাতা:ভারতী ১২৮৪.djvu/২৩৪

- - T ভারতী অ ১২৮৪) . . . করুণ । . . . . . १*** | Think'st thoutwill not bein the dish || Thou turnd’st thy back? (Quoth Echo ) ‘Pish’ To turn from those thou would'st 感 OV&rCOII16 ( Quoth Echo ) ‘mum !' তবে বট্টলরের সঙ্গে আর আমাদের কবির সঙ্গে প্রভেদ এই যে, বটলর হাসাইব মনে করিয়া হাসাইয়াছেন, তার আমাদের কবিবর র্কাদাইব মনে করিয়া হাসাইয়া ফেলিয়াছেন--সুতরাং সাহিত্যদর্পণকারের মতে এ উভয়ের মধ্যে যে কে সুকবি তাহা বোধ হয় আর বুঝাইবার প্রয়োজন নাই । কল্পনাময় ভাবের কথা দূরে থাক, কপে: নার স্কলিঙ্গস্বরূপ একটি মাত্র কথাতেই কবিতার উৎকর্ষ বা অপকর্ষ সাধিত হইতে পারে —"নিৰ্ব্বাসিত সীতার’ সীতা বলে বসিয়া এই বলিয়া আক্ষেপ করিতেছেন— “বিনা দোষে বৰ্জিলেন বিপিন মাঝার, Thus cowardly : মহেন্দ্র নরেন্দ্রদের দলে মিশিয়াছে বটে, কিন্তু এখনো মহেন্দ্রের আচার-ব্যবহারে এমন একটি মহত্ব জড়িত ছিল যে, নরেন্দ্র { তাহার সহিত ভাল করিয়া কথা কহিতে { সাহস করিত না, এমন কি সে থাকিলে مستحساعت سباستاتیت، করুণ । পঞ্চম পরিচ্ছেদ । কোথা নাথ, কোথা প্রেম—সব ক্ষককার!” এই এক “ফঙ্কিকার” শব্দে বাকৃদেবীর আদ্য শ্রাদ্ধ করা হইয়াছে—কিন্তু আবার “বিষবৃক্ষে” স্থৰ্যমুখী দেহত্যাগ করিয়াছেন ভাবিয়া নগেন্দ্রনাথ যখন শ্ৰীশচন্দ্রের নিকট বিষণ্ণভাবে বসিলেন, শ্ৰীশচন্দ্র তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন “সূর্যমুখী কোথায়?” নগেন্দ্র নাথ স্বর্গ নরক বিশ্বাস না করিয়াও আকাশপানে চাহিয়া, বলিলেন “স্বর্গে !" এই একটি কথায় নগেন্দ্রনাথের শোকের গভীরতা পবিত্রত ও মহান ভাব এককালে জ্বলন্তরূপে প্রতিভাত হইয়াছে। এখন দেখা যাইতেছে যে, সাহিত্য-দৰ্পণকারের মতে কোন কবিতা রচনা করিতে হইলে প্রত্যেক ভাব, প্রত্যেক কথাটির উপর পর্য্যস্ত দৃষ্টি রাখ। কৰ্ত্তব্য । আমরা সাহিত্য-দৰ্পণকারের কথাগুলি অবলম্বন করিয়া আগামী বারে বঙ্গ-মাহি ত্যের সমালোচনায়, প্ৰৱৰ্ত্ত হইব। ○ー নরেন্দ্র কেমন একটা অসুখ অনুভব করিত, সে চলিয়া গেলে কেমন একটু শান্তিলাভ করিত। অলক্ষিতভাবে নরেঞ্জের মন মহেঞ্জের মোহিনী শক্তির পদানত হইয়াছিল। মহেন্দ্র বড় মৃদু-স্বভাব লোক, হালিবার